রোশনির নানা সুজন হোসেন বলেন,রোশনি আমার ছেলের মেয়ে। তাঁর বাবা মা ঢাকাতে চাকুরী করে। রোশনি ছোট থেকে আমার কাছে থাকে।
সোমবার দুপুরে সহপাঠীদের সঙ্গে পুকুরে নামেন। কিছুক্ষন পর তাঁর খুজে না পেয়ে বাড়িতে এসে খবর দেয়। এ সময় তাঁর স্বজনরা পুকুর পাড়ে গিয়ে দেখতে পান পুকুরের পানিতে ভাসছে। এরপর তাকে উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তাঁর স্বজনরা।
এ সময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে দেখে মৃত বলে জানিয়ে দেন।
এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর থানার ডিউটিরত উপপরিদর্শক (এসআই) গৌরাঙ্গ হরি বলেন,ঘটনাটি শুনেছি। ওই ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।