ঢাকা ০১:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন,ঢাবি শিক্ষকের অব্যাহতি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:০৮:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২
  • / ৪৫৬ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কনিজ বিভাগের ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তাকে। একই সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তার বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি শাস্তির সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বাংলা বিভাগের একাডেমিক কমিটির সভা হয় গত ২৯ মার্চ। ওই সভার কার্যবিবরণী থেকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়। তবে তদন্তকালীন সময়েও একাডেমিক কমিটির এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে জানানো হয়।

কার্যবিবরণী থেকে আরও জানা যায়, অভিযুক্ত অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ ওই সভায় উপস্থিত হয়ে তার ভুলের কথা স্বীকার করেন। তিনি সবার কাছে ক্ষমা চান এবং সভায় উপস্থিত সকলের কাছে করুণা ভিক্ষা করেন।

বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত মাসে অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনেন একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী। পরে ওই ছাত্রী বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক সৈয়দ আজিজুল হক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। পরে সভায় তা উপস্থাপিত হলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন,ঢাবি শিক্ষকের অব্যাহতি

আপডেট সময় ০৪:০৮:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কনিজ বিভাগের ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তাকে। একই সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তার বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি শাস্তির সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বাংলা বিভাগের একাডেমিক কমিটির সভা হয় গত ২৯ মার্চ। ওই সভার কার্যবিবরণী থেকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়। তবে তদন্তকালীন সময়েও একাডেমিক কমিটির এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে জানানো হয়।

কার্যবিবরণী থেকে আরও জানা যায়, অভিযুক্ত অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ ওই সভায় উপস্থিত হয়ে তার ভুলের কথা স্বীকার করেন। তিনি সবার কাছে ক্ষমা চান এবং সভায় উপস্থিত সকলের কাছে করুণা ভিক্ষা করেন।

বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত মাসে অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনেন একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী। পরে ওই ছাত্রী বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক সৈয়দ আজিজুল হক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। পরে সভায় তা উপস্থাপিত হলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।