ঢাকা ১১:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসারকে কুলাউড়া বাসী এমপি হিসেবে দেখতে চায়

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:০৬:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১১৯৮ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: মোহাম্মদ আবু জাফর রাজু। তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার-২ পদে দায়িত্বে আছেন। তাঁর বাড়ি মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলায়। তার পিতা সাবেক এমপি ও বাংলাদেশ কৃষক লীগের প্রাক্তন সভাপতি মরহুম আব্দুল জব্বার বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন।

তিনি একজন কর্মকর্তা হয়েও কুলাউড়া উপজেলার উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। যা একজন জনপ্রতিনিধি হয়েও এতো উন্নয়ন করা হয়ে উঠেনা। তিনি গত তিন/চার বছরে প্রায় হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন করেছেন। এছাড়া আরও প্রায় হাজার কোটি টাকার উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু প্রস্তাব প্রেরণ করেছে। এসব উন্নয়নে ইতিমধ্যে এলাকায়ও তিনি একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি হয়ে ঊঠেছেন। এখন তাকে উন্নয়নের বরপুত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন উপজেলার জনসাধারণ।

বিগত তিন চার বছরে কুলাউড়া উপজেলায় তিনি যেসব উন্নয়ন করেছেন তা হলো: স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৯৩টি, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৭টি, ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৭টি রাস্তার অনুমোদন করেছেন, যার কাজ চলমান রয়েছে। নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার প্রকল্পে ২৩.৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে উপজেলায় ১ হাজারেরও বেশি গভীর নলকূপ এবং কমিউনিটি নলকূপ স্থাপন বাস্তবায়ানাধিন রয়েছে। কুলাউড়া উপজেলায় গ্রীণ হাউজ গ্যাস নি:সরণ কমানোর লক্ষে সৌর বিদ্যুতায়িত। সড়কবাতি স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষে ৪ কোটি টাকার বারদ্ধ প্রদানের প্রস্তাব প্রেরণ। এছাড়া মসজিদ, মন্দির, শ্বশান ঘাট, কবরস্থান এবং ঈদগাহসহ প্রায় ২০০টি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান দিয়েছেন।

সেতু বিভাগ থেকে, ১১.৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ফানাই নদীর উপর ব্রীজ নির্মানাধীন। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে কুলাউড়া শহর অংশে যাজট নিরসনে প্রশস্থ চারলেনে সড়ক উন্নীতকরণের জন্য ৪১ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ। দূর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে ১৭টি কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ ও ১.৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২টি ব্রীজ নির্মাণ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে মেরামত ও সংস্কার জন্য (২০২২-২৩ অর্থ বছর) কুলাউড়া সরকারি কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, ইয়াকুব তাজুর মহিলা কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়, ২০ লক্ষ টাকা, হিংগাজিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২০ লক্ষ টাকা, মহেতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, মনু মডেল কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, রাজনগর উচ্চ বিদ্যালয় ২০ লক্ষ টাকা,শাহ সুন্দর উচ্চ বিদ্যালয় ২০ লক্ষ টাকা, রাউৎগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ২০ লক্ষ টাকা। ৯টি প্রতিষ্ঠানে ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা।

ভবন মেরামত (২০২১-২২ অর্থ বছর) কুলাউড়া সরকারি কলেজ ১৫ লক্ষ টাকা, জালালাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় ১৫ লক্ষ টাকা, নয়াবাজার কে. সি. স্কুল এন্ড কলেজ ১৫ লক্ষ টাকা, টিলাগাঁও এ এন উচ্চ বিদ্যালয় ১৫ লক্ষ টাকা, বরমচাল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ১৫ লক্ষ টাকা। ৫টি প্রতিষ্ঠানে ৭৫ লক্ষ টাকা।

ভবন নির্মাণ (২০২০-২১ অর্থ বছর) বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়, ১ কোটি টাকা, আলী আমজাদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ১ কোটি টাকা, গজভাগ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ১ কোটি টাকা, দিলদারপুর উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি টাকা, ছকাপন উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি টাকা। ৫টি প্রতিষ্ঠানে ৫ কোটি টাকা।

