ঢাকা ০৩:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ

বড়লেখায় বন্যার পানিতে প্রাণ কেড়ে নিল স্কুল ছাত্রের

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৩:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪
  • / ৩৩৬ বার পড়া হয়েছে

বড়লেখা প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় বন্যার  পানিতে ডুবে স্কুল ছাত্রী আয়শা বেগম (১২) মৃত্যু হয়েছে।

 

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার ভাগাডহর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আয়শা ওই গ্রামের মো. সমছ উদ্দিনের মেয়ে। সে স্থানীয় গল্লাসাঙ্গন উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়তো।

 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিনের ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে বড়লেখা উপজেলার ১০ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে স্কুলছাত্রী আয়শা বেগম বাড়ির পাশে বন্যার পানি দেখতে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। একপর্যায়ে বন্যার পানিতে ডুবে সে মারা যায়। পরে স্বজনরা তার লাশ উদ্ধার করেন।

 

 

বড়লেখা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ফরিদ উদ্দিন জানান, শিশুর পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের জন্য স্বজনরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করেছেন। অনুমতি পাওয়ায় লাশ দাফনের জন্য হস্তান্তর করা হয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বড়লেখায় বন্যার পানিতে প্রাণ কেড়ে নিল স্কুল ছাত্রের

আপডেট সময় ১০:৫৩:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪

বড়লেখা প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলায় বন্যার  পানিতে ডুবে স্কুল ছাত্রী আয়শা বেগম (১২) মৃত্যু হয়েছে।

 

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার ভাগাডহর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত আয়শা ওই গ্রামের মো. সমছ উদ্দিনের মেয়ে। সে স্থানীয় গল্লাসাঙ্গন উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়তো।

 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিনের ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে বড়লেখা উপজেলার ১০ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে স্কুলছাত্রী আয়শা বেগম বাড়ির পাশে বন্যার পানি দেখতে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। একপর্যায়ে বন্যার পানিতে ডুবে সে মারা যায়। পরে স্বজনরা তার লাশ উদ্ধার করেন।

 

 

বড়লেখা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ফরিদ উদ্দিন জানান, শিশুর পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের জন্য স্বজনরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করেছেন। অনুমতি পাওয়ায় লাশ দাফনের জন্য হস্তান্তর করা হয়েছে।