ঢাকা ০৯:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রূপান্তরের আস্থা প্রকল্পের সহযোগিতায় সরকারি কর্মকর্তা ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডাদের নিয়ে পরামর্শ সভা কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান মমদুদ গ্রে/ফ/তা/ র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন খেলাফত মজলিস মনোনীত ও সম্ভাব্য ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী মাওলানা আহমদ বিলাল মৌলভীবাজারে ডেভিল হান্ট ফেইজ- ২ আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগ ৭ নেতা গ্রে ফ তা র এমবিই হাউস অব লর্ডসে বিশেষ সম্মাননায় ভূষি হলেন বাংলাদেশি ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন মৌলভীবাজারে আইডিয়া’র আলো-আলো প্রকল্পের জেলা পর্যায়ের অ্যাডভোকেসি সভা শ্রীমঙ্গলে আ.লীগ নেতা ডা. হরিপদ রায় গ্রে/ফ/তা/র মৌলভীবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রোভার স্কাউটসহ পায়ে হেঁটে ১৫০ কি. মি. পথ পরিভ্রমণে – ৩ যথাযোগ্য মর্যাদায় মৌলভীবাজারে মহান বিজয় দিবস উদযাপন শহিদদের প্রতি মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের শ্রদ্ধা

৯৯৯ এর কল পেয়ে ভবনের কাজ বন্ধ করল পুলিশ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩
  • / ৪০৭ বার পড়া হয়েছে
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  ৯৯৯ এর কল পেয়ে বিবাদমান জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ বন্ধ করলেন মহেশপুর থানা পুলিশ। বুধবার সকালে ওই কাজ বন্ধ করেন পুলিশ।
জানা যায়,মহেশপুরের আলমপুর বাজার সংলগ্ন প্রগতি টেডার্সের ভবনের ৮ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলে আসছে মাহবুবুর রহমান ও ইউনুচ আলীর সঙ্গে।
এরমধ্যে ইউনুচ আলী পৈত্রিক সুত্রে ওই জমির মালিকানা দাবী করছেন। যা নিয়ে আদালতে  চলমান রয়েছে মামলা। বুধবার সকালে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ করছিলেন মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন (মিনু)। খবর পেয়ে ইউনুচ আলী পুলিশের টোল ফ্রি নাম্বার ৯৯৯ এ কল করেন। এ খবরে পুলিশ আইন শৃংখলা রক্ষার্থে কাজ বন্ধ করে দেন।
বিষয়টি নিয়ে জমির মালিক ইউনুস আলী বলেন, জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও তারা আদালত অবমাননা করে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনে কাজ করছিল। আমি বাধ্য হয়ে ৯৯৯ এ কল করেছিলাম,পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আলামপুর মৌজার সাবেক ৪৩ দাগ,বর্তমান ৬৮ দাগের জমি এটি। মাহবুর রহমান ওই জমি ক্রয় সুত্রে মালিক। তবে তিনি জমির একপাশ কিনে, ভোগ দখল করছেন,অন্য পাশের জমি। আর এটা নিয়ে বিবাদ।
অন্যদিকে মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন( মিনু) বলেন,২০১৩ সালে আলমপুর মৌজার ৬৮ দাগ থেকে ৮ শতক জমি কিনেন আমার পিতা। সে থেকে ভোগ দখল করে আসছি।
ভবনও নির্মান করা হয়েছে ওই জমির উপর। এখন তারা ভবনের জায়গা,তাদের বলে দাবী করছেন।  হয়রানি করছেন বিভিন্ন ভাবে। মামলা ও করেছেন বেশ কয়েকটি।
তবে আদালতে কোন প্রমান দিতে না পারায়, ইতোমধ্যে সব মামলা আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। আর একটা মামলা আছে। ওই মামলাটিও রয়েছে শুনানি পর্যায়ে। যা শুনানি হলে, ওই মামলাও খারিজ হবে বলে আশা করছি।
বিষয়টি নিয়ে মহেশপুর থানায় সহউপপরিদর্শক ( এএসআই) আজমল হোসেন বলেন,ওই জমিতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও একপক্ষ কাজ করছিল।
অন্যপক্ষ ৯৯৯ এ কল করেন। এরপেক্ষিতে ওসি স্যার আমাকে পাঠিয়েছিলেন। আমি এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। যাতে করে কোন প্রকার আইন শৃংখলার অবনতি না ঘটে।
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

৯৯৯ এর কল পেয়ে ভবনের কাজ বন্ধ করল পুলিশ

আপডেট সময় ০৮:১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ  ৯৯৯ এর কল পেয়ে বিবাদমান জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ বন্ধ করলেন মহেশপুর থানা পুলিশ। বুধবার সকালে ওই কাজ বন্ধ করেন পুলিশ।
জানা যায়,মহেশপুরের আলমপুর বাজার সংলগ্ন প্রগতি টেডার্সের ভবনের ৮ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলে আসছে মাহবুবুর রহমান ও ইউনুচ আলীর সঙ্গে।
এরমধ্যে ইউনুচ আলী পৈত্রিক সুত্রে ওই জমির মালিকানা দাবী করছেন। যা নিয়ে আদালতে  চলমান রয়েছে মামলা। বুধবার সকালে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনের কাজ করছিলেন মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন (মিনু)। খবর পেয়ে ইউনুচ আলী পুলিশের টোল ফ্রি নাম্বার ৯৯৯ এ কল করেন। এ খবরে পুলিশ আইন শৃংখলা রক্ষার্থে কাজ বন্ধ করে দেন।
বিষয়টি নিয়ে জমির মালিক ইউনুস আলী বলেন, জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও তারা আদালত অবমাননা করে ওই জমির উপর নির্মিত ভবনে কাজ করছিল। আমি বাধ্য হয়ে ৯৯৯ এ কল করেছিলাম,পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আলামপুর মৌজার সাবেক ৪৩ দাগ,বর্তমান ৬৮ দাগের জমি এটি। মাহবুর রহমান ওই জমি ক্রয় সুত্রে মালিক। তবে তিনি জমির একপাশ কিনে, ভোগ দখল করছেন,অন্য পাশের জমি। আর এটা নিয়ে বিবাদ।
অন্যদিকে মাহবুবুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লা আল মামুন( মিনু) বলেন,২০১৩ সালে আলমপুর মৌজার ৬৮ দাগ থেকে ৮ শতক জমি কিনেন আমার পিতা। সে থেকে ভোগ দখল করে আসছি।
ভবনও নির্মান করা হয়েছে ওই জমির উপর। এখন তারা ভবনের জায়গা,তাদের বলে দাবী করছেন।  হয়রানি করছেন বিভিন্ন ভাবে। মামলা ও করেছেন বেশ কয়েকটি।
তবে আদালতে কোন প্রমান দিতে না পারায়, ইতোমধ্যে সব মামলা আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। আর একটা মামলা আছে। ওই মামলাটিও রয়েছে শুনানি পর্যায়ে। যা শুনানি হলে, ওই মামলাও খারিজ হবে বলে আশা করছি।
বিষয়টি নিয়ে মহেশপুর থানায় সহউপপরিদর্শক ( এএসআই) আজমল হোসেন বলেন,ওই জমিতে মামলা চলমান রয়েছে। এরপরও একপক্ষ কাজ করছিল।
অন্যপক্ষ ৯৯৯ এ কল করেন। এরপেক্ষিতে ওসি স্যার আমাকে পাঠিয়েছিলেন। আমি এসে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। যাতে করে কোন প্রকার আইন শৃংখলার অবনতি না ঘটে।