ভবন নির্মাণ ২০২২-২৩ অর্থ বছর, উত্তর কুলাউড়া উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, মহতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয় ২ কোটি টাকা, টিলাগাঁও আজিজুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, কর্মধা উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। ৪টি প্রতিষ্ঠানে ৬ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। এছাড়াও বিদ্যালয় শাখা খোলা এবং আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আসবাবপত্র প্রস্তুত ও সরবরাহ, টিলাগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়, ৪.৩৯ লক্ষ টাকা, মাস্টার শরাফত আলী উচ্চ বিদ্যালয়, ৪.৩৯ লক্ষ টাকা।

কারিগরী ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ মেরামত ও সংস্কার ২২-২৩ অর্থ বছর, শ্রীপুর জালালিয়া ফাজিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, গৌড়করণ নুরুল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, গিয়াসনগর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, বাংলাটিলা দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, গণকিয়া দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা এবং বরমচাল হযরত খন্দকার (রঃ) দাখিল মাদ্রাসা।

শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ ২২-২৩ অর্থ বছর দারুছুন্নাহ ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, হিংগাজিয়া সিনিয়র সাদ্রাসা ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা।

ভবন নির্মাণ ২০২০-২০২১ অর্থ বছর ভাটেরা দারুস ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসা, গাজীপুর দাখিল মাদ্রাসা, বাবনিয়া হাসিমপুর নিজামিয়া দাখিল মাদ্রাসা এবংকুলাউড়া কারিগরী স্কুল এন্ড কলেজ অনুমোদন করা হয়েছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০২০-২০২১ অর্থ বছর ভবণ নির্মাণ, রাবেয়া আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পৌরসভা, বি এইচ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পৌরসভা, উত্তর চুনঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাদিপুর, সুখনাভী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হাজীপুর, ফারুক আহমদ বৈঠং জালাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জয়চন্ডি, তেলিবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শরীফপুর, লিয়ন কালিজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাউৎগাঁও, চান্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় টিলাগাঁও, পাল্লাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় টিলাগাঁও, গজভাগ বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পৃথিমপাশা, সিংগুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বরমচাল, নিশ্চিন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শরীফপুর, শশারকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভুকশিমইল, করেরগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কুলাউড়া, নওয়াগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভাটেরা, আমীর ছলফু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২০২০-২০২১ অর্থ বছর আলালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ লক্ষ টাকা, বাদে ভুকশিমইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ লক্ষ টাকা, একিদত্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ লক্ষ টাকা।

২০২০-২০২১ অর্থ বছর, ১২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভবণ/অতিরক্ত শ্রেণী কক্ষ নির্মাণ, ৪০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত ২ লক্ষ টাকা, ৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহৎ মেরামত ৬-৭ লক্ষ টাকা, ৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ।

২০২১-২০২২ অর্থ বছর, ২৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভবণ/অতিরক্ত শ্রেণী কক্ষ নির্মাণ, ৮১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত ২ লক্ষ টাকা করে ১.৬২ কোটি টাকা, ৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহৎ মেরামত ৬-৭ লক্ষ টাকা করে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা, ৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা।

২০২২-২৩ অর্থ বছর, ১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহৎ মেরামত ৬-৭ লক্ষ টাকা করে প্রায় ৯০ লক্ষ টাকা, ১০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা, ১১২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত ২ লক্ষ টাকা করে ২.২৪ কোটি টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল,অসহায়, দরীদ্র, নারী, শিশু, প্রতিবন্ধী, বিশেষ শিশু, মুক্তিযোদ্ধা, মুমুর্ষ রোগীদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান। ২০১৯ – ২০২৩ সাল পর্যন্ত জনকে প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়েছে

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে ক্যান্সার, লীভার, কিডনী, স্ট্রোক প্যারালাইজড, নারী, শিশু, প্রতিবন্দী, বিশেষ শিশু, রোগীদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান।
আর্থিক সাহায্য: ২০১৯-২০২৩ সাল পর্যন্ত ২৭৫ জন রোগীকে প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা প্রদান, আরো ২৬৫ টি আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে। চা শ্রমিকদের মাঝে ২০২০ সালে ৩৭২০ জন ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা প্রদান, চা শ্রমিকদের মাঝে ২০২১ সালে ৩৭২০ জন ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা প্রদান, চা শ্রমিকদের মাঝে ২০২২ সালে ৩৭২০ জন ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা প্রদান, গত ৩ বছরে চা শ্রমিকদের মাঝে সর্বমোট ৫ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা প্রদান।

সমাজকল্যাণ পরিষদ ২৩৭ জন ৫ হাজার টাকা করে মোট ১১ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা প্রদান, ২০২৩ সালে ১৬৩ জনের আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে।

