ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
আমাদের লড়াই ছিলো ফ‍্যাসিস্ট রাষ্ট্র ফ‍্যাসিস্ট বাহিনীর বিরোধী মৌলভীবাজারে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম দুই নম্বরি,বাটপারি করার চিন্তা থাকলে আগেই দল থেকে বের হয়ে যান,ধরা পড়লে কিন্তু খবর আছে- এম নাসের রহমান মৌলভীবাজারে এসএসসি/দাখিল জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ছা*ত্রশিবিরের সংবর্ধনা এনসিপির নেতৃত্বে আগামীতে বাংলাদেশের ক্ষমতা জনগনের হাতে ফিরিয়ে দিবো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আন্দোলনে যে সকল ছাত্র জনতা শাহাদাত বরণ করেছেন তাঁদের রূহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা মিথ্যা জবানবন্দির বিরুদ্ধে রাতগাঁও গ্রামে মানববন্ধন মৌলভীবাজার পাহাড়ী টিলা কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদরাসায় ২০২৫ সালের দাখিল পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা লন্ডনে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের এইচ এস সি ১৪ ব্যাচের মিলনমেলা জুড়ীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সনদপত্র বিতরণ

মৌলভীবাজারে ফুটপাতের দোকানে জমে উঠছে শীতবস্ত্র

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:৪০:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪৭১ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতবস্ত্রের চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে  বাজারগুলোতে। কম দামে শীতবস্ত্র কিনতে নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তের পাশাপাশি অন্যান্য শ্রেণি-পেশার মানুষও ঝুঁকছেন কম দামের পোশাকের দোকান গুলোতে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছরের শীতের শুরুতে শীত কম থাকায় ব্যবসা তেমন হচ্ছে না। তবে শীত যত বাড়বে ফুটপাতের বাজারে তত বেশি কেনাকাটা হওয়ার প্রত্যাশায় আছেন তারা।

সম্প্রতি জেলা শহরের সেন্টালরোড়, পশ্চিমবাজারসহ কুসুমবাগের বিভিন্ন ঘুরে দেখা যায়, ফুটপাতে হকাররা শীতবস্ত্রের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। হাঁকডাক করে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করছেন তারা। দামে কম ও মানে ভালো থাকায় বিভিন্ন শ্রেণির মানুষজন এখান থেকে শীতবস্ত্র সংগ্রহ করছেন।

 

জানা যায়, প্রতিবছর শীতের আগমনকে ঘিরে মৌসুমী হকারদের আনাগোনা বেড়ে যায়। শীতের মাসে বাড়তি আয়-রোজগারের আশায় এসব মৌসুমে হকাররা ফুটপাতের পাশাপাশি ফেরি করেও জেলার অলিগলি চষে বেড়ান।

 

ব্যবসায়ী ফজলু মিয়া বলেন, এবারের সিজনে ৪ লাখ টাকার শীতের কাপড় তুলেছি। গত শীতে প্রতিদিন বিক্রি করতাম ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। কিন্তু এখন সারাদিনে বিক্রি হয় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। এখন বাচ্চাদের ও মহিলাদের কাপড় বিক্রি হচ্ছে। আগামীতে বিক্রি আরও বাড়বে বলে তিনি জানান।

অপেক্ষাকৃত কম দামে বিভিন্ন ধরনের শীতের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে শহরের ফুটপাতে। মার্কেটের তুলনায় দাম কম হওয়ায় নিন্ম আর মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন এখানে আসেন জানিয়ে আরেক ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম বলেন, দূর-দুরান্ত থেকে শহরে মানুষ ঘুরতে এসে এসব পোশাক কিনে নেন, তারা শিশুদের জন্য কিছু কাপড় কিনেছেন। কেউ কেউ আবার দরদাম পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকছেন।

পাশে দাঁড়ানো আরেক ক্রেতা শায়মা আক্তার বলেন, প্রতি বছরই এই ফুটপাত থেকেই বাজার করি। এখানে ছেলেদের সোয়েটার ২৫০ টাকা ও ছোটদের মোজা, টুপি, সোয়েটার, মোটা জামা ৩০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত এবং নারীদের পোশাক ১৫০ থেকে ২৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারে ফুটপাতের দোকানে জমে উঠছে শীতবস্ত্র

আপডেট সময় ০৯:৪০:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতবস্ত্রের চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে  বাজারগুলোতে। কম দামে শীতবস্ত্র কিনতে নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তের পাশাপাশি অন্যান্য শ্রেণি-পেশার মানুষও ঝুঁকছেন কম দামের পোশাকের দোকান গুলোতে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছরের শীতের শুরুতে শীত কম থাকায় ব্যবসা তেমন হচ্ছে না। তবে শীত যত বাড়বে ফুটপাতের বাজারে তত বেশি কেনাকাটা হওয়ার প্রত্যাশায় আছেন তারা।

সম্প্রতি জেলা শহরের সেন্টালরোড়, পশ্চিমবাজারসহ কুসুমবাগের বিভিন্ন ঘুরে দেখা যায়, ফুটপাতে হকাররা শীতবস্ত্রের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। হাঁকডাক করে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করছেন তারা। দামে কম ও মানে ভালো থাকায় বিভিন্ন শ্রেণির মানুষজন এখান থেকে শীতবস্ত্র সংগ্রহ করছেন।

 

জানা যায়, প্রতিবছর শীতের আগমনকে ঘিরে মৌসুমী হকারদের আনাগোনা বেড়ে যায়। শীতের মাসে বাড়তি আয়-রোজগারের আশায় এসব মৌসুমে হকাররা ফুটপাতের পাশাপাশি ফেরি করেও জেলার অলিগলি চষে বেড়ান।

 

ব্যবসায়ী ফজলু মিয়া বলেন, এবারের সিজনে ৪ লাখ টাকার শীতের কাপড় তুলেছি। গত শীতে প্রতিদিন বিক্রি করতাম ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। কিন্তু এখন সারাদিনে বিক্রি হয় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। এখন বাচ্চাদের ও মহিলাদের কাপড় বিক্রি হচ্ছে। আগামীতে বিক্রি আরও বাড়বে বলে তিনি জানান।

অপেক্ষাকৃত কম দামে বিভিন্ন ধরনের শীতের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে শহরের ফুটপাতে। মার্কেটের তুলনায় দাম কম হওয়ায় নিন্ম আর মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন এখানে আসেন জানিয়ে আরেক ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম বলেন, দূর-দুরান্ত থেকে শহরে মানুষ ঘুরতে এসে এসব পোশাক কিনে নেন, তারা শিশুদের জন্য কিছু কাপড় কিনেছেন। কেউ কেউ আবার দরদাম পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকছেন।

পাশে দাঁড়ানো আরেক ক্রেতা শায়মা আক্তার বলেন, প্রতি বছরই এই ফুটপাত থেকেই বাজার করি। এখানে ছেলেদের সোয়েটার ২৫০ টাকা ও ছোটদের মোজা, টুপি, সোয়েটার, মোটা জামা ৩০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত এবং নারীদের পোশাক ১৫০ থেকে ২৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে।