ঢাকা ০৯:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
আসামিকে জামিনের প্রলোভনে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রতারক গ্রে/ফ/তা/র ইউএনডিপির স্টোরি টেলিং অ্যাওয়ার্ড জিতলেন মৌলভীবাজারের সিপন দেব গ্রীন মৌলভীবাজার গড়ার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের ১ লক্ষ বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি ATN বাংলা ইউকে প্রতিদিন হলেন মৌলভীবাজার শাওন মৌলভীবাজার সড়ক দু/র্ঘ/ট/না/য় পৌরসভার কর্মচারী নি/হ/ত ৪৪তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের পরীক্ষায় সারা দেশের মধ্যে প্রথমস্থান অর্জন করেছে জুড়ীর ছেলে কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন নেতৃত্বে পারভেজ ও সুমন ৩৬ দিন ব্যাপি নানা কর্মসূচী মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে জুলাই বিপ্লবের স্থির চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন হিন্দু,বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান নেতৃবৃন্দের সাথে জেলা পুলিশের মতবিনিময় সভা আঞ্জুম হ/ত্যা/কা/ন্ড ঘা/ত/ক জুনেলের ২ দিনের জেল গেইটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

বড়লেখায় চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:৩৪:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২
  • / ৭১৮ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখায় চাঞ্চল্যকর রুবেল হত্যা মামলার আসামি সাইফুল ইসলামকে (৩২) কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১১ মে) দুপুরে তাকে বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হয়। পরে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিলে পুলিশ তাকে কারাগারে পাঠায়।

পুলিশ জানায়, রুবেল হত্যা মামলার চার নস্বর আসামি সাইফুল ইসলাম গ্রেপ্তার এড়াতে দুবাই পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গত মঙ্গলবার (১০ মে) ভোর ছয়টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন। সাইফুল বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল গ্রামের সজ্জাদ আলীর ছেলে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বড়লেখা থানার সেকেন্ড অফিসার (এসআই) হাবিবুর রহমান পিপিএম বুধবার বিকেলে বলেন, রুবেল হত্যা মামলার আসামি সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে।

আদাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ৮ এপ্রিল জুমার নামাজের সময় বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল জামে মসজিদের ইমামকে নিয়ে কেছরিগুল এলাকার জামাল আহমদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির জের ধরে রুবেল আহমদকে জামাল আহমদের পক্ষের লোক ভেবে বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাব ও তার ভাই একই ইউপির বর্তমান মেম্বার সাবুল আহমদ গংরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন। এতে রুবেল গুরুতর আহত হন।

পরে স্থানীয়রা রুবেলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন। নিহত রুবেল সদর ইউপির কেছরিগুল গ্রামের মৃত ছয়েফ উদ্দিনের ছেলে। এই ঘটনায় নিহত রুবেলের ছোট ভাই ফয়ছল আহমদ বাদি ১৫ জনের নাম উল্লেখ ও আরো ১৫-১৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেন। এ মামলায় এখনও পর্যন্ত পুলিশ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বড়লেখায় চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

আপডেট সময় ০২:৩৪:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখায় চাঞ্চল্যকর রুবেল হত্যা মামলার আসামি সাইফুল ইসলামকে (৩২) কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (১১ মে) দুপুরে তাকে বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হয়। পরে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিলে পুলিশ তাকে কারাগারে পাঠায়।

পুলিশ জানায়, রুবেল হত্যা মামলার চার নস্বর আসামি সাইফুল ইসলাম গ্রেপ্তার এড়াতে দুবাই পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গত মঙ্গলবার (১০ মে) ভোর ছয়টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন। সাইফুল বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল গ্রামের সজ্জাদ আলীর ছেলে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বড়লেখা থানার সেকেন্ড অফিসার (এসআই) হাবিবুর রহমান পিপিএম বুধবার বিকেলে বলেন, রুবেল হত্যা মামলার আসামি সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে।

আদাল সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ৮ এপ্রিল জুমার নামাজের সময় বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল জামে মসজিদের ইমামকে নিয়ে কেছরিগুল এলাকার জামাল আহমদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির জের ধরে রুবেল আহমদকে জামাল আহমদের পক্ষের লোক ভেবে বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাব ও তার ভাই একই ইউপির বর্তমান মেম্বার সাবুল আহমদ গংরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন। এতে রুবেল গুরুতর আহত হন।

পরে স্থানীয়রা রুবেলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন। নিহত রুবেল সদর ইউপির কেছরিগুল গ্রামের মৃত ছয়েফ উদ্দিনের ছেলে। এই ঘটনায় নিহত রুবেলের ছোট ভাই ফয়ছল আহমদ বাদি ১৫ জনের নাম উল্লেখ ও আরো ১৫-১৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেন। এ মামলায় এখনও পর্যন্ত পুলিশ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।