ঢাকা ০৫:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদের আগে বাড়ি ফেরা হল না প্রবাসি মইদুলের

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:৩৮:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ এপ্রিল ২০২২
  • / ৪৯০ বার পড়া হয়েছে

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ সংসারের একটু উন্নতি করতে জীবনকে বাজি রেখে
নৌকা পথে বিদেশে যান মইদুল ইসলাম। বাড়ি ফেরার কথা ছিল ঈদের আগে।

বৃহস্পতিবার রাতে চলে গেলেন
না ফেরার দেশে। সে কোটচাঁদপুর পৌরসভার বড়বামনদহ গ্রামের বাসিন্দা।

মৃতের ভাই ইন্তাজুর রহমান জানান,আমরা ৬ ভাই ৩ বোন। পিতা মৃত ফকির চান। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে মইদুল ইসলাম ছিলেন ৫ নম্বর। সংসারে একটু উন্নত করতে গেল ২০০৮ সালের দিকে জীবনের ঝুকি নিয়ে নৌকা পথে পাড়ি জমান লিবিয়ায়। ওখানে ৫/৬ বছর কাজ করেন। এরপর লিবিয়া থেকে চলে যান
ইটালি। কয়েক বছর ইটালি আছেন। মাঝে মাঝে কথা হত তাঁর সঙ্গে। সংসার জীবন শুরু করেনি সে। ঈদে আসতে চেয়ে ছিল
বাড়িতে। হয়ত ওই সময় বিয়ে দেয়ার কাজটা করা হত।

তিনি বলেন,বৃহস্পতিবার রাতেও কথা হয় তাঁর সঙ্গে। এরপরকিছুক্ষন পর অসুস্থ্য হয়ে পড়েন সে। হাসপাতালে নেওয়ার পরতাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর রুমের একজন।

এ খবর শোনার পর থেকে শোকের মাতম চলছে মইদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি বড়বামনদহ গ্রামে। এখন লাশ বাড়ি আসার
অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁর স্বজনা।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ঈদের আগে বাড়ি ফেরা হল না প্রবাসি মইদুলের

আপডেট সময় ০৫:৩৮:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ এপ্রিল ২০২২

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ সংসারের একটু উন্নতি করতে জীবনকে বাজি রেখে
নৌকা পথে বিদেশে যান মইদুল ইসলাম। বাড়ি ফেরার কথা ছিল ঈদের আগে।

বৃহস্পতিবার রাতে চলে গেলেন
না ফেরার দেশে। সে কোটচাঁদপুর পৌরসভার বড়বামনদহ গ্রামের বাসিন্দা।

মৃতের ভাই ইন্তাজুর রহমান জানান,আমরা ৬ ভাই ৩ বোন। পিতা মৃত ফকির চান। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে মইদুল ইসলাম ছিলেন ৫ নম্বর। সংসারে একটু উন্নত করতে গেল ২০০৮ সালের দিকে জীবনের ঝুকি নিয়ে নৌকা পথে পাড়ি জমান লিবিয়ায়। ওখানে ৫/৬ বছর কাজ করেন। এরপর লিবিয়া থেকে চলে যান
ইটালি। কয়েক বছর ইটালি আছেন। মাঝে মাঝে কথা হত তাঁর সঙ্গে। সংসার জীবন শুরু করেনি সে। ঈদে আসতে চেয়ে ছিল
বাড়িতে। হয়ত ওই সময় বিয়ে দেয়ার কাজটা করা হত।

তিনি বলেন,বৃহস্পতিবার রাতেও কথা হয় তাঁর সঙ্গে। এরপরকিছুক্ষন পর অসুস্থ্য হয়ে পড়েন সে। হাসপাতালে নেওয়ার পরতাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর রুমের একজন।

এ খবর শোনার পর থেকে শোকের মাতম চলছে মইদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি বড়বামনদহ গ্রামে। এখন লাশ বাড়ি আসার
অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁর স্বজনা।