তিনি বলেন, এ গবেষণাগার থেকে ট্রেনিং করে, তরুন উদ্যোক্তারা নতুন জ্ঞান অর্জন করেছেন। যা তারা কাজে লাগিয়ে নিজেদের জীবন তথা সমাজকে বদলে দিতে পারবে।
তিনি আরও বলেন,ঝিনুক থেকে ঝিনাইদহের জন্ম।
সেই ঝিনুকের মাঝে মুক্তা চাষ ও মুক্তার তৈরী গহনার উৎপাদন, বিপনন করে ঝিনাইদহকে মুক্তার নগরী হিসেবে গড়ার আশা প্রকাশ করেন,নজরুল ইসলাম।
আর এ সবের জন্য তিনি সচিবের নিকট সার্বক সহায়তা কামনা করেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন,সচিবের একান্ত সচিব মাহমুদ উল্লাহ মারুফ,খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারি পরিচালক বিশ্বজিৎ বৈরাগী,
কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উছেন মে, জেলা মৎস্য অফিসার ফরহাদুর রেজা,দোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্চয় কুমার।
উদ্ভোধনের পরে তিনি মুক্তা গবেষণাগারটি পরিদর্শন করেন। ঘুরে ঘুরে দেখেন,স্থানীয় ভাবে ঝিনুকের মাঝে উৎপাদিত মুক্তা ও মুক্তার তৈরী গহনা। তিনি এ সব দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। বলেন, এটা একটা ভাল উদ্যোগ। আমি এ মুক্তা গবেষণাগারে সমৃদ্ধি কামনা করছি। এ ছাড়া সরকারি ভাবে কোন সহায়তা থাকলে তিনি করবেন বলে জানান।
পরে তিনি এশিয়ার বৃহৎ মৎস্য হ্যাচারি কোটচাঁদপুরের বলুহর হ্যাচারি কমপ্লেক্সটিও পরিদর্শন করেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।