ঢাকা ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
কমলগঞ্জে এক যাতায়াতের রাস্তায় চলাচলে প্রতিবন্ধিকতা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ তারুণ্যের উৎসব-২০২৫” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত তারেক রহমান দেশে ফিরছেন সংবাদ প্রকাশের পর দুর্গাপুরে আ.লীগ নেতার নেতৃত্বে কথিত মানববন্ধন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির কামনায় সদর হাসপাতালের পক্ষ থেকে দোয়া মাহফিল জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে স্কুল ফিডিং কর্মসূচি,আলোচনা সভা ও পুরষ্কার আলী আমজদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত কোটচাঁদপুরে একই রাতে সাতটি গরুচুরি  বগুড়া মাতিয়ে এলেন মৌলভীবাজারের সংগীত শিল্পী জয়দ্বীপ রাজু মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপারের দায়িত্ব নিলেন মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন

দুর্গাপুরে ফেসবুকে মানহানিকর ভিডিও ছড়ানো নিয়ে সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৩২:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৯০ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি :  রাজশাহীর দুর্গাপুরে ষড়যন্ত্র মূলক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত মানহানিকর ভিডিও প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

১৮ অক্টোবর (শনিবার) বিকাল ৫ টার দিকে দুর্গাপুর বাজারের এন.সি.ডি.পি ভবনে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সম্মেলনে, লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পৌর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক ,আবুল কালাম আজাদ ও সদস্য সচিব, মোঃ রিপন, তারা বলেন, “আজ এই গভীর ষড়যন্ত্রের ব্যপারে আপনাদের সামনে সত্য ঘটনা উপস্থাপন করতে চাই! আমার শ্রমিক দলের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ এর ক্রয়কৃত সায়বাড় মৌজায় পুকুরে প্রথম দিন আমি ও আবুল কালাম আজাদ ভাই মাছ ধরতে যাই। সেই দিন কাঁঠালবাড়িয়ার (বাঁশাইল) গ্রামের মানিক ও তার পিতা মোঃ কালাম, এবং মোঃ মাইনুল, মোঃ ইউনুস (সাবেক মেম্বার), সিদ্দিক সহ আরও ৫/৬ জন লোক নিয়ে আমাদের নিকট এসে বলে যে, আমাদের এলাকায় পুকুরে মাছ চাষ করতে হলে আমাদের (মানিক দিং) ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা চাঁদা দিতে হবে। তাৎক্ষনিক আবুল কালাম আজাদ ভাই তাদেরকে (মানিক দিং কে) বলে যে, তোমাদের কিসের বা কেন চাঁদা দিব? তখন মানিক দিং রা আমাকে হুমকি দিয়ে বলে টাকা না দিলে পুকুরে নামতে দিব না।

তারা আরও বলেন, গত ১৬ অক্টোবর ভোর বেলায় আমি আবুল কালাম আজাদ ও মোঃ রিপন কে সঙ্গে নিয়ে জ্বাল, জেলে সহ পুকুরে যাই। পুকুরে পৌঁছানোর কিছুক্ষনের মধ্যেই মানিক তার পিতা কালম সহ কিছু সন্ত্রাসী দলবল নিয়ে পাইপগান, হাসুয়া হাতে আমাদের জিম্মি করে। তাদের বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে ফেলে মারধর করতে থাকে এবং ভয় দেখিয়ে বলে যে, বল তোরা মাছ চুরি করতে এসেছিস। এ কথা না বললে, জানে মেরে ফেলবো। আমরা তখন জানের ভয়ে তাদের (মানিক দিং) শিখানো কথা বলতে বাধ্য হই। এই দৃশ্যমান ঘটনা তারা (মানিক দিং) মোবাইল এর মাধ্যমে ভিডিও করে এবং পরের দিন ১৭ অক্টোবর সামাজিক মাধ্যমে ছেড়ে দেয়। তাতে আমি আবুল কালাম ও আমার শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক সাংঘাতিক ভাবে অপমানিত হই এবং আমাদের যথেষ্ট পরিমান মানহানি ঘটেছে। পাশাপাশি আমাদের বি.এন.পি দলেরও যথেষ্ট মানখুন্ন হয়েছে”।

