ঢাকা ০৩:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাওনা টাকা চাওয়ায় প্রতিপক্ষের আগাতে যুবক আহত

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:১৪:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২
  • / ৫৭১ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মঈন উদ্দিন খান:  পাওনা টাকা চাওয়ায় প্রতিপক্ষের চায়ের কাপের আঘাতে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক যুবক। রবিবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে  ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরের কুল্লাগাছা গ্রামে।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর উপজেলার কুল্লাগাছা গ্রামের গোলাম রব্বানির ছেলে জসিম উদ্দিন(৪০)। রবিবার সকালে ফসলি জমিতে সেচের পানি দেয়া টাকা নিয়ে বাক-বিতন্ডতা হয়।

এ সময় ওই গ্রামের রজব আলী চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে রজব আলী, তাঁর হাতে থাকা চায়ের কাপটি জসিমের মাথায় ছুড়ে মারে। এতে করে সে ঘটনাস্থলে লুটিয়ে পড়ে।

এ সময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করান।

এ ব্যাপারে জসিমের স্ত্রী বাদি হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় অভিযোগ করেছেন। রজব আলী কুল্লাগাছা গ্রামের রহিম মন্ডলের ছেলে।

 কোটচাঁদপুর থানার ডিউটিরত উপপরিদর্শক প্রসেনজিত মল্লিক জানান,এ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একটা অভিযোগ হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কাউকে দেয়া হয়নি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পাওনা টাকা চাওয়ায় প্রতিপক্ষের আগাতে যুবক আহত

আপডেট সময় ০৪:১৪:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ জুলাই ২০২২

মোঃ মঈন উদ্দিন খান:  পাওনা টাকা চাওয়ায় প্রতিপক্ষের চায়ের কাপের আঘাতে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক যুবক। রবিবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে  ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরের কুল্লাগাছা গ্রামে।

জানা যায়, কোটচাঁদপুর উপজেলার কুল্লাগাছা গ্রামের গোলাম রব্বানির ছেলে জসিম উদ্দিন(৪০)। রবিবার সকালে ফসলি জমিতে সেচের পানি দেয়া টাকা নিয়ে বাক-বিতন্ডতা হয়।

এ সময় ওই গ্রামের রজব আলী চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে রজব আলী, তাঁর হাতে থাকা চায়ের কাপটি জসিমের মাথায় ছুড়ে মারে। এতে করে সে ঘটনাস্থলে লুটিয়ে পড়ে।

এ সময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করান।

এ ব্যাপারে জসিমের স্ত্রী বাদি হয়ে কোটচাঁদপুর থানায় অভিযোগ করেছেন। রজব আলী কুল্লাগাছা গ্রামের রহিম মন্ডলের ছেলে।

 কোটচাঁদপুর থানার ডিউটিরত উপপরিদর্শক প্রসেনজিত মল্লিক জানান,এ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে একটা অভিযোগ হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কাউকে দেয়া হয়নি।