ঢাকা ১০:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাদেশে সব সময়ই হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির সাথে বসবাস করে আসছে — এম নাসের রহমান জনগণ কে নিয়ে চলার দল বিএনপি। বিএনপি পেছন দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ায় বিশ্বাস করে না: বড়লেখায় ডা: জাহিদ বিশ্বের ১০ সুন্দরী চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা ও মালামাল উদ্ধার, গ্রে/ফ/তা/র – ১ পুবালি ব্যাংক পিএলসি-এর ৭৩৩তম বুথের শুভ উদ্বোধন অরণ্য ফাউন্ডেশন”-এর উদ্যোগে কাঙ্গালী ভোজ নিলামে উঠলো হাজীপুরে জব্দ করা ১৩ কোটি টাকার বালু খালেদা জিয়ার জন্মদিনে মৌলভীবাজারে দোয়া মাহফিল মৌলভীবাজারে এম নাসের রহমানকে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের শুভেচ্ছা কুলাউড়ায় বরমচাল ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল সম্পন্ন সভাপতি মধু, সম্পাদক হেলাল খান

কোটচাঁদপুরে সব্দুল সরদার স্কুল এন্ড কলেজে পিঠা উৎসব 

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:০৭:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৩১ বার পড়া হয়েছে
কোটচাঁদপুর প্রতিদিনঃ মাঘের কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে বিদ্যালয়ে শিশু শিক্ষার্থীরা স্কুলের ব্যাগ কাঁধে নিয়ে শ্রেণিকক্ষে আসে পাঠদান শিখতে। কিন্তু আজ শিক্ষার্থীদের কাঁধে কোনো স্কুল ব্যাগ নেই, নেই কোনো বই, খাতা ও কলম। সকলেই নানান সাজে নিজ অভিভাবকসহ বিদ্যালয়ে এসেছে পিঠা উৎসব করতে। পৌষের বিদায়ে আর মাঘের শুরুতে আবহমান বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতির পিঠা উৎসব
বিদ্যালয়ের মাঠে নকশি পিঠা, চিতই পিঠা, রস পিঠা, ডিম চিতই, দোল পিঠা, ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা, পাকান, কুলি, জামাই পিঠা, আন্দশা, কাটা পিঠা, ছিট পিঠা, গোকুল পিঠা, ইলিশ পিঠা, চুটকি পিঠা, মুঠি পিঠা, জামদানি পিঠা, হাড়ি পিঠা, চাপড়ি পিঠা, পাতা পিঠা, ঝুড়ি পিঠাসহ আরও কত নাম!
গ্রামবাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধরে রাখতে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে পিঠামেলা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ শে জানুয়ারি) সকালে পৌর এলাকার  দুধসারা বাসস্ট্যান্ড ও ফায়ার সার্ভিস অফিস সংলগ্ন সব্দুল সরদার মিউনিসিপ্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী ও অবিভাবকের আয়োজনে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ শিশির আহম্মেদ শিলনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে
পিঠা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন  সাংবাদিক মঈন উদ্দিন খান,সুব্রত কুমার,আব্দুল্লাহ বাশার,  প্রমুখ।
পিঠা উৎসবে আগত অতিথি রা বলেন, দিনে দিনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। তেমনই একটি ঐতিহ্য পিঠাপুলি-পায়েস। ডিজিটাল যুগের চাহিদায় মানুষের মাঝে আত্মিক সম্পর্কও হারিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানে না পিঠাপুলির নাম। আগে গ্রামের প্রতি বাড়িতে উৎসবের মতো পিঠাপুলি বানানো হতো, আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে মহা আনন্দে খাওয়া হতো। এখন আর সেসব খুব একটা দেখা যায়না। তাই গ্রামীণ সেই ঐতিহ্য ধরে রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
এ সময় অতিথিবৃন্দের মাঝে নানারকমের পিঠা পরিবেশন করে শিক্ষর্থীরা। পিঠা উৎসবে সকল থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের ভীড় লক্ষ করা যায়।
সে সময় শিক্ষক, শিক্ষার্থী,দর্শনাথী, সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কোটচাঁদপুরে সব্দুল সরদার স্কুল এন্ড কলেজে পিঠা উৎসব 

আপডেট সময় ০৮:০৭:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৪
কোটচাঁদপুর প্রতিদিনঃ মাঘের কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে বিদ্যালয়ে শিশু শিক্ষার্থীরা স্কুলের ব্যাগ কাঁধে নিয়ে শ্রেণিকক্ষে আসে পাঠদান শিখতে। কিন্তু আজ শিক্ষার্থীদের কাঁধে কোনো স্কুল ব্যাগ নেই, নেই কোনো বই, খাতা ও কলম। সকলেই নানান সাজে নিজ অভিভাবকসহ বিদ্যালয়ে এসেছে পিঠা উৎসব করতে। পৌষের বিদায়ে আর মাঘের শুরুতে আবহমান বাংলার চিরায়ত সংস্কৃতির পিঠা উৎসব
বিদ্যালয়ের মাঠে নকশি পিঠা, চিতই পিঠা, রস পিঠা, ডিম চিতই, দোল পিঠা, ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা, পাকান, কুলি, জামাই পিঠা, আন্দশা, কাটা পিঠা, ছিট পিঠা, গোকুল পিঠা, ইলিশ পিঠা, চুটকি পিঠা, মুঠি পিঠা, জামদানি পিঠা, হাড়ি পিঠা, চাপড়ি পিঠা, পাতা পিঠা, ঝুড়ি পিঠাসহ আরও কত নাম!
গ্রামবাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধরে রাখতে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে পিঠামেলা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ শে জানুয়ারি) সকালে পৌর এলাকার  দুধসারা বাসস্ট্যান্ড ও ফায়ার সার্ভিস অফিস সংলগ্ন সব্দুল সরদার মিউনিসিপ্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী ও অবিভাবকের আয়োজনে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ শিশির আহম্মেদ শিলনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে
পিঠা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন  সাংবাদিক মঈন উদ্দিন খান,সুব্রত কুমার,আব্দুল্লাহ বাশার,  প্রমুখ।
পিঠা উৎসবে আগত অতিথি রা বলেন, দিনে দিনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। তেমনই একটি ঐতিহ্য পিঠাপুলি-পায়েস। ডিজিটাল যুগের চাহিদায় মানুষের মাঝে আত্মিক সম্পর্কও হারিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানে না পিঠাপুলির নাম। আগে গ্রামের প্রতি বাড়িতে উৎসবের মতো পিঠাপুলি বানানো হতো, আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে মহা আনন্দে খাওয়া হতো। এখন আর সেসব খুব একটা দেখা যায়না। তাই গ্রামীণ সেই ঐতিহ্য ধরে রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
এ সময় অতিথিবৃন্দের মাঝে নানারকমের পিঠা পরিবেশন করে শিক্ষর্থীরা। পিঠা উৎসবে সকল থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের ভীড় লক্ষ করা যায়।
সে সময় শিক্ষক, শিক্ষার্থী,দর্শনাথী, সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।