ঢাকা ১০:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৌলভীবাজার কন্ট্রাক্টর অ্যাসোসিয়েশনের টেন্ডার বয়কট

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৩৪:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৩২৭ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ রাস্তাঘাট বাস্তবায়নাধীন সকল অবকাঠামোর ক্ষতিপূরনের দাবীতে ও বাজার দরের সাথে সামঞ্জস্য না রেখে নতুন রেইট সিডিউল ২০২২ প্রনয়ন এবং বর্তমান নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে মৌলভীবাজার জেলার এলজিইডি ও সকল উপজেলার টেন্ডার বয়কট করার সিদান্ত নিয়েছেন।

মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এলজিইডি কন্ট্রাক্টর ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ টেন্ডার বয়কট করার আহবান জানিয়েছেন।

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার একটুনা ইউনিয়ন পরিষদের চার বারের নিবার্চিত চেয়ারম্যান ও সিনিয়র ঠিকাদার মো: আবু সুফিয়ার মৌলভীবাজার টোয়েন্টিফোর ডট কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও সিনিয়র ঠিকাদার সৈয়দ রেজাউল করিম সুমন বলেন, বর্তমানে নির্মাণ সামগ্রীর দাম অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু ঠিকাদারী কাজের সামগ্রীর দাম সরকারিভাবে নির্ধারণ করে দেয়া হয়। তার চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। একাজে অর্থ বরাদ্দ কমে ঠিকাদাররা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পূর্বের কাজ তুলা যাচ্ছে না।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মৌলভীবাজার কন্ট্রাক্টর অ্যাসোসিয়েশনের টেন্ডার বয়কট

আপডেট সময় ০৩:৩৪:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ রাস্তাঘাট বাস্তবায়নাধীন সকল অবকাঠামোর ক্ষতিপূরনের দাবীতে ও বাজার দরের সাথে সামঞ্জস্য না রেখে নতুন রেইট সিডিউল ২০২২ প্রনয়ন এবং বর্তমান নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে মৌলভীবাজার জেলার এলজিইডি ও সকল উপজেলার টেন্ডার বয়কট করার সিদান্ত নিয়েছেন।

মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এলজিইডি কন্ট্রাক্টর ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ টেন্ডার বয়কট করার আহবান জানিয়েছেন।

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার একটুনা ইউনিয়ন পরিষদের চার বারের নিবার্চিত চেয়ারম্যান ও সিনিয়র ঠিকাদার মো: আবু সুফিয়ার মৌলভীবাজার টোয়েন্টিফোর ডট কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ও সিনিয়র ঠিকাদার সৈয়দ রেজাউল করিম সুমন বলেন, বর্তমানে নির্মাণ সামগ্রীর দাম অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু ঠিকাদারী কাজের সামগ্রীর দাম সরকারিভাবে নির্ধারণ করে দেয়া হয়। তার চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। একাজে অর্থ বরাদ্দ কমে ঠিকাদাররা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পূর্বের কাজ তুলা যাচ্ছে না।