ঢাকা ০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন অচল, রোগীদের দুর্ভোগ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০২২
  • / ৮৭৯ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিনটি অচল পড়ে আছে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি এটি নষ্ট হয়। সরকারি হাসপাতাল হওয়াতে কম মুল্যে গরিব রোগীরা এখানে জরুরি এক্স-রে করাতে পারতেন। কিন্তু বর্তমানে মেশিনটি অচল থাকায় বিভিন্ন ডায়গনস্টিক সেন্টারে গিয়ে ২-৩ গুণ বেশি মুল্যে এক্স-রে করতে হচ্ছে । এতে প্রতিদিন জেলার ৭টি উপজেলার হাজার হাজার রোগী চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

মঙ্গলবার সকালে সরেজমিন সদর হাসপাতালে গেলে দেখা যায় জেলার বিভিন্ন এলাকার শত শত রোগী এসেছেন চিকিৎসা নিতে। শিশু এবং বয়স্করা আবার শ্বাস নালীর বিভিন্ন সমস্যায় ভোগছেন। এসব রোগীর চিকিৎসা দিতে এক্সরে করার প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। কিন্তু এক্সরে মেশিন অচল থাকায় ডাক্তাররা লিখে দিচ্ছেন বাইরে থেকে করে নিয়ে আসার জন্য।

রোগী কল্পনা  জানান, আগে সদরে এক্স-রে করেছি ১৫০ টাকায়। এখন বাইরে থেকে সেটি করে এনেছি ৩৫০ টাকায়।

মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ডা. হুমায়ুন কবির মৌলভীবাজার২৪ ডট কমকে  বলেন, এক্সরে মেশিন অচল হওয়ার পর আমরা ( এনইএমইএমডব্লিউ টিসি) ন্যাশনাল ইলেকট্রো মেডিকেল ইকুইপমেন্ট মেইনটেনেন্স ওয়ার্কশপ এন্ড ট্রেইনিং সেন্টারে চিটি দিয়েছি। তারা সরেজমিন এসে সমস্যা চিহ্নিত করে গেছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিন অচল, রোগীদের দুর্ভোগ

আপডেট সময় ০৫:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০২২

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের এক্স-রে মেশিনটি অচল পড়ে আছে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি এটি নষ্ট হয়। সরকারি হাসপাতাল হওয়াতে কম মুল্যে গরিব রোগীরা এখানে জরুরি এক্স-রে করাতে পারতেন। কিন্তু বর্তমানে মেশিনটি অচল থাকায় বিভিন্ন ডায়গনস্টিক সেন্টারে গিয়ে ২-৩ গুণ বেশি মুল্যে এক্স-রে করতে হচ্ছে । এতে প্রতিদিন জেলার ৭টি উপজেলার হাজার হাজার রোগী চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

মঙ্গলবার সকালে সরেজমিন সদর হাসপাতালে গেলে দেখা যায় জেলার বিভিন্ন এলাকার শত শত রোগী এসেছেন চিকিৎসা নিতে। শিশু এবং বয়স্করা আবার শ্বাস নালীর বিভিন্ন সমস্যায় ভোগছেন। এসব রোগীর চিকিৎসা দিতে এক্সরে করার প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। কিন্তু এক্সরে মেশিন অচল থাকায় ডাক্তাররা লিখে দিচ্ছেন বাইরে থেকে করে নিয়ে আসার জন্য।

রোগী কল্পনা  জানান, আগে সদরে এক্স-রে করেছি ১৫০ টাকায়। এখন বাইরে থেকে সেটি করে এনেছি ৩৫০ টাকায়।

মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ডা. হুমায়ুন কবির মৌলভীবাজার২৪ ডট কমকে  বলেন, এক্সরে মেশিন অচল হওয়ার পর আমরা ( এনইএমইএমডব্লিউ টিসি) ন্যাশনাল ইলেকট্রো মেডিকেল ইকুইপমেন্ট মেইনটেনেন্স ওয়ার্কশপ এন্ড ট্রেইনিং সেন্টারে চিটি দিয়েছি। তারা সরেজমিন এসে সমস্যা চিহ্নিত করে গেছে।