ঢাকা ০৪:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জুড়ীতে সেই করাতকল জব্দ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:০০:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অক্টোবর ২০২২
  • / ২৯২ বার পড়া হয়েছে

সিরাজুল ইসলাম-মৌলভীবাজার জেলার জুড়ীতে বনবিভাগের অভিযানে অবৈধ করাতকল জব্দ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) উপজেলার জাঙ্গীরাই গ্রামে স্থাপন করা করাতকলটির অনুমতি ও লাইসেন্স না থাকায় জব্দ করা হয়েছে।

জানা যায়, ওই গ্রামের মৃত জারু মিয়ার পুত্র সাবেক ইউপি সদস্য খোরশেদ আলম কোন ধরনের অনুমতি ও লাইসেন্স না নিয়েই একটি করাত কল স্থাপন করেন। এ অবৈধ করাত কলের খবর পেয়ে বন বিভাগ অভিযান চালিয়ে করাতকলটি জব্দ করে নিয়ে যান।

ইতিমধ্যে উক্ত অবৈধ করাতকল স্হাপনার বিরুদ্ধে এলাকাবাসী গত কয়েকদিন থেকে মানুষের চলাচলের একমাত্র সরু রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও সরকারি জায়গায় করাতকল স্হাপন না করার দাবিতে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ ও উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে।যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

এ ছাড়া ও করাতকলের মালিক সাবেক ইউপি সদস্য খুরশিদ আলম জায়ফরনগর ইউনিয়ন পরিষদ হতে কাঠের ব্যবসার আদলে করাতকলের জাল ট্রেড লাইসেন্স শব্দ যুক্ত করে জালিয়াতির খবর ও বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ হয়।

জুড়ী রেঞ্জ কর্মকর্তা(দায়িত্ব) মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, এই করাতকলটির অনুমোদনের জন্য মালিকপক্ষ বন বিভাগের কাছে লিখিত  আবেদন করে। কিন্তু বন আইনে বনের দশ কিলোমিটারের মধ্যে কোন করাতকল স্থাপনের বিধান না থাকায় এটির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অনুমোদন ও লাইসেন্স না পেলেও এখানে অবৈধভাবে করাত কলটি স্থাপন করায় আমরা এটি জব্দ করে নিয়ে এসেছি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জুড়ীতে সেই করাতকল জব্দ

আপডেট সময় ১২:০০:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অক্টোবর ২০২২

সিরাজুল ইসলাম-মৌলভীবাজার জেলার জুড়ীতে বনবিভাগের অভিযানে অবৈধ করাতকল জব্দ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) উপজেলার জাঙ্গীরাই গ্রামে স্থাপন করা করাতকলটির অনুমতি ও লাইসেন্স না থাকায় জব্দ করা হয়েছে।

জানা যায়, ওই গ্রামের মৃত জারু মিয়ার পুত্র সাবেক ইউপি সদস্য খোরশেদ আলম কোন ধরনের অনুমতি ও লাইসেন্স না নিয়েই একটি করাত কল স্থাপন করেন। এ অবৈধ করাত কলের খবর পেয়ে বন বিভাগ অভিযান চালিয়ে করাতকলটি জব্দ করে নিয়ে যান।

ইতিমধ্যে উক্ত অবৈধ করাতকল স্হাপনার বিরুদ্ধে এলাকাবাসী গত কয়েকদিন থেকে মানুষের চলাচলের একমাত্র সরু রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও সরকারি জায়গায় করাতকল স্হাপন না করার দাবিতে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ ও উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে।যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

এ ছাড়া ও করাতকলের মালিক সাবেক ইউপি সদস্য খুরশিদ আলম জায়ফরনগর ইউনিয়ন পরিষদ হতে কাঠের ব্যবসার আদলে করাতকলের জাল ট্রেড লাইসেন্স শব্দ যুক্ত করে জালিয়াতির খবর ও বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ হয়।

জুড়ী রেঞ্জ কর্মকর্তা(দায়িত্ব) মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, এই করাতকলটির অনুমোদনের জন্য মালিকপক্ষ বন বিভাগের কাছে লিখিত  আবেদন করে। কিন্তু বন আইনে বনের দশ কিলোমিটারের মধ্যে কোন করাতকল স্থাপনের বিধান না থাকায় এটির অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অনুমোদন ও লাইসেন্স না পেলেও এখানে অবৈধভাবে করাত কলটি স্থাপন করায় আমরা এটি জব্দ করে নিয়ে এসেছি।