ঢাকা ১২:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজারে যুব বিভাগের প্রচার মিছিল বড়লেখায় অবৈধভাবে টিলা কর্তনের দায়ে দুই লক্ষ টাকা জরিমানা অতিরিক্ত টাকা চাওয়া  নিয়ে  দলিল লেখক ও সাব-রেজিষ্ট্রারের মধ্যে দরকষাকষিতে ক্ষোভে দলিল লেখা বন্ধ রমজানে সিন্ডিকেট করলে কঠোর ব্যবস্থা জেলা প্রশাসক সাবেক মন্ত্রী মান্নানের ছেলের ২১৩ কোটির বিত্তবৈভব চাঁদাবাজ স্থান পেল শ্রীমঙ্গল উপজেলা বিএনপি কমিটিতে মৌলভীবাজারে পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য রাস্তা হবে প্রশস্ত প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ শ্রীমঙ্গল উপজেলা বিএনপির নতুন কমিটি অনুমোদন কমলগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জের ধরে যুবককে ছুরিকাঘাতে হ- ত্যা সেই রায়হান নবীগঞ্জ থেকে গ্রে ফ তা র

যা বললেন সেই ট্রেনে থাকা ঝিনাইদহের আক্তারুজ্জামান

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:২২:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩
  • / ২৯৯ বার পড়া হয়েছে

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার সময় ওই ট্রেনেই ছিলেন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রীর চিকিৎসা করাতে ভেলরে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তারা। পরে মুঠোফোনে স্বজনদের জানান তারা অক্ষত আছেন।

দুর্ঘটনা সম্পর্কে মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, তারা শুধু বুঝতে পেরেছিলেন বিকট শব্দ হলো। সেইসঙ্গে ট্রেনটি সজোরে ঝাঁকুনি দিলো। সামনে কিছু একটা হয়েছে বোঝার চেষ্টা করলেন, কিন্তু ব্যর্থ হলেন। এক সময় তাদের সরিয়ে দেওয়া হলো। শুধু যাওয়ার সময় চোখের সামনে দেখতে পেলেন হতাহতদের নিয়ে টানাটানি। আহতরা চিৎকার করছে, তাদের উদ্ধারে কাজ করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি স্থানীয়রা।

মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার পাখরাইল গ্রামের বাসিন্দা মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রী নূর জাহানের চিকিৎসার জন্য করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনে ভেলর যাচ্ছিলেন। আক্তারুজ্জামান মহেশপুর সরকারি পদ্মপুকুর শেখ হাসিনা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক। শনিবার (৩ জুন) সকাল ৭টায় তাদের আরেকটি ট্রেনে তুলে দেওয়া হয়েছে, তারা এখন ভেলরের পথে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

যা বললেন সেই ট্রেনে থাকা ঝিনাইদহের আক্তারুজ্জামান

আপডেট সময় ০১:২২:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩

ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার সময় ওই ট্রেনেই ছিলেন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রীর চিকিৎসা করাতে ভেলরে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তারা। পরে মুঠোফোনে স্বজনদের জানান তারা অক্ষত আছেন।

দুর্ঘটনা সম্পর্কে মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, তারা শুধু বুঝতে পেরেছিলেন বিকট শব্দ হলো। সেইসঙ্গে ট্রেনটি সজোরে ঝাঁকুনি দিলো। সামনে কিছু একটা হয়েছে বোঝার চেষ্টা করলেন, কিন্তু ব্যর্থ হলেন। এক সময় তাদের সরিয়ে দেওয়া হলো। শুধু যাওয়ার সময় চোখের সামনে দেখতে পেলেন হতাহতদের নিয়ে টানাটানি। আহতরা চিৎকার করছে, তাদের উদ্ধারে কাজ করছেন রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি স্থানীয়রা।

মহেশপুর উপজেলার সামন্তা এলাকার পাখরাইল গ্রামের বাসিন্দা মো. আক্তারুজ্জামান। স্ত্রী নূর জাহানের চিকিৎসার জন্য করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনে ভেলর যাচ্ছিলেন। আক্তারুজ্জামান মহেশপুর সরকারি পদ্মপুকুর শেখ হাসিনা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক। শনিবার (৩ জুন) সকাল ৭টায় তাদের আরেকটি ট্রেনে তুলে দেওয়া হয়েছে, তারা এখন ভেলরের পথে।