ঢাকা ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
জুড়ীতে বন্যার পানিতে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃ ত্যু এপ্রিলের প্রথমার্ধে যেকোনো দিন নির্বাচন -প্রধান উপদেষ্টা স্বস্তির ঈদ যাত্রায় সন্তুষ্ট সিলেটবাসি পানি বন্দি মানুয়ের মাঝে চাউল বিতরণ জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান ঈদ উদযাপন করবেন কুলাউড়ায় সেনাবাহিনী ও পুলিশের পাহারায় মৌলভীবাজারে মৌলভীবাজারে পালিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল আযহা বৈরী আবহাওয়াতেও জমে উঠেছে মৌলভীবাজারের কোরবানির হাট হযরত সৈয়দ শাহ মোস্তফা (রহ:) পৌর ঈদগাহে ৩ টি জামাত অনুষ্ঠিত হবে তারেক জিয়া পরিষদ মৌলভীবাজার জেলা শাখার আহবায়ক মান্না, সদস্য সচিব শাকিব নির্বাচিত হাসিনার দু:শাসনে সরকারের সব প্রতিষ্ঠান সর্বনাশ করে দিয়ে গেছে – সাবেক এমপি এম নাসের রহমান

কর্ণফুলীর চা শ্রীমঙ্গলে দেশের দ্বিতীয় চা নিলাম কেন্দ্রে সবোর্চ্চ দরে বিক্রি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:২৬:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জুন ২০২২
  • / ৫৩১ বার পড়া হয়েছে

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি: চলতি মৌসুমে চায়ের দ্বিতীয় নিলামে ৩ লাখ ৪৬হাজার ১০ কেজি চা বিক্রি হয়েছে।

বুধবার (৮ জুন) মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার অডিটোরিয়ামে নিলাম কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

চট্টগ্রামের সাতটি ও শ্রীমঙ্গলের চারটি ব্রোকার্সসহ শতাধিক বায়ার নিলামে অংশ নেন। ১১টি ব্রোকার্সের মাধ্যমে নিলামে ৩০টি বাগানের মোট তিন লাখ ৪৬ হাজার ১শ’ কেজি চা তোলা হয়। সবচেয়ে বেশি দামে (প্রতি কেজি ২৬১ টাকা) বিক্রি হয়েছে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী বাগানের চা।

শ্রীমঙ্গল ব্রোকার্সের পরিচালক হেলাল আহমদ জানান, শ্রীমঙ্গলের চারটি ব্রোকার্সের মাধ্যমে এক লাখ ৭৫ হাজার কেজি চা তোলা হয়েছে। তার মধ্যে প্রায় সব চা বিক্রি হয়ে গেছে। চট্টগ্রামের প্রোগ্রেসিভ ব্রোকার্সের নির্বাহী কর্মকর্তা জনি দেব জানান, মৌসুমের চতুর্থ চা নিলামে শ্রীমঙ্গলে বেশি চা বিক্রি হয়েছে। তার মধ্যে কর্ণফুলী বাগানের চা বেশি দামে বিক্রি হয়। তবে আগামী নিলামে চা বিক্রি আরও বাড়বে।

তিনি আরও জানান, চট্টগ্রামের সাতটি ব্রোকার্সের মাধ্যমে এক লাখ ৭১ হাজার ১শ’ কেজি চা তোলা হয়। তার মধ্যে সব চা বিক্রি হয়েছে।

নাহার চা বাগানের ব্যবস্থাপক পীযুষ কান্তি ভট্টচার্য বলেন, ‘চতুর্থ নিলামে আমাদের সিটি গ্রুপের কর্ণফুলী বাগানের চা বেশি দামে বিক্রি হয়। আমরা সব সময় চেষ্টা করি চায়ের গুণগত মান ধরে রাখতে। যার ফলে চায়ের দামও ভালো পাচ্ছি।

