ঢাকা ০১:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
মৌলভীবাজার বারকে ফেয়ার প্লেয়ার্স এওয়ার্ডে ভূষিত দেশকে অস্থিতিশীল করার এক গভীর ষড়যন্ত্র চলছে… বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমির একটা মামলার জন্য আমাদের ৩২ হাজার স্কুলের প্রধান শিক্ষক পদ শুন্য…প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা মান–অভিমান ভুলে ঐক্যের বার্তা মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রূপান্তরের আস্থা প্রকল্পের সহযোগিতায় সরকারি কর্মকর্তা ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডাদের নিয়ে পরামর্শ সভা কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান মমদুদ গ্রে/ফ/তা/ র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন খেলাফত মজলিস মনোনীত ও সম্ভাব্য ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী মাওলানা আহমদ বিলাল মৌলভীবাজারে ডেভিল হান্ট ফেইজ- ২ আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগ ৭ নেতা গ্রে ফ তা র এমবিই হাউস অব লর্ডসে বিশেষ সম্মাননায় ভূষি হলেন বাংলাদেশি ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন মৌলভীবাজারে আইডিয়া’র আলো-আলো প্রকল্পের জেলা পর্যায়ের অ্যাডভোকেসি সভা

প্রতারণায় অভিযুক্ত শ্রাবন্তী

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:১৬:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৪৫৮ বার পড়া হয়েছে

ওপার বাংলার আলোচিত অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। যিনি সামাজিক মাধ্যমে বরাবরই ট্রোলের পাত্রী। নায়িকার তিনটা বিয়ে এবং একাধিক প্রেমের প্রসঙ্গ টেনে হামেশাই ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করেন নেটগেরিকরা। সেই শ্রাবন্তীর নামে আবার সম্প্রতি উঠেছে প্রতারণার অভিযোগ।

শনিবার রাতে আচমকাই ফেসবুকে সেই অভিযোগ নিয়ে শ্রাবন্তীর সাফাই! জানালেন, ‘তিনি নির্দোষ’। যা রটছে তা সত্যি নয়, তাকে নাকি ‘ঠকানো’ হয়েছে। কী নিয়ে এই সাফাই-বিবৃতি নায়িকার? সরাসরি মুখ না খুললেও বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে, জিম কাণ্ড নিয়েই নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন তিনি।

শ্রাবন্তী লেখেন, ‘আমি জানতে পেরেছি আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা অভিযোগ সামনে এসেছে। বলা হয়েছে আমি অসৎ কাজে যুক্ত। আমি এমন কোনো কাজে জড়িত নই। বরং আমি নিজেই আর্থিক প্রতারণার শিকার। দেশের আইন ব্যবস্থার প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা আছে। আমি নিশ্চিত সত্যিটা সামনে আসবেই। ধন্যবাদ।’

কী ঘটেছে?

২০২০ সালের নভেম্বর মাসে মধ্যমগ্রামের স্টার মলে একটি জিম খুলেছিলেন শ্রাবন্তী। সেই সাধের জিম ঘিরেই নতুন বিতর্কে নায়িকা। ‘দ্য ফিটনেস এম্পায়ার’ নামক সেই জিমের সোশ্যাল মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচারও সেরেছিলেন শ্রাবন্তী। উদ্বোধনের দিন হাজিরও ছিলেন।

জানা যায়, আনোয়ার, অভিষেক, সৌম্য নামের তিন ব্যক্তির সঙ্গে এই জিম খুলেছিলেন শ্রাবন্তী। চলতি বছর হোলির পর কাউকে কিছু না জানিয়ে হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হয় সেই জিম। এতেই বিপাকে পড়েন জিম ট্রেনিরা। বছরের শুরুতেই একদফায় সাড়ে সাত হাজার টাকা দিয়ে মিলেছিল অ্যাডমিশন।

এখানেই শেষ নয়, জিমে যোগ দেওয়ার পর পার্সোনাল ট্রেনারের ফি বাবদ আরও চার হাজার টাকা চোকাতে হয়েছিল জিমের ট্রেনিদের। শতচেষ্টা করেও জিম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে মধ্যমগ্রাম থানায় অভিযোগ করেন গ্রাহকরা। তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্ক।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রতারণায় অভিযুক্ত শ্রাবন্তী

আপডেট সময় ০৫:১৬:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩

ওপার বাংলার আলোচিত অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। যিনি সামাজিক মাধ্যমে বরাবরই ট্রোলের পাত্রী। নায়িকার তিনটা বিয়ে এবং একাধিক প্রেমের প্রসঙ্গ টেনে হামেশাই ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করেন নেটগেরিকরা। সেই শ্রাবন্তীর নামে আবার সম্প্রতি উঠেছে প্রতারণার অভিযোগ।

শনিবার রাতে আচমকাই ফেসবুকে সেই অভিযোগ নিয়ে শ্রাবন্তীর সাফাই! জানালেন, ‘তিনি নির্দোষ’। যা রটছে তা সত্যি নয়, তাকে নাকি ‘ঠকানো’ হয়েছে। কী নিয়ে এই সাফাই-বিবৃতি নায়িকার? সরাসরি মুখ না খুললেও বুঝতে অসুবিধা হয়নি যে, জিম কাণ্ড নিয়েই নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন তিনি।

শ্রাবন্তী লেখেন, ‘আমি জানতে পেরেছি আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা অভিযোগ সামনে এসেছে। বলা হয়েছে আমি অসৎ কাজে যুক্ত। আমি এমন কোনো কাজে জড়িত নই। বরং আমি নিজেই আর্থিক প্রতারণার শিকার। দেশের আইন ব্যবস্থার প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা আছে। আমি নিশ্চিত সত্যিটা সামনে আসবেই। ধন্যবাদ।’

কী ঘটেছে?

২০২০ সালের নভেম্বর মাসে মধ্যমগ্রামের স্টার মলে একটি জিম খুলেছিলেন শ্রাবন্তী। সেই সাধের জিম ঘিরেই নতুন বিতর্কে নায়িকা। ‘দ্য ফিটনেস এম্পায়ার’ নামক সেই জিমের সোশ্যাল মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচারও সেরেছিলেন শ্রাবন্তী। উদ্বোধনের দিন হাজিরও ছিলেন।

জানা যায়, আনোয়ার, অভিষেক, সৌম্য নামের তিন ব্যক্তির সঙ্গে এই জিম খুলেছিলেন শ্রাবন্তী। চলতি বছর হোলির পর কাউকে কিছু না জানিয়ে হঠাৎ করে বন্ধ করে দেওয়া হয় সেই জিম। এতেই বিপাকে পড়েন জিম ট্রেনিরা। বছরের শুরুতেই একদফায় সাড়ে সাত হাজার টাকা দিয়ে মিলেছিল অ্যাডমিশন।

এখানেই শেষ নয়, জিমে যোগ দেওয়ার পর পার্সোনাল ট্রেনারের ফি বাবদ আরও চার হাজার টাকা চোকাতে হয়েছিল জিমের ট্রেনিদের। শতচেষ্টা করেও জিম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে মধ্যমগ্রাম থানায় অভিযোগ করেন গ্রাহকরা। তা নিয়েই যাবতীয় বিতর্ক।