ঢাকা ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রূপান্তরের আস্থা প্রকল্পের সহযোগিতায় সরকারি কর্মকর্তা ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডাদের নিয়ে পরামর্শ সভা কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান মমদুদ গ্রে/ফ/তা/ র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন খেলাফত মজলিস মনোনীত ও সম্ভাব্য ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী মাওলানা আহমদ বিলাল মৌলভীবাজারে ডেভিল হান্ট ফেইজ- ২ আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগ ৭ নেতা গ্রে ফ তা র এমবিই হাউস অব লর্ডসে বিশেষ সম্মাননায় ভূষি হলেন বাংলাদেশি ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন মৌলভীবাজারে আইডিয়া’র আলো-আলো প্রকল্পের জেলা পর্যায়ের অ্যাডভোকেসি সভা শ্রীমঙ্গলে আ.লীগ নেতা ডা. হরিপদ রায় গ্রে/ফ/তা/র মৌলভীবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রোভার স্কাউটসহ পায়ে হেঁটে ১৫০ কি. মি. পথ পরিভ্রমণে – ৩ যথাযোগ্য মর্যাদায় মৌলভীবাজারে মহান বিজয় দিবস উদযাপন শহিদদের প্রতি মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের শ্রদ্ধা

অস্থির মৌলভীবাজারে পেঁয়াজের বাজার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:৪০:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ মে ২০২৩
  • / ৯৭৫ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রির্পোট: মৌলভীবাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। খুচরা বাজারে যা আরো বেশি। হঠাৎ পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় হঠাৎ করে আবারও পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়,গত সপ্তাহে পেঁয়াজ ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হলেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। আর খুচরা বাজারে কোন কোন জায়গায় বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি পর্যন্ত।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ৬৬ শতাংশ বেড়ে ৬০-৬৫ টাকা

পেঁয়াজের এমন দাম বাড়ার কারণে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবকিছুর দাম বাড়ছে। কোনোকিছুতে নিয়ন্ত্রণ নেই। শুধু পেঁয়াজ নয়, চাল-ডাল, তেল-চিনি সবকিছুর অস্বাভাবিক দাম। ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চারদিন আগেও পেঁয়াজের কেজি ৫০ টাকা কিনেছি। এখন পাইকারি বাজারেই ৬০ টাকার নিচে পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। মহল্লার ব্যবসায়ীরা ৭০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছেন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের আগে ৪০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করতাম, কিছুদিন আগে ৪৮-৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ এখন পাইকারিতে ৬০-৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে আরো বেশি বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা আরো বলেন, চাহিদার তুলনায় পেঁয়াজের সরবরাহ অনেক কম। বাজরে এখন শুধু দেশি পেঁয়াজ। এলসি পেঁয়াজের সরবরাহ বন্ধ থাকায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। দাম যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া দরকরা বলে জানান অনেকেই।

ক্রেতাদের অভিযোগ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান আছে। কিন্তু মৌলভীবাজারের বাজার গুলোতে তাদের কোন উপস্থিতি চোখে পড়েনা। রহস্যজনক কারণে তারা চুপ হয়ে আছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

অস্থির মৌলভীবাজারে পেঁয়াজের বাজার

আপডেট সময় ১১:৪০:২৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ মে ২০২৩

ডেস্ক রির্পোট: মৌলভীবাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। খুচরা বাজারে যা আরো বেশি। হঠাৎ পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় হঠাৎ করে আবারও পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়,গত সপ্তাহে পেঁয়াজ ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হলেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। আর খুচরা বাজারে কোন কোন জায়গায় বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি পর্যন্ত।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ৬৬ শতাংশ বেড়ে ৬০-৬৫ টাকা

পেঁয়াজের এমন দাম বাড়ার কারণে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। ক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবকিছুর দাম বাড়ছে। কোনোকিছুতে নিয়ন্ত্রণ নেই। শুধু পেঁয়াজ নয়, চাল-ডাল, তেল-চিনি সবকিছুর অস্বাভাবিক দাম। ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চারদিন আগেও পেঁয়াজের কেজি ৫০ টাকা কিনেছি। এখন পাইকারি বাজারেই ৬০ টাকার নিচে পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। মহল্লার ব্যবসায়ীরা ৭০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছেন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের আগে ৪০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করতাম, কিছুদিন আগে ৪৮-৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ এখন পাইকারিতে ৬০-৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে আরো বেশি বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা আরো বলেন, চাহিদার তুলনায় পেঁয়াজের সরবরাহ অনেক কম। বাজরে এখন শুধু দেশি পেঁয়াজ। এলসি পেঁয়াজের সরবরাহ বন্ধ থাকায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। দাম যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া দরকরা বলে জানান অনেকেই।

ক্রেতাদের অভিযোগ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নামে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান আছে। কিন্তু মৌলভীবাজারের বাজার গুলোতে তাদের কোন উপস্থিতি চোখে পড়েনা। রহস্যজনক কারণে তারা চুপ হয়ে আছে।