ঢাকা ১০:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
হাওর রক্ষা আন্দোলনের মানববন্ধন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বিএনপি নেতা আসাহিদ আহমদ’কে পৌর ও সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সংবর্ধনা মৌলভীবাজারে ডিবির বিশেষ অভিযান বিদেশী মদসহ যুবক আ/ট/ক কমিটিতে আওয়ামীলীগের দোসরদের কোনোভাবে স্থান দেয়ার সুযোগ নেই’ বিএনপির কর্মী সমাবেশে… ময়ূন পীচ কিউরেটর শাহজান এর বিদায় সংবর্ধনা মৌলভীবাজারে দুই মাদক ব্যবসায়ী আ/ট/ক বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কল্যান ফ্রন্ট আহবায়ক এড.রুনু সদস্য সচিব শ্যামলী নানা আয়োজনে মৌলভীবাজারে এনটিভি’র ২৩ বছরে পদার্পন শ্রীমঙ্গল ২৩ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএস মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ 

ঈদের আগে বাড়ি ফেরা হল না প্রবাসি মইদুলের

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:৩৮:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ এপ্রিল ২০২২
  • / ৫৭২ বার পড়া হয়েছে

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ সংসারের একটু উন্নতি করতে জীবনকে বাজি রেখে
নৌকা পথে বিদেশে যান মইদুল ইসলাম। বাড়ি ফেরার কথা ছিল ঈদের আগে।

বৃহস্পতিবার রাতে চলে গেলেন
না ফেরার দেশে। সে কোটচাঁদপুর পৌরসভার বড়বামনদহ গ্রামের বাসিন্দা।

মৃতের ভাই ইন্তাজুর রহমান জানান,আমরা ৬ ভাই ৩ বোন। পিতা মৃত ফকির চান। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে মইদুল ইসলাম ছিলেন ৫ নম্বর। সংসারে একটু উন্নত করতে গেল ২০০৮ সালের দিকে জীবনের ঝুকি নিয়ে নৌকা পথে পাড়ি জমান লিবিয়ায়। ওখানে ৫/৬ বছর কাজ করেন। এরপর লিবিয়া থেকে চলে যান
ইটালি। কয়েক বছর ইটালি আছেন। মাঝে মাঝে কথা হত তাঁর সঙ্গে। সংসার জীবন শুরু করেনি সে। ঈদে আসতে চেয়ে ছিল
বাড়িতে। হয়ত ওই সময় বিয়ে দেয়ার কাজটা করা হত।

তিনি বলেন,বৃহস্পতিবার রাতেও কথা হয় তাঁর সঙ্গে। এরপরকিছুক্ষন পর অসুস্থ্য হয়ে পড়েন সে। হাসপাতালে নেওয়ার পরতাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর রুমের একজন।

এ খবর শোনার পর থেকে শোকের মাতম চলছে মইদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি বড়বামনদহ গ্রামে। এখন লাশ বাড়ি আসার
অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁর স্বজনা।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ঈদের আগে বাড়ি ফেরা হল না প্রবাসি মইদুলের

আপডেট সময় ০৫:৩৮:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ এপ্রিল ২০২২

কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ সংসারের একটু উন্নতি করতে জীবনকে বাজি রেখে
নৌকা পথে বিদেশে যান মইদুল ইসলাম। বাড়ি ফেরার কথা ছিল ঈদের আগে।

বৃহস্পতিবার রাতে চলে গেলেন
না ফেরার দেশে। সে কোটচাঁদপুর পৌরসভার বড়বামনদহ গ্রামের বাসিন্দা।

মৃতের ভাই ইন্তাজুর রহমান জানান,আমরা ৬ ভাই ৩ বোন। পিতা মৃত ফকির চান। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে মইদুল ইসলাম ছিলেন ৫ নম্বর। সংসারে একটু উন্নত করতে গেল ২০০৮ সালের দিকে জীবনের ঝুকি নিয়ে নৌকা পথে পাড়ি জমান লিবিয়ায়। ওখানে ৫/৬ বছর কাজ করেন। এরপর লিবিয়া থেকে চলে যান
ইটালি। কয়েক বছর ইটালি আছেন। মাঝে মাঝে কথা হত তাঁর সঙ্গে। সংসার জীবন শুরু করেনি সে। ঈদে আসতে চেয়ে ছিল
বাড়িতে। হয়ত ওই সময় বিয়ে দেয়ার কাজটা করা হত।

তিনি বলেন,বৃহস্পতিবার রাতেও কথা হয় তাঁর সঙ্গে। এরপরকিছুক্ষন পর অসুস্থ্য হয়ে পড়েন সে। হাসপাতালে নেওয়ার পরতাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর রুমের একজন।

এ খবর শোনার পর থেকে শোকের মাতম চলছে মইদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি বড়বামনদহ গ্রামে। এখন লাশ বাড়ি আসার
অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁর স্বজনা।