নিউরোসাইন্স ফাউন্ডেশন বুদ্ধি প্রতিবন্ধি, অটিজম, সেরিব্রাল পালসি রোগী ২৫০ জন ১০ হাজার টাকা করে মোট ২৫ লক্ষ টাকা, আরো ১১৭টি আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে।

দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয় ১৭টি কাচা রাস্তা পাকাকরণ ও কাজ চলমান।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কুলাউড়া উপজেলায় ‘শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণে’র প্রস্তাব প্রেরণ, ছকাপন উচ্চ বিদ্যালয় ৫০ হাজার টাকা, নয়াবাজার কে.সি স্কুল এন্ড কলেজ ৫০ হাজার টাকা, টিলাগাঁও এ এন উচ্চ বিদ্যালয় ৫০ হাজার টাকা, এছাড়াও ক্লাব ও সামাজিক সংগঠনে আর্থিক অনুদান বিতরণ, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় ক্রিড়া সামগ্রী বিতরণ, ৭৫টি ক্লাব ও সামাজিক সংগঠনে মাধ্যমে ক্রিড়া সামগ্রী বিতরণ

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ তলা বিশিষ্ট ভাবন নির্মাণের প্রস্তাব ও ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরণের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।

মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ বিভাগ থেকে কুলাউড়া উপজেলায় মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট স্থাপনের প্রস্তাব প্রেরন।

হিন্দু ধর্ম কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদানের জন্য ২৬৮ জনের নাম প্রস্তাব। মন্দির, মঠ, আশ্রম, আখড়া, শ্মশানসহ ২১টি প্রতিষ্ঠানের সংস্কারের ও পুন;নির্মানের জন্য এবং আর্থিক অনুদানের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ। এছাড়া উপজেলার সনাতন ধর্মালম্বী অসচ্ছল ৭৭ ব্যাক্তিকে অঅর্থিক অনুদনের জন্য নাম প্রস্তাব।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে ১৬টি মসজিদ পাঠাগার স্থাপনের জন্য বই ও আলমিরা প্রদান।

আইসিটি বিভাগ থেকে উপজেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনউিবেশন সেন্টার নির্মাণে প্রস্তাব প্রেরণ, ২১টি স্কুলে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন, আরও ২৮টি ল্যাব স্থাপনের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ।

বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলায় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নির্মারে প্রস্তাব প্রেরণ। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলায় টেকনিক্যাল সেন্টার (TTC) স্থাপনের প্রস্তাব প্রেরণ।

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে ঢুলিপাড়া থেকে ফানাই নদী পর্যন্ত খাল খনন বাস্তবায়নাধিন, মরা গুগালিছড়া খাল খননসহ আরও ৬টি নদী ও খাল খননের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে মা ও শিশু হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তাব প্রেরণ, দরিদ্র মহিলাদের ৫০টি সেলাইমেশিন বিতরণ, ১৮৭জন নারীকে আর্থিক অনুদান। এছাড়াও আরও ১৫০ সেলাইমেশিন বিতরণ ও ২৬৪জনকে আর্থিক অনুদান প্রদানের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ডায়াবেটিক হাসপাতাল স্থাপনের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ, বিশেষ শিশুদের জন্য স্কুল নির্মাণের প্রস্তাব প্রেরণ।

বিদ্যুৎ বিভাগ কুলাউড়া উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপনে সহযোগিতা করছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসারকে কুলাউড়া বাসী এমপি হিসেবে দেখতে চায়

আপডেট সময় ০৩:০৬:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অগাস্ট ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি: মোহাম্মদ আবু জাফর রাজু। তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার-২ পদে দায়িত্বে আছেন। তাঁর বাড়ি মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলায়। তার পিতা সাবেক এমপি ও বাংলাদেশ কৃষক লীগের প্রাক্তন সভাপতি মরহুম আব্দুল জব্বার বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন।

তিনি একজন কর্মকর্তা হয়েও কুলাউড়া উপজেলার উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। যা একজন জনপ্রতিনিধি হয়েও এতো উন্নয়ন করা হয়ে উঠেনা। তিনি গত তিন/চার বছরে প্রায় হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন করেছেন। এছাড়া আরও প্রায় হাজার কোটি টাকার উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু প্রস্তাব প্রেরণ করেছে। এসব উন্নয়