পরিশেষে, আমরা এই গভীর ষড়যন্ত্র মূলক ও মানহানিকর জঘন্য ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

দুর্গাপুরে ফেসবুকে মানহানিকর ভিডিও ছড়ানো নিয়ে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ১০:৩২:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫

রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি :  রাজশাহীর দুর্গাপুরে ষড়যন্ত্র মূলক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত মানহানিকর ভিডিও প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

১৮ অক্টোবর (শনিবার) বিকাল ৫ টার দিকে দুর্গাপুর বাজারের এন.সি.ডি.পি ভবনে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সম্মেলনে, লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পৌর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক ,আবুল কালাম আজাদ ও সদস্য সচিব, মোঃ রিপন, তারা বলেন, “আজ এই গভীর ষড়যন্ত্রের ব্যপারে আপনাদের সামনে সত্য ঘটনা উপস্থাপন করতে চাই! আমার শ্রমিক দলের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ এর ক্রয়কৃত সায়বাড় মৌজায় পুকুরে প্রথম দিন আমি ও আবুল কালাম আজাদ ভাই মাছ ধরতে যাই। সেই দিন কাঁঠালবাড়িয়ার (বাঁশাইল) গ্রামের মানিক ও তার পিতা মোঃ কালাম, এবং মোঃ মাইনুল, মোঃ ইউনুস (সাবেক মেম্বার), সিদ্দিক সহ আরও ৫/৬ জন লোক নিয়ে আমাদের নিকট এসে বলে যে, আমাদের এলাকায় পুকুরে মাছ চাষ করতে হলে আমাদের (মানিক দিং) ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা চাঁদা দিতে হবে। তাৎক্ষনিক আবুল কালাম আজাদ ভাই তাদেরকে (মানিক দিং কে) বলে যে, তোমাদের কিসের বা কেন চাঁদা দিব? তখন মানিক দিং রা আমাকে হুমকি দিয়ে বলে টাকা না দিলে পুকুরে নামতে দিব না।

তারা আরও বলেন, গত ১৬ অক্টোবর ভোর বেলায় আমি আবুল কালাম আজাদ ও মোঃ রিপন কে সঙ্গে নিয়ে জ্বাল, জেলে সহ পুকুরে যাই। পুকুরে পৌঁছানোর কিছুক্ষনের মধ্যেই মানিক তার পিতা কালম সহ কিছু সন্ত্রাসী দলবল নিয়ে পাইপগান, হাসুয়া হাতে আমাদের জিম্মি করে। তাদের বাড়িতে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে ফেলে মারধর করতে থাকে এবং ভয় দেখিয়ে বলে যে, বল তোরা মাছ চুরি করতে এসেছিস। এ কথা না বললে, জানে মেরে ফেলবো। আমরা তখন জানের ভয়ে তাদের (মানিক দিং) শিখানো কথা বলতে বাধ্য হই। এই দৃশ্যমান ঘটনা তারা (মানিক দিং) মোবাইল এর মাধ্যমে ভিডিও করে এবং পরের দিন ১৭ অক্টোবর সামাজিক মাধ্যমে ছেড়ে দেয়। তাতে আমি আবুল কালাম ও আমার শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক সাংঘাতিক ভাবে অপমানিত হই এবং আমাদের যথেষ্ট পরিমান মানহানি ঘটেছে। পাশাপাশি আমাদের বি.এন.পি দলেরও যথেষ্ট মানখুন্ন হয়েছে”।

পরিশেষে, আমরা এই গভীর ষড়যন্ত্র মূলক ও মানহানিকর জঘন্য ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।