মতবিনিময় সভায় সংসদ সদস্য তুলে ধরেন, ২০১৪ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত উন্নয়নের কিছু চিত্র। যার মধ্যে ছিল,দুই উপজেলায় এলজিইডির অধীনে ১৫২ কিমি হেরিং ভাঙ্গা ও কাঁচা নতুন রাস্তা পিচ করন,১৪৮ কিলোমিটার রাস্তার রক্ষণা-বেক্ষনের কাজ,জেলা পরিষদের মাধ্যমে মসজিদ, মন্দির, ঈদগাহ ও কবরস্থান সহ সামাজিক প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে দেয়া হয়েছিল ৫,২০,০০,০০০/- টাকা অনুদান,আশি কোটি টাকা ব্যয়ে করা হয়েছিল খালিশপুর হতে মহেশপুর-দত্তনগর-জিন্নানগর-সামন্তা- বাঁশবাড়িয়া, যাদবপুর পর্যন্ত পাকা রাস্তা উন্নয়নের কাজ,স্থাপন করা করেছিলেন ৭৫ টি ব্রীজ ও কালভার্টের কাজ,হয়েছিল,২২ কিলোমিটার এইচ,বি,বি রাস্তা, টিআর ও কাবিখার কাজ করা হয়েছিল ২০ কোটি ৫০ লাখ টাকার, ১৮৫০টি ঘর,ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, অফিস- দোকান পাঠ ও রাস্তায় স্ট্রিট লাইটের দেয়া হয়েছিল,পাঁচ বছরে,হতদরিদ্র মানুষের মধ্যে টিন বিতরন করা হয়েছিল ৪৮০ বানন্ডিল, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ করেছিলেন ২২টি, ৩০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন তরুন নির্মান ও মেরামত করা হয়, ১৩ কোটি একুশ লক্ষ একষট্টি হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা ৬টি নতুন কলেজ ভবন,নির্মাণ করা হয়,কোটচাঁদপুর ও মহেশপুরের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন,মুক্তিযোদ্গাদের জন্য ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৮টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছিল।
তিনি বলেন,আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে আপনাদের কাছে আসতে পারলে দুই উপজেলায়,দুটি মিনি স্টেডিয়াম,মহেশপুরের আজমপুর দো-বিলে মিনি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রস্থাপন,মহেশপুর-কোটচাঁদপুরের মাঝে একটা বিসিক শিল্প নগরী গড়ে তোলা,কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা মত কাজ গুলো অগ্রধিকারের ভিত্তিতে করে যাবো।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন,কোটচাঁদপুর পৌরসভার মেয়র সহিদুজ্জামান সেলিম, কোটচাঁদপুর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পিংকি খাতুন, বলুহর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন,উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মীর মনিরুল আলম,যুগ্ন আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম খোকন।