ঢাকা ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ

আউটসোসিং বাতিলের দাবিতে মৌলভীবাজারে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান 

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৫২:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
  • / ২২৯ বার পড়া হয়েছে
মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক:  ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম  প্রকল্পের জনবল রাজস্বকরণ ও আউটসোসিং বাতিলের দাবিতে মৌলভীবাজারে  মানববন্ধন ও জেলা প্রসাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মকর্তা/কর্মচারী ও শিক্ষক-কেয়ারটেকার ঐক্য পরিষদ ।
সোমবার (২৪ মার্চ ) সকালে ১১ টার দিকে প্রেসক্লাব সম্সুর্খে মানববন্ধন শেষে জেলা  প্রশাসক মোঃ ইসরাইল হোসেনের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
মনববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, মো: আমিল ইসলাম চৌধুরী, সভাপতি জাতীয় ইমাম সমিতি-সদর, মে: ফয়তুল ইসলাম সিদ্দিকী, সভাপতি-মউশিক শিক্ষক সমিতি,জুলফিকার আলী বাবুল- ফিল্ট সুপারভাইজার-সদর,মো: নূরুল ইসলাম- মডেল কেয়ার টেকার  মৌলভীবাজার-সদর।
বক্তরা বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ৩২ বছর যাবৎ চলমান মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম (৭ম পর্যায়) শীর্ষক সমাপ্ত প্রকল্পের জনবলকে রাজস্বকরণ ও আউটসোর্সিং এর আওতাধীন না করে প্রস্তাবিত ৮ম পর্যায় প্রকল্প অনুমোদন দিতে হবে।  দেশব্যাপী প্রায় ৮০ হাজার শিক্ষা কেন্দ্র ও ২,০৫০টি রিসোর্স সেন্টারের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়েও বর্তমানে এর কার্যক্রম মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পটি ১৯৯৩ সাল থেকে শুরু হয়ে ৭ম পর্যায় ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত অত্যন্ত সফলতা চলমান রয়েছে। দেশব্যাপী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার গণআন্দোলনের মাধ্যমে দেশে জনতার সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বৈষম্যের স্বীকার হওয়া চাকরিজীবী ও আমজনতার উপর জগদ্বল পাথরের মতো চেপে বসা বৈষম্যের অবসান হতে শুরু হয়েছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন “মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম’ প্রকল্পটি জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে সাড়া দেশের মসজিদ অবকাঠামো ব্যবহার করে দারিদ্র্য, সুবিধা বঞ্চিত ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদেরকে বিনামূল্যে প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ শিক্ষা দান করে আসছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৮০ হাজার মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, আলেম ওলামা ও সাধারণ শিক্ষায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির হার বৃদ্ধি, শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধ, কিশোর কিশোরী ও বয়স্কদের পবিত্র কুরআন শিক্ষা, নৈতিকতা ও শিক্ষিত বেকার নারী ও পুরুষের দারিদ্র্যতা দূরীকরণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আউটসোসিং বাতিলের দাবিতে মৌলভীবাজারে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান 

আপডেট সময় ০৩:৫২:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক:  ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম  প্রকল্পের জনবল রাজস্বকরণ ও আউটসোসিং বাতিলের দাবিতে মৌলভীবাজারে  মানববন্ধন ও জেলা প্রসাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মকর্তা/কর্মচারী ও শিক্ষক-কেয়ারটেকার ঐক্য পরিষদ ।
সোমবার (২৪ মার্চ ) সকালে ১১ টার দিকে প্রেসক্লাব সম্সুর্খে মানববন্ধন শেষে জেলা  প্রশাসক মোঃ ইসরাইল হোসেনের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
মনববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, মো: আমিল ইসলাম চৌধুরী, সভাপতি জাতীয় ইমাম সমিতি-সদর, মে: ফয়তুল ইসলাম সিদ্দিকী, সভাপতি-মউশিক শিক্ষক সমিতি,জুলফিকার আলী বাবুল- ফিল্ট সুপারভাইজার-সদর,মো: নূরুল ইসলাম- মডেল কেয়ার টেকার  মৌলভীবাজার-সদর।
বক্তরা বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ৩২ বছর যাবৎ চলমান মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম (৭ম পর্যায়) শীর্ষক সমাপ্ত প্রকল্পের জনবলকে রাজস্বকরণ ও আউটসোর্সিং এর আওতাধীন না করে প্রস্তাবিত ৮ম পর্যায় প্রকল্প অনুমোদন দিতে হবে।  দেশব্যাপী প্রায় ৮০ হাজার শিক্ষা কেন্দ্র ও ২,০৫০টি রিসোর্স সেন্টারের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়েও বর্তমানে এর কার্যক্রম মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পটি ১৯৯৩ সাল থেকে শুরু হয়ে ৭ম পর্যায় ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত অত্যন্ত সফলতা চলমান রয়েছে। দেশব্যাপী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার গণআন্দোলনের মাধ্যমে দেশে জনতার সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বৈষম্যের স্বীকার হওয়া চাকরিজীবী ও আমজনতার উপর জগদ্বল পাথরের মতো চেপে বসা বৈষম্যের অবসান হতে শুরু হয়েছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন “মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম’ প্রকল্পটি জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে সাড়া দেশের মসজিদ অবকাঠামো ব্যবহার করে দারিদ্র্য, সুবিধা বঞ্চিত ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদেরকে বিনামূল্যে প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ শিক্ষা দান করে আসছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৮০ হাজার মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, আলেম ওলামা ও সাধারণ শিক্ষায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির হার বৃদ্ধি, শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধ, কিশোর কিশোরী ও বয়স্কদের পবিত্র কুরআন শিক্ষা, নৈতিকতা ও শিক্ষিত বেকার নারী ও পুরুষের দারিদ্র্যতা দূরীকরণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।