ঢাকা ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

না ফেরার দেশে অভিনেত্রী সীমানা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:৪৬:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০২৪
  • / ১৭৯ বার পড়া হয়েছে

হাসপাতালে টানা ১৪ দিনের লড়াই শেষে অবশেষে না ফেরার দেশে চলে গেছেন অভিনেত্রী ও মডেল রিশতা লাবনী সীমানা।

মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৯ বছর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সীমানার ছোট ভাই এজাজ বিন আলী।

অভিনেত্রী সীমানা তিন ও সাত বছর বয়সি দুইজন সন্তান রেখে গেছেন।

এর আগে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে গত দুই সপ্তাহ ধরে অজ্ঞান ছিলেন সীমানা। গত ২১ মে রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সেদিন তাকে ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, সীমানার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে। পরদিন আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য অভিনেত্রীকে ধানমন্ডির আরেকটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।

এরপর চিকিৎসকদের পরামর্শে সেখান থেকে সীমানাকে নেওয়া হয় আগারগাঁওয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে। গত ২৭ মে সেখানে তার মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার হয়। কিন্তু তাতেও সুস্থ হননি সীমানা। অবশেষে তিন হাসপাতাল ঘুরে অভিনেত্রীর ঠাঁয় হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে।

জানা গেছে, ব্যক্তিগত জীবনে ডিভোর্সি ছিলেন অভিনেত্রী সীমানা। মৃত্যুর সময় তিনি দুই সন্তান রেখে গেছেন। বড় সন্তান শ্রেষ্ঠর বয়স আট বছর, আর ছোট সন্তান স্বর্গ তিন বছর বয়সি।

২০০৬ সালে ‘লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার’ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিনোদন অঙ্গনে কাজ শুরু করেন সীমানা। সেখান থেকে সুযোগ পান তৌকীর আহমেদ পরিচালিত ‘দারুচিনি দ্বীপ’ সিনেমায়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

না ফেরার দেশে অভিনেত্রী সীমানা

আপডেট সময় ০৮:৪৬:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুন ২০২৪

হাসপাতালে টানা ১৪ দিনের লড়াই শেষে অবশেষে না ফেরার দেশে চলে গেছেন অভিনেত্রী ও মডেল রিশতা লাবনী সীমানা।

মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৯ বছর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সীমানার ছোট ভাই এজাজ বিন আলী।

অভিনেত্রী সীমানা তিন ও সাত বছর বয়সি দুইজন সন্তান রেখে গেছেন।

এর আগে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে গত দুই সপ্তাহ ধরে অজ্ঞান ছিলেন সীমানা। গত ২১ মে রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সেদিন তাকে ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, সীমানার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে। পরদিন আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য অভিনেত্রীকে ধানমন্ডির আরেকটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।

এরপর চিকিৎসকদের পরামর্শে সেখান থেকে সীমানাকে নেওয়া হয় আগারগাঁওয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে। গত ২৭ মে সেখানে তার মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার হয়। কিন্তু তাতেও সুস্থ হননি সীমানা। অবশেষে তিন হাসপাতাল ঘুরে অভিনেত্রীর ঠাঁয় হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে।

জানা গেছে, ব্যক্তিগত জীবনে ডিভোর্সি ছিলেন অভিনেত্রী সীমানা। মৃত্যুর সময় তিনি দুই সন্তান রেখে গেছেন। বড় সন্তান শ্রেষ্ঠর বয়স আট বছর, আর ছোট সন্তান স্বর্গ তিন বছর বয়সি।

২০০৬ সালে ‘লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার’ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিনোদন অঙ্গনে কাজ শুরু করেন সীমানা। সেখান থেকে সুযোগ পান তৌকীর আহমেদ পরিচালিত ‘দারুচিনি দ্বীপ’ সিনেমায়।