ঢাকা ০৪:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
অতিরিক্ত পিপি হলেন এডভোকেট নিয়ামুল হক শাহ মোস্তফা পৌর ঈদগাহে হাজার মানুষের ঢল,তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত গ্রেটার সিলেট ডেভেলপয়েন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল (জিএসসি) ইন ইউকে এর অর্থায়নে খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ  বিতরণ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঊষার আলো সমাজকল্যাণ সংগঠনের ঈদের আনন্দ ৬০ ঘন্টা বন্ধ থাকবে গ্যাস সরবরাহ সোমবার পবিত্র ঈদুল ফিতর মৌলভীবাজার জেলা বাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন বিএনপির আহবায়ক ও সদস্য সচিব জুড়ীতে দারুল কিরাত ফুলতলী ট্রাষ্টের সমাপনি পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডসহ সর্বস্তরের জনসাধারণকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা মৌলভীবাজার জেলা বাসীকে ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এম নাসের রহমান

প্রতারক ফয়সল ঢাকা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:২২:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৫১৫ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বিদেশে দেশে শ্রমিক পাঠানোর নামে অর্থ আত্মসাৎকারী প্রতারক চক্রের সদস্য মোহাম্মদ ফয়সাল মিয়া ওরফে মোহাম্মদ মিয়া( ৩০) কে ২৭ অক্টোবর ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করেছে বিমানবন্দর পুলিশ।

সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট  ১ নং আদালত হবিগঞ্জ বাদী মোঃ ইসহাক  আলী  সিআর  মামলা নং ৭৫৬ /২০২৪ ইং সূত্রে জানা যায় বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসন আইন ৩১ (ক),/৩১(খ)/ ৩১(গ)৩৩ /৩৬ ধারা তৎসহ দন্ডবিধি ৫০৬ (২) ধারা। এজহারভুক্তরা হলেন, মোঃ  মতি মিয়া ওরফে মঈন  উদ্দিন (৫০) পিতা মোঃ মফিজ উল্লা, মোঃ ফয়সল মিয়া ওরফে মোহাম্মদ মিয়া (৩০) পিতা মতি মিয়া ওরফে মঈন উদ্দিন ( ইতালী প্রবাসী) মোঃ নুর উদ্দিন ( ৪৫) পিতা মোঃ মফিজ উল্লা,মোছাঃ রেনু বেগম (৪৫) মোঃ মতি মিয়া ওরফে মঈন উদ্দিন,মোঃ নাহিদ মিয়া (২৫) পিতা- মোঃ নুর উদ্দিন তারা  মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৭ নং চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের সালামের টিলা গ্রামের বাসিন্দা।

ফয়সল মিয়া ইতালির স্বপ্ন দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাদের মাধ্যমে শত শত পরিবারকে ধ্বংস করে অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেপ্তার হয়। এজাহার সূত্রে জানা যায় ৪ আসামী মোছাঃ রেনু বেগম তার সঙ্গে আনা এটি ব্যাগের  আমার পাসপোর্ট এর একখানা ফটোকপি ও ১০কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি তার সঙ্গে করিয়া নিয়া যান এবং এই মর্মে আশ্বস্ত করেন যে কিছুদিনের মধ্যে আমাকে বৈধ এগ্রিকালচার ভিসা দিয়ে ইতালিতে পাঠাবেন । ১ নং আসামি মতি মিয়া  তার ছেলে ২নং আসামি ফয়সল মিয়াকে দিয়া আমার সাথে ফোনে কথাবার্তা বলান  তখন দুই নং আসামী আমাকে ফোন করিয়া জানান যে ভিসার কাজ চলিতেছে এখন ভিসার প্রসেসিং এর জন্য কিছু টাকা প্রয়োজন বাকি টাকা হতে চাইলে লক্ষ টাকা দিতে হবে আমি ২ নং আসামীর কোথায় বিশ্বাস স্থাপন করি   টাকা দেওয়ার জন্য অনুপস্থিত করি এবং তার এই নির্ধারণ করি।

এগ্রিকালচার বিশাল ব্যাপারে আলোচনা করি ইতালি পাঠানোর পর্যন্ত সর্বশেষ তের লক্ষ টাকা বিচার দরদাম সাত বছর হয় যে প্রথম ছয় লক্ষ টাকা দিতে হবে পরবর্তী পিতা সম্পূর্ণ হয়ে আসার পর বাকি ৭ লক্ষ টাকা দিতে হবে।

