ঢাকা ০৮:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
কোটচাঁদপুরে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫ পালন বিএনএসবি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন ডা:ছাদিক আহমদ মৌলভীবাজারে ব্যবসায়ী রুবেল হ/ত্যা/কা/ণ্ডে/র ঘটনায় মূল আসামি গ্রে/প্তা/র,আলামত উদ্ধার হাজীপুরে জব্দ করা ১৩ কোটি টাকার বালু প্রকাশ্য নিলাম স্থগিত জুড়ী উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন সভাপতি রেজা, সম্পাদক মতিউর সিলেটে জিপিস্টার পার্টনারদের স্বীকৃতি দিলো গ্রামীণফোন বিএনপি যদি রাস্ট্র ক্ষমতায় যায় তাহলে আমরা এই পুলিশ কে বিএনপির পুলিশ বানাবো না – জি কে গউছ সিলেটে পাথর লু ট,প্রশাসনের বি রু দ্ধে শুরু হচ্ছে অ্যাকশন ডাক্তারদের চেম্বারে ওষুধ কোম্পানির দৌরাত্ম্য: ভুক্তভোগী রোগীরা বাংলাদেশে সব সময়ই হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির সাথে বসবাস করে আসছে — এম নাসের রহমান

পেছাল নাইকো দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:০৪:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১৫৫ বার পড়া হয়েছে

সাক্ষী উপস্থিত না হওয়ায় পেছাল নাইকো দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ। পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ তারিখ মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর)।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) এ আদেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আদালত।

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য তদন্ত কর্মকর্তাসহ রাষ্ট্রপক্ষের সব সাক্ষীকে আগামী ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আদালতে হাজির করতে দুদককে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

এর আগে গত বছরের ১৯ মার্চ একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। ২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন।

২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদক আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।

বাকিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে বিএনপি নেতা এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এবং বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় এ মামলার দায় হতে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

পেছাল নাইকো দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

আপডেট সময় ০৮:০৪:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

সাক্ষী উপস্থিত না হওয়ায় পেছাল নাইকো দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ। পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ তারিখ মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর)।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) এ আদেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আদালত।

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য তদন্ত কর্মকর্তাসহ রাষ্ট্রপক্ষের সব সাক্ষীকে আগামী ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আদালতে হাজির করতে দুদককে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

এর আগে গত বছরের ১৯ মার্চ একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। ২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন।

২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদক আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।

বাকিরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে বিএনপি নেতা এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এবং বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় এ মামলার দায় হতে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।