ঢাকা ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গু-লি-তে নি-হ-ত মার্কিন-তুর্কি অ্যাক্টিভিস্ট আইসেনুর এজগি আইগির মৃত্যুতে তীব্র সমালোচনা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:২০:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৮২ বার পড়া হয়েছে

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) গুলিতে নিহত মার্কিন-তুর্কি অ্যাক্টিভিস্ট আইসেনুর এজগি আইগির মৃত্যুতে তীব্র সমালোচনা করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন।

লন্ডনে মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) তিনি আহ্বান জানিয়েছেন, ইসরায়েলি বাহিনীর কর্মকাণ্ডে ‘মূলগত পরিবর্তন’ আনার আহ্বান জানিয়েছেন। গত সপ্তাহে পশ্চিম তীরে একটি বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার সময় নিহত হন আইগি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।

আইডিএফ জানায়, এজগি সম্ভবত আইডিএফের গুলিতে পরোক্ষভাবে ও অনিচ্ছাকৃতভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাদের প্রাথমিক তদন্তে বলা হয়, গুলিটি সরাসরি তার দিকে চালানো হয়নি বরং একটি ‘সহিংস দাঙ্গার’ মূল প্ররোচনাকারীর দিকে চালানো হয়েছিল, যেখানে ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলি বাহিনীর দিকে পাথর নিক্ষেপ ও টায়ার পুড়িয়েছিল। তবে ওই প্ররোচনাকারীর নাম প্রকাশ করা হয়নি।

লন্ডনে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে ব্লিঙ্কেন বলেন, এজগির হত্যাকাণ্ড ছিল ‘অপ্ররোচিত ওঅন্যায়’। কেউই কেবল মতামত প্রকাশের জন্য গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাবে না। আরেকজন আমেরিকান নাগরিক ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে। এটি গ্রহণযোগ্য নয়। পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর কর্মকাণ্ডের নিয়মে পরিবর্তন করতে হবে। আমরা ইসরায়েলি সরকারের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের কাছে এটি পরিষ্কার করে দেবো।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

গু-লি-তে নি-হ-ত মার্কিন-তুর্কি অ্যাক্টিভিস্ট আইসেনুর এজগি আইগির মৃত্যুতে তীব্র সমালোচনা

আপডেট সময় ০৩:২০:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) গুলিতে নিহত মার্কিন-তুর্কি অ্যাক্টিভিস্ট আইসেনুর এজগি আইগির মৃত্যুতে তীব্র সমালোচনা করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন।

লন্ডনে মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) তিনি আহ্বান জানিয়েছেন, ইসরায়েলি বাহিনীর কর্মকাণ্ডে ‘মূলগত পরিবর্তন’ আনার আহ্বান জানিয়েছেন। গত সপ্তাহে পশ্চিম তীরে একটি বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার সময় নিহত হন আইগি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।

আইডিএফ জানায়, এজগি সম্ভবত আইডিএফের গুলিতে পরোক্ষভাবে ও অনিচ্ছাকৃতভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাদের প্রাথমিক তদন্তে বলা হয়, গুলিটি সরাসরি তার দিকে চালানো হয়নি বরং একটি ‘সহিংস দাঙ্গার’ মূল প্ররোচনাকারীর দিকে চালানো হয়েছিল, যেখানে ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলি বাহিনীর দিকে পাথর নিক্ষেপ ও টায়ার পুড়িয়েছিল। তবে ওই প্ররোচনাকারীর নাম প্রকাশ করা হয়নি।

লন্ডনে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে ব্লিঙ্কেন বলেন, এজগির হত্যাকাণ্ড ছিল ‘অপ্ররোচিত ওঅন্যায়’। কেউই কেবল মতামত প্রকাশের জন্য গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাবে না। আরেকজন আমেরিকান নাগরিক ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে। এটি গ্রহণযোগ্য নয়। পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর কর্মকাণ্ডের নিয়মে পরিবর্তন করতে হবে। আমরা ইসরায়েলি সরকারের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের কাছে এটি পরিষ্কার করে দেবো।