পরে ১ তিন চায়ের ও পাস আসামিগণ পূর্ব কথা অনুযায়ী আমার বাড়িতে আসলে আমি আসামিকে যদা সাধ্য এক নং আসামির নিকট ৬ লক্ষ টাকা দেইএবং  আসামি টাকাগুলি গনিয়া সঠিক পাইছেন বলে জানান। জানা যায় ফয়সাল মিয়া ওরফে মোহাম্মদ আলী ইতালি সহ বিভিন্ন দেশে লোক পাঠাবেন বলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থেকে তিনি প্রতারণা করে আসছিলেন। এবং বিভিন্ন সময় তিনি জাল ভিসা বের করে মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রতারক ফয়সল ঢাকা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

আপডেট সময় ১১:২২:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বিদেশে দেশে শ্রমিক পাঠানোর নামে অর্থ আত্মসাৎকারী প্রতারক চক্রের সদস্য মোহাম্মদ ফয়সাল মিয়া ওরফে মোহাম্মদ মিয়া( ৩০) কে ২৭ অক্টোবর ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করেছে বিমানবন্দর পুলিশ।

সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট  ১ নং আদালত হবিগঞ্জ বাদী মোঃ ইসহাক  আলী  সিআর  মামলা নং ৭৫৬ /২০২৪ ইং সূত্রে জানা যায় বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসন আইন ৩১ (ক),/৩১(খ)/ ৩১(গ)৩৩ /৩৬ ধারা তৎসহ দন্ডবিধি ৫০৬ (২) ধারা। এজহারভুক্তরা হলেন, মোঃ  মতি মিয়া ওরফে মঈন  উদ্দিন (৫০) পিতা মোঃ মফিজ উল্লা, মোঃ ফয়সল মিয়া ওরফে মোহাম্মদ মিয়া (৩০) পিতা মতি মিয়া ওরফে মঈন উদ্দিন ( ইতালী প্রবাসী) মোঃ নুর উদ্দিন ( ৪৫) পিতা মোঃ মফিজ উল্লা,মোছাঃ রেনু বেগম (৪৫) মোঃ মতি মিয়া ওরফে মঈন উদ্দিন,মোঃ নাহিদ মিয়া (২৫) পিতা- মোঃ নুর উদ্দিন তারা  মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৭ নং চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের সালামের টিলা গ্রামের বাসিন্দা।

ফয়সল মিয়া ইতালির স্বপ্ন দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাদের মাধ্যমে শত শত পরিবারকে ধ্বংস করে অবশেষে পুলিশের কাছে গ্রেপ্তার হয়। এজাহার সূত্রে জানা যায় ৪ আসামী মোছাঃ রেনু বেগম তার সঙ্গে আনা এটি ব্যাগের  আমার পাসপোর্ট এর একখানা ফটোকপি ও ১০কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি তার সঙ্গে করিয়া নিয়া যান এবং এই মর্মে আশ্বস্ত করেন যে কিছুদিনের মধ্যে আমাকে বৈধ এগ্রিকালচার ভিসা দিয়ে ইতালিতে পাঠাবেন । ১ নং আসামি মতি মিয়া  তার ছেলে ২নং আসামি ফয়সল মিয়াকে দিয়া আমার সাথে ফোনে কথাবার্তা বলান  তখন দুই নং আসামী আমাকে ফোন করিয়া জানান যে ভিসার কাজ চলিতেছে এখন ভিসার প্রসেসিং এর জন্য কিছু টাকা প্রয়োজন বাকি টাকা হতে চাইলে লক্ষ টাকা দিতে হবে আমি ২ নং আসামীর কোথায় বিশ্বাস স্থাপন করি   টাকা দেওয়ার জন্য অনুপস্থিত করি এবং তার এই নির্ধারণ করি।

এগ্রিকালচার বিশাল ব্যাপারে আলোচনা করি ইতালি পাঠানোর পর্যন্ত সর্বশেষ তের লক্ষ টাকা বিচার দরদাম সাত বছর হয় যে প্রথম ছয় লক্ষ টাকা দিতে হবে পরবর্তী পিতা সম্পূর্ণ হয়ে আসার পর বাকি ৭ লক্ষ টাকা দিতে হবে।

পরে ১ তিন চায়ের ও পাস আসামিগণ পূর্ব কথা অনুযায়ী আমার বাড়িতে আসলে আমি আসামিকে যদা সাধ্য এক নং আসামির নিকট ৬ লক্ষ টাকা দেইএবং  আসামি টাকাগুলি গনিয়া সঠিক পাইছেন বলে জানান। জানা যায় ফয়সাল মিয়া ওরফে মোহাম্মদ আলী ইতালি সহ বিভিন্ন দেশে লোক পাঠাবেন বলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থেকে তিনি প্রতারণা করে আসছিলেন। এবং বিভিন্ন সময় তিনি জাল ভিসা বের করে মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।