ঢাকা ০৬:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫, ১৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজার ক্লিনিকের সেবাদান কার্যক্রম জোরদারকরণ ও করণীয় বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত জুড়ীতে প্রবাসীদের অর্থায়নে গেইট স্থাপন চাঁদা নিতে গিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাসহ আটক ৫ শেখ মোঃ আতিকুর রহমানকে মৌলভীবাজার জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম যুক্তরাজ্যের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি আমাদের লড়াই ছিলো ফ‍্যাসিস্ট রাষ্ট্র ফ‍্যাসিস্ট বাহিনীর বিরোধী মৌলভীবাজারে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম দুই নম্বরি,বাটপারি করার চিন্তা থাকলে আগেই দল থেকে বের হয়ে যান,ধরা পড়লে কিন্তু খবর আছে- এম নাসের রহমান মৌলভীবাজারে এসএসসি/দাখিল জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ছা*ত্রশিবিরের সংবর্ধনা এনসিপির নেতৃত্বে আগামীতে বাংলাদেশের ক্ষমতা জনগনের হাতে ফিরিয়ে দিবো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আন্দোলনে যে সকল ছাত্র জনতা শাহাদাত বরণ করেছেন তাঁদের রূহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা মিথ্যা জবানবন্দির বিরুদ্ধে রাতগাঁও গ্রামে মানববন্ধন

এডিস মশার বংশ বিস্তার রোধে সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:২৬:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৫২৮ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার পৌরসভার আয়োজনে এডিস মশার বংশ বিস্তার রোধে সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) দুপৃরে পৌর মিলনায়তনে এ সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়ে।

মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো.ফজলুর রহমান এর সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. কবিরুল বাসার,অধ্যাপক ও কীটতত্তবিদ,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও উপদেষ্টা,ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন।

প্রধান আলোচকের বক্তৃতায় তিনি বলেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। ডেঙ্গুর জীবানু আসে এডিস মশার মাধ্যমে। বাসা বাড়িতে পানি জমে এই মশার বংশ বিস্তার ঘটে। পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকলে মশা জন্মানোর সুযোগ বেশি থাকে। এতে আতঙ্ক নয়,সতর্ক ও সচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে পারে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে কখনো আতঙ্কিত হওয়া যাবে না, চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে সুস্থতা লাভ করা যায়। তাই মনে রাখতে হবে ডেঙ্গু প্রাদুর্ভাবের কালে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। সারাদেশের মধ্যে সিলেট বিভাগে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা কম। কিন্তু মৌলভীবাজারে অনেক জায়গায় এডিস মশা আছে। ভবিষ্যতে যাতে এর প্রাদুর্ভাব না বাড়ে সেজন্য সবার সচেতনতা জরুরি।

 

পৌরসভার মেয়র মো.ফজলুর রহমান বলেন, স্কুলের খেলার মাঠ ও ভবনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। মাঠ বা ভবনে জমে থাকা পানি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে এবং ফুলের টবে পানি জমতে না পারে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। শিক্ষকরা ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জানাতে পারেন। তাছাড়া অভিভাবকদেরও সচেতন হতে হবে।

 

এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন,বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

এডিস মশার বংশ বিস্তার রোধে সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা

আপডেট সময় ১০:২৬:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার পৌরসভার আয়োজনে এডিস মশার বংশ বিস্তার রোধে সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) দুপৃরে পৌর মিলনায়তনে এ সচেতনতামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়ে।

মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো.ফজলুর রহমান এর সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. কবিরুল বাসার,অধ্যাপক ও কীটতত্তবিদ,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও উপদেষ্টা,ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন।

প্রধান আলোচকের বক্তৃতায় তিনি বলেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। ডেঙ্গুর জীবানু আসে এডিস মশার মাধ্যমে। বাসা বাড়িতে পানি জমে এই মশার বংশ বিস্তার ঘটে। পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকলে মশা জন্মানোর সুযোগ বেশি থাকে। এতে আতঙ্ক নয়,সতর্ক ও সচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে পারে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে কখনো আতঙ্কিত হওয়া যাবে না, চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে সুস্থতা লাভ করা যায়। তাই মনে রাখতে হবে ডেঙ্গু প্রাদুর্ভাবের কালে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। সারাদেশের মধ্যে সিলেট বিভাগে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা কম। কিন্তু মৌলভীবাজারে অনেক জায়গায় এডিস মশা আছে। ভবিষ্যতে যাতে এর প্রাদুর্ভাব না বাড়ে সেজন্য সবার সচেতনতা জরুরি।

 

পৌরসভার মেয়র মো.ফজলুর রহমান বলেন, স্কুলের খেলার মাঠ ও ভবনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। মাঠ বা ভবনে জমে থাকা পানি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে এবং ফুলের টবে পানি জমতে না পারে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। শিক্ষকরা ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের জানাতে পারেন। তাছাড়া অভিভাবকদেরও সচেতন হতে হবে।

 

এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন,বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।