ঢাকা ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জুড়ীতে কমিউনিটি পুলিশিং ডে উদযাপন

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:২৮:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২২
  • / ১৮০ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ “পুলিশই জনতা ও জনতাই পুলিশ” এ মূলমন্ত্রের ভিত্তিতেই কমিউনিটি পুলিশিং ডে উদযাপন করছে মৌলভীবাজারের জুড়ী থানা পুলিশ।

আজ শনিবার(২৯ অক্টোবর) সকালে এ উপলক্ষে থানা প্রাঙ্গন থেকে এক র্যালী জুড়ী -বড়লেখা সড়ক প্রদক্ষিণ করে থানা ভবনের হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অফিসার ইনচার্জ মোঃ মোশাররফ হোসেন এর সভাপতিত্বে সাব ইন্সপেক্টর আব্দুল মান্নানেের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা দূর্ণীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সাবেক সভাপতি মোঃ তাজুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি সিরাজুল ইসলাম,সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ বদরুল ইসলাম, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তাজুল ইসলাম।

এছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক এম রাজু আহমদ, অর্থ সম্পাদক কামরুল হাসান নোমান, জুড়ী থানার এস আই খায়রুল আলম বাদল সহ থানার পুলিশ কর্মকর্তাগণ।
বক্তারা বলেন, কমিউনিটি পুলিশিং হচ্ছে অপরাধ সমস্যা সমাধানে পুলিশ ও জনগণের যৌথ অংশীদারিত্ব
প্রতিষ্ঠার একটি নতুন পুলিশিং দর্শন। আমাদের দেশে পুলিশী কর্মকাণ্ডে জনগণের অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কার্যকরভাবে অপরাধ প্রতিরোধের জন্য কমিউনিটি পুলিশিং ধারণা গ্রহণ করা হয়েছে।কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থায় কমিউনিটির সদস্যগণ সমাজের বিভিন্ন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অপরাধ প্রতিরোধ ও জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়। কমিউনিটি পুলিশিং মূলত একটি প্রতিরোধমূলক পুলিশি ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় অপরাধের কারণগুলো অনুসন্ধান করে সেগুলো দূর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় । অপরাধের কারণগুলো দূর করা যেহেতু পুলিশের একার পক্ষে সম্ভব নয় তাই এই কাজে অন্যান্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করা হয়। কমিউনিটি পুলিশিং এর যাবতীয় কর্মকাণ্ড অপরাধ প্রতিরোধ তথা অপরাধ যাতে ঘটতে না পারে সেই লক্ষ্যে পরিচালিত হয়। কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থার মাধ্যমে পুলিশ জনগণকে নিজ নিজ এলাকার অপরাধগুলো প্রতিরোধ করতে পারে তার জন্য আইনী পরামর্শ, অপরাধ সম্পর্কে সচেতন করা, অপরাধকর্ম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বা পরামর্শ দেওয়া ইত্যাদির মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জুড়ীতে কমিউনিটি পুলিশিং ডে উদযাপন

আপডেট সময় ০২:২৮:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধিঃ “পুলিশই জনতা ও জনতাই পুলিশ” এ মূলমন্ত্রের ভিত্তিতেই কমিউনিটি পুলিশিং ডে উদযাপন করছে মৌলভীবাজারের জুড়ী থানা পুলিশ।

আজ শনিবার(২৯ অক্টোবর) সকালে এ উপলক্ষে থানা প্রাঙ্গন থেকে এক র্যালী জুড়ী -বড়লেখা সড়ক প্রদক্ষিণ করে থানা ভবনের হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অফিসার ইনচার্জ মোঃ মোশাররফ হোসেন এর সভাপতিত্বে সাব ইন্সপেক্টর আব্দুল মান্নানেের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা দূর্ণীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ও কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সাবেক সভাপতি মোঃ তাজুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি সিরাজুল ইসলাম,সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ বদরুল ইসলাম, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তাজুল ইসলাম।

এছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক এম রাজু আহমদ, অর্থ সম্পাদক কামরুল হাসান নোমান, জুড়ী থানার এস আই খায়রুল আলম বাদল সহ থানার পুলিশ কর্মকর্তাগণ।
বক্তারা বলেন, কমিউনিটি পুলিশিং হচ্ছে অপরাধ সমস্যা সমাধানে পুলিশ ও জনগণের যৌথ অংশীদারিত্ব
প্রতিষ্ঠার একটি নতুন পুলিশিং দর্শন। আমাদের দেশে পুলিশী কর্মকাণ্ডে জনগণের অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কার্যকরভাবে অপরাধ প্রতিরোধের জন্য কমিউনিটি পুলিশিং ধারণা গ্রহণ করা হয়েছে।কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থায় কমিউনিটির সদস্যগণ সমাজের বিভিন্ন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অপরাধ প্রতিরোধ ও জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়। কমিউনিটি পুলিশিং মূলত একটি প্রতিরোধমূলক পুলিশি ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় অপরাধের কারণগুলো অনুসন্ধান করে সেগুলো দূর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় । অপরাধের কারণগুলো দূর করা যেহেতু পুলিশের একার পক্ষে সম্ভব নয় তাই এই কাজে অন্যান্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করা হয়। কমিউনিটি পুলিশিং এর যাবতীয় কর্মকাণ্ড অপরাধ প্রতিরোধ তথা অপরাধ যাতে ঘটতে না পারে সেই লক্ষ্যে পরিচালিত হয়। কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থার মাধ্যমে পুলিশ জনগণকে নিজ নিজ এলাকার অপরাধগুলো প্রতিরোধ করতে পারে তার জন্য আইনী পরামর্শ, অপরাধ সম্পর্কে সচেতন করা, অপরাধকর্ম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বা পরামর্শ দেওয়া ইত্যাদির মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।