ঢাকা ১১:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২ আগস্ট তারেক-জোবায়দার দুর্নীতি মামলার রায়

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৮:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩
  • / ২৬৫ বার পড়া হয়েছে

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ২ আগস্ট দিন ধার্য রেখেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায়ের এ দিন ধার্য করেন।

 

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় তারেক ও জোবায়দার বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলাটি করেন দুদকের উপ-পরিচালক জহিরুল হুদা। এতে তাদের বিরুদ্ধে ঘোষিত আয়ের বাইরে চার কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়া মামলায় আসামি করা হয় তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে।

 

এরপর ২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক তৌফিকুল ইসলাম। তারেক রহমানের শাশুড়ি মারা যাওয়ায় এই মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

 

এর আগে ২০২২ সালের ১ নভেম্বর অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। বর্তমানে তারা পলাতক। ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। এ মামলায় ৫৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৩ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

২ আগস্ট তারেক-জোবায়দার দুর্নীতি মামলার রায়

আপডেট সময় ১০:৫৮:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ২ আগস্ট দিন ধার্য রেখেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায়ের এ দিন ধার্য করেন।

 

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় তারেক ও জোবায়দার বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলাটি করেন দুদকের উপ-পরিচালক জহিরুল হুদা। এতে তাদের বিরুদ্ধে ঘোষিত আয়ের বাইরে চার কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়া মামলায় আসামি করা হয় তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে।

 

এরপর ২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক তৌফিকুল ইসলাম। তারেক রহমানের শাশুড়ি মারা যাওয়ায় এই মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

 

এর আগে ২০২২ সালের ১ নভেম্বর অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। বর্তমানে তারা পলাতক। ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। এ মামলায় ৫৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৩ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।