ঢাকা ১০:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রকৌশলী মদপানে মাতলামি করায় গণধোলাই

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:২৫:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৪৯৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনায় যাওয়ার আগে মদ খেয়ে প্রকাশ্যে মাতলামির করায় জুড়ীতে উপজেলা প্রকৌশলীকে গণধোলাই দিয়েছে জনতা।

জানা যায়,মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে জুড়ীর বিদায়ী ইউএনও সোনিয়া সুলতানার জন্য বিদায়ী সংবর্ধনার আয়োজন করে অফিসার্স ক্লাব।

সেখানে যাওয়ার আগে মদ খেয়ে যাওয়ার সময় জুড়ী মুক্তিযোদ্বা এম এ মুমিত আসুক চত্বরে মাতলামি করলে স্থানীয় সিএনজি চালক সহ জনতা জুড়ী উপজেলা প্রকৌশলী ননীগোপাল দাস কে গণধোলাই দেন।এক পর্যায়ে কয়েকজন তাকে নিরাপদ স্থানে এনে পৌছে দেন।এ নিয়ে সাধারন মানুষদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে।

জুড়ী শিশুপার্ক সিএনজি স্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক ফরিদ মিয়া জানান,রাত ৯ টার দিকে তিনি মদ খেয়ে রাস্তায় এসে মাতলামি করছেন দেখে কিছু ড্রাইভার তাকে চলে যেতে বলেন।এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ড্রাইভারদের গালাগালি করেন।পরে উৎসুক জনতা তাকে গণধোলাই দেয়।পরিচিত কয়েকজন তাকে ইন্জিনিয়ারি বলে দাবি করলে,নিরাপদ স্থানে পৌছে দেওয়া হয়।

উপজেলা প্রকৌশলী ননী গোপাল দাস জানান,এ বিষয়ে কথা বলতে চাই না।যা হয়েছে আমি ছেড়ে দিয়েছি।সাক্ষাতে কথা বলবো।

জুড়ী থানার ওসি মোশাররফ হোসেন বলেন,ঘটনা শুনেছি কেউ অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

প্রকৌশলী মদপানে মাতলামি করায় গণধোলাই

আপডেট সময় ০২:২৫:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধি: উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনায় যাওয়ার আগে মদ খেয়ে প্রকাশ্যে মাতলামির করায় জুড়ীতে উপজেলা প্রকৌশলীকে গণধোলাই দিয়েছে জনতা।

জানা যায়,মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে জুড়ীর বিদায়ী ইউএনও সোনিয়া সুলতানার জন্য বিদায়ী সংবর্ধনার আয়োজন করে অফিসার্স ক্লাব।

সেখানে যাওয়ার আগে মদ খেয়ে যাওয়ার সময় জুড়ী মুক্তিযোদ্বা এম এ মুমিত আসুক চত্বরে মাতলামি করলে স্থানীয় সিএনজি চালক সহ জনতা জুড়ী উপজেলা প্রকৌশলী ননীগোপাল দাস কে গণধোলাই দেন।এক পর্যায়ে কয়েকজন তাকে নিরাপদ স্থানে এনে পৌছে দেন।এ নিয়ে সাধারন মানুষদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে।

জুড়ী শিশুপার্ক সিএনজি স্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক ফরিদ মিয়া জানান,রাত ৯ টার দিকে তিনি মদ খেয়ে রাস্তায় এসে মাতলামি করছেন দেখে কিছু ড্রাইভার তাকে চলে যেতে বলেন।এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ড্রাইভারদের গালাগালি করেন।পরে উৎসুক জনতা তাকে গণধোলাই দেয়।পরিচিত কয়েকজন তাকে ইন্জিনিয়ারি বলে দাবি করলে,নিরাপদ স্থানে পৌছে দেওয়া হয়।

উপজেলা প্রকৌশলী ননী গোপাল দাস জানান,এ বিষয়ে কথা বলতে চাই না।যা হয়েছে আমি ছেড়ে দিয়েছি।সাক্ষাতে কথা বলবো।

জুড়ী থানার ওসি মোশাররফ হোসেন বলেন,ঘটনা শুনেছি কেউ অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।