ঢাকা ০৭:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চলমান পরিস্থিতির কারণে কিস্তি পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছেন ক্ষুদ্র ঋন গ্রহিতা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুলাই ২০২৪
  • / ২০৮ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজারে বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষুদ্র ঋন গ্রহিতাদের কিস্তি পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, মৌলভীবাজারে প্রায় ২৮টি এনজিও সংস্হার শাখা রয়েছে। সাম্প্রতিক বন্যা ও চলমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে নিম্ন আয়ের ঋন গ্রহিতারা চরম বিপাকে পড়েছেন। বাধ্য হয়ে হাঁস,মুরগী, গরু, ছাগল এমনকি ঘরের আসবাবপত্র বিক্রি করে কিস্তি পরিশোধ করেও কুলকিনারা পাচ্ছেন না।

 

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার সাবিয়া গ্রামের লিপি বেগম জানান,তিনি একটি এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ হাজার টাকা ঋন নিয়ে ব্যবসা শুরু করে ছিলেন। প্রতি সপ্তাহে ১৫ ‘শ টাকা কিস্তি দিতে হয়। সাম্প্রতিক বন্যায় ও দেশের চলমান পরিস্থিতিতে ব্যবসাপাতি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাঁস,মুরগী ও ছাগল বিক্রি করে কিস্তি পরিশোধ করেছেন। এখন শেষ সম্বল ভিটে। এনজিওর লোকেদের চাপে শেষ সম্বল ভিটেও বিক্রি করতে হবে। তিনি অন্ততঃ ৪ মাসের জন্য ঋনের কিস্তি আদায় স্হগিত রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিকট আকুল আহবান জানান।এই ধরনের অভিযোগ কারী সহশ্রাধিক ব্যক্তি।কেউ ঋন নিয়ে ভেন ক্রয় করেছে। কেউ কেউ রিক্সা বা সবজি ব্যবসা করছেন।অনেকে হাঁস,মুরগী, গরু ছাগল পালন করছেন।কিন্তু ঋনের কিস্তি পরিশোধ নিয়ে তারা এখন পড়ছেন বিপাকে।

 

এ ব্যাপারে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম মৌলভীবাজার২৪ ডট কমকে জানান,তিনি এনজিও সংস্হা গুলোর সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

চলমান পরিস্থিতির কারণে কিস্তি পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছেন ক্ষুদ্র ঋন গ্রহিতা

আপডেট সময় ১০:৫৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুলাই ২০২৪

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজারে বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষুদ্র ঋন গ্রহিতাদের কিস্তি পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, মৌলভীবাজারে প্রায় ২৮টি এনজিও সংস্হার শাখা রয়েছে। সাম্প্রতিক বন্যা ও চলমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে নিম্ন আয়ের ঋন গ্রহিতারা চরম বিপাকে পড়েছেন। বাধ্য হয়ে হাঁস,মুরগী, গরু, ছাগল এমনকি ঘরের আসবাবপত্র বিক্রি করে কিস্তি পরিশোধ করেও কুলকিনারা পাচ্ছেন না।

 

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার সাবিয়া গ্রামের লিপি বেগম জানান,তিনি একটি এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ হাজার টাকা ঋন নিয়ে ব্যবসা শুরু করে ছিলেন। প্রতি সপ্তাহে ১৫ ‘শ টাকা কিস্তি দিতে হয়। সাম্প্রতিক বন্যায় ও দেশের চলমান পরিস্থিতিতে ব্যবসাপাতি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাঁস,মুরগী ও ছাগল বিক্রি করে কিস্তি পরিশোধ করেছেন। এখন শেষ সম্বল ভিটে। এনজিওর লোকেদের চাপে শেষ সম্বল ভিটেও বিক্রি করতে হবে। তিনি অন্ততঃ ৪ মাসের জন্য ঋনের কিস্তি আদায় স্হগিত রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিকট আকুল আহবান জানান।এই ধরনের অভিযোগ কারী সহশ্রাধিক ব্যক্তি।কেউ ঋন নিয়ে ভেন ক্রয় করেছে। কেউ কেউ রিক্সা বা সবজি ব্যবসা করছেন।অনেকে হাঁস,মুরগী, গরু ছাগল পালন করছেন।কিন্তু ঋনের কিস্তি পরিশোধ নিয়ে তারা এখন পড়ছেন বিপাকে।

 

এ ব্যাপারে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম মৌলভীবাজার২৪ ডট কমকে জানান,তিনি এনজিও সংস্হা গুলোর সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।