শাওন টি হাউসের পরিচালক জামাল আহমদ বলেন, ‘এই নিলামে সবচেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ ছিল। এর আগে শ্রীমঙ্গল চা নিলাম কেন্দ্রে প্রথম দিকে চট্টগ্রামের ব্রোকার্সগুলো ৩-৪টি নিলামে অংশ নেয়। পরে নিলামে অজ্ঞাত কারণে অংশগ্রহণ করেনি তারা। চলতি বছরের চতুর্থ নিলামে চট্টগ্রামের সাতটি ব্রোকার্স অংশগ্রহণ করায়, দেশের ভালো বাগানের গুণগতমানের চা নিলামে তোলা হয়। এর ফলে দেশের বিভিন্ন এলাকার বায়াররা অংশ নেওয়ায় আমি একজন বায়ার হিসেবে খুশি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কর্ণফুলীর চা শ্রীমঙ্গলে দেশের দ্বিতীয় চা নিলাম কেন্দ্রে সবোর্চ্চ দরে বিক্রি

আপডেট সময় ০৪:২৬:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জুন ২০২২

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি: চলতি মৌসুমে চায়ের দ্বিতীয় নিলামে ৩ লাখ ৪৬হাজার ১০ কেজি চা বিক্রি হয়েছে।

বুধবার (৮ জুন) মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার অডিটোরিয়ামে নিলাম কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

চট্টগ্রামের সাতটি ও শ্রীমঙ্গলের চারটি ব্রোকার্সসহ শতাধিক বায়ার নিলামে অংশ নেন। ১১টি ব্রোকার্সের মাধ্যমে নিলামে ৩০টি বাগানের মোট তিন লাখ ৪৬ হাজার ১শ’ কেজি চা তোলা হয়। সবচেয়ে বেশি দামে (প্রতি কেজি ২৬১ টাকা) বিক্রি হয়েছে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী বাগানের চা।

শ্রীমঙ্গল ব্রোকার্সের পরিচালক হেলাল আহমদ জানান, শ্রীমঙ্গলের চারটি ব্রোকার্সের মাধ্যমে এক লাখ ৭৫ হাজার কেজি চা তোলা হয়েছে। তার মধ্যে প্রায় সব চা বিক্রি হয়ে গেছে। চট্টগ্রামের প্রোগ্রেসিভ ব্রোকার্সের নির্বাহী কর্মকর্তা জনি দেব জানান, মৌসুমের চতুর্থ চা নিলামে শ্রীমঙ্গলে বেশি চা বিক্রি হয়েছে। তার মধ্যে কর্ণফুলী বাগানের চা বেশি দামে বিক্রি হয়। তবে আগামী নিলামে চা বিক্রি আরও বাড়বে।

তিনি আরও জানান, চট্টগ্রামের সাতটি ব্রোকার্সের মাধ্যমে এক লাখ ৭১ হাজার ১শ’ কেজি চা তোলা হয়। তার মধ্যে সব চা বিক্রি হয়েছে।

নাহার চা বাগানের ব্যবস্থাপক পীযুষ কান্তি ভট্টচার্য বলেন, ‘চতুর্থ নিলামে আমাদের সিটি গ্রুপের কর্ণফুলী বাগানের চা বেশি দামে বিক্রি হয়। আমরা সব সময় চেষ্টা করি চায়ের গুণগত মান ধরে রাখতে। যার ফলে চায়ের দামও ভালো পাচ্ছি।

শাওন টি হাউসের পরিচালক জামাল আহমদ বলেন, ‘এই নিলামে সবচেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ ছিল। এর আগে শ্রীমঙ্গল চা নিলাম কেন্দ্রে প্রথম দিকে চট্টগ্রামের ব্রোকার্সগুলো ৩-৪টি নিলামে অংশ নেয়। পরে নিলামে অজ্ঞাত কারণে অংশগ্রহণ করেনি তারা। চলতি বছরের চতুর্থ নিলামে চট্টগ্রামের সাতটি ব্রোকার্স অংশগ্রহণ করায়, দেশের ভালো বাগানের গুণগতমানের চা নিলামে তোলা হয়। এর ফলে দেশের বিভিন্ন এলাকার বায়াররা অংশ নেওয়ায় আমি একজন বায়ার হিসেবে খুশি।