ঢাকা ১০:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
কমলগঞ্জে এক যাতায়াতের রাস্তায় চলাচলে প্রতিবন্ধিকতা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ তারুণ্যের উৎসব-২০২৫” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত তারেক রহমান দেশে ফিরছেন সংবাদ প্রকাশের পর দুর্গাপুরে আ.লীগ নেতার নেতৃত্বে কথিত মানববন্ধন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির কামনায় সদর হাসপাতালের পক্ষ থেকে দোয়া মাহফিল জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে স্কুল ফিডিং কর্মসূচি,আলোচনা সভা ও পুরষ্কার আলী আমজদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত কোটচাঁদপুরে একই রাতে সাতটি গরুচুরি  বগুড়া মাতিয়ে এলেন মৌলভীবাজারের সংগীত শিল্পী জয়দ্বীপ রাজু মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপারের দায়িত্ব নিলেন মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন

পুলিশের গোটা পরিবার মেঘনায় ডুবে গেলো

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৩৯:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪
  • / ৩৩৭ বার পড়া হয়েছে

ভাগনি মারিয়াকে নিয়ে ভৈরবে বেড়াতে যান পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা। ভাগনির অনুরোধে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ট্রলার নিয়ে ঘুরতে বের হন। মেঘনা নদীতে কয়েকজন পর্যটক মাঝিকে ছবি তোলার জন্য অনুরোধ করেন। এ সময় তিনি হাতের বৈঠা ছেড়ে ছবি তুলে দিচ্ছিলেন। তখন ট্রলারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। বিপরীত দিক থেকে আসা বালুবাহী একটি বাল্কহেড ট্রলারটিকে ধাক্কা দেয়। আর আমার ভাইসহ তার পরিবার শেষ। এখনও তাদের পাই না। আমার জেঠা-জেঠিও ভাই আর তার পরিবারের লাশের অপেক্ষায় আছেন।’

 

শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যার দিকে ভৈরব জেলার মেঘনা নদীর রেলওয়ের দুই সেতু সংলগ্ন এলাকায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে।

 

ভৈরবে পর্যটকবাহী ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ কনস্টেবল সোহেল রানার চাচাতো ভাই ইমরান হোসেন এভাবেই ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন। এ সময় তিনি কথা বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন।  এ ঘটনায় কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার পূর্ব ফতেহাবাদ গ্রামের সাবেক সেনা সদস্য আবদুল আলিমের ছেলে কনস্টেবল সোহেল রানা, তার স্ত্রী মৌসুমী আক্তার (২৫) দুই সন্তান মাহমুদা সুলতানা ইভা (৪) ও  রাইসুল ইসলাম (৩) নিখোঁজ রয়েছেন।

 

নিখোঁজ সোহেলা রানা ভৈরব হাইওয়ে থানায় কনস্টেবল পদে চাকরি করতেন। ২০১১ সালে পুলিশ কনস্টেবল পদে যোগ দেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

পুলিশের গোটা পরিবার মেঘনায় ডুবে গেলো

আপডেট সময় ০৩:৩৯:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪

ভাগনি মারিয়াকে নিয়ে ভৈরবে বেড়াতে যান পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানা। ভাগনির অনুরোধে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ট্রলার নিয়ে ঘুরতে বের হন। মেঘনা নদীতে কয়েকজন পর্যটক মাঝিকে ছবি তোলার জন্য অনুরোধ করেন। এ সময় তিনি হাতের বৈঠা ছেড়ে ছবি তুলে দিচ্ছিলেন। তখন ট্রলারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। বিপরীত দিক থেকে আসা বালুবাহী একটি বাল্কহেড ট্রলারটিকে ধাক্কা দেয়। আর আমার ভাইসহ তার পরিবার শেষ। এখনও তাদের পাই না। আমার জেঠা-জেঠিও ভাই আর তার পরিবারের লাশের অপেক্ষায় আছেন।’

 

শুক্রবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যার দিকে ভৈরব জেলার মেঘনা নদীর রেলওয়ের দুই সেতু সংলগ্ন এলাকায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে।

 

ভৈরবে পর্যটকবাহী ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ কনস্টেবল সোহেল রানার চাচাতো ভাই ইমরান হোসেন এভাবেই ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন। এ সময় তিনি কথা বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন।  এ ঘটনায় কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার পূর্ব ফতেহাবাদ গ্রামের সাবেক সেনা সদস্য আবদুল আলিমের ছেলে কনস্টেবল সোহেল রানা, তার স্ত্রী মৌসুমী আক্তার (২৫) দুই সন্তান মাহমুদা সুলতানা ইভা (৪) ও  রাইসুল ইসলাম (৩) নিখোঁজ রয়েছেন।

 

নিখোঁজ সোহেলা রানা ভৈরব হাইওয়ে থানায় কনস্টেবল পদে চাকরি করতেন। ২০১১ সালে পুলিশ কনস্টেবল পদে যোগ দেন।