ঢাকা ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাসপোর্ট অফিসে দালালসহ রোহিঙ্গা নারী আটক

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:৫১:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩
  • / ৭৯১ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে এসে রোজিনা ওরফে রোকেয়া আক্তার নামের এক রোহিঙ্গা নারী ও ২৬ বছর বয়সী আমানুর রশীদ মাহি নামে এক দালালকে আটক করা হয়েছে।

জেলার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে রোববার সকাল ১১টার দিকে তাকে আটক করা হয়। আটক ১৮ বছরের রোকেয়া আক্তার কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা এবং দালাল মাহি হবিগঞ্জ পৌরসভার রাজনগর এলাকার হারুনুর রশীদের ছেলে।

 

বিষয়টি পাসপোর্ট অফিস কর্তৃপক্ষ জেলা প্রশাসনে অবগত করলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুনমুন নাহার আশা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে ওই রোহিঙ্গা নারীর প্রকৃত পরিচয় জানা যায়। পরে তাদের হবিগঞ্জ সদর থানায় সোপর্দ করা হয়।

 

হবিগঞ্জ মডেল থানার এসআই কৃষ্ণধন সরকার জানান, আটক রোকেয়া ও মাহির বিরুদ্ধে প্রতারণা এবং জালিয়াতির মামলা করা হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হবে।

হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক মো. বজলুর রশিদ বলেন, ‘রোকেয়া আক্তার ভুয়া পরিচয় ব্যবহার করে পাসপোর্ট করতে এসেছিলেন। তার আচরণবিধিতে আমাদের সন্দেহ হলে তাকে আটক করা হয়।

মাহির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হবিগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসকে দালাল মুক্ত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। একজন্য অফিসের প্রবেশ গেইটে জিজ্ঞাসাবাদের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদি কোনো দালাল এখানে ঢুকে, তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। যার ফলশ্রুতিতে আজ রোহিঙ্গা নারী ও তার সঙ্গে আসা একজন দালালকে আটক করে পুলিশে দেয়া হয়েছে।’

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

পাসপোর্ট অফিসে দালালসহ রোহিঙ্গা নারী আটক

আপডেট সময় ০৫:৫১:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে এসে রোজিনা ওরফে রোকেয়া আক্তার নামের এক রোহিঙ্গা নারী ও ২৬ বছর বয়সী আমানুর রশীদ মাহি নামে এক দালালকে আটক করা হয়েছে।

জেলার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে রোববার সকাল ১১টার দিকে তাকে আটক করা হয়। আটক ১৮ বছরের রোকেয়া আক্তার কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা এবং দালাল মাহি হবিগঞ্জ পৌরসভার রাজনগর এলাকার হারুনুর রশীদের ছেলে।

 

বিষয়টি পাসপোর্ট অফিস কর্তৃপক্ষ জেলা প্রশাসনে অবগত করলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুনমুন নাহার আশা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে ওই রোহিঙ্গা নারীর প্রকৃত পরিচয় জানা যায়। পরে তাদের হবিগঞ্জ সদর থানায় সোপর্দ করা হয়।

 

হবিগঞ্জ মডেল থানার এসআই কৃষ্ণধন সরকার জানান, আটক রোকেয়া ও মাহির বিরুদ্ধে প্রতারণা এবং জালিয়াতির মামলা করা হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হবে।

হবিগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক মো. বজলুর রশিদ বলেন, ‘রোকেয়া আক্তার ভুয়া পরিচয় ব্যবহার করে পাসপোর্ট করতে এসেছিলেন। তার আচরণবিধিতে আমাদের সন্দেহ হলে তাকে আটক করা হয়।

মাহির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হবিগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসকে দালাল মুক্ত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। একজন্য অফিসের প্রবেশ গেইটে জিজ্ঞাসাবাদের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদি কোনো দালাল এখানে ঢুকে, তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। যার ফলশ্রুতিতে আজ রোহিঙ্গা নারী ও তার সঙ্গে আসা একজন দালালকে আটক করে পুলিশে দেয়া হয়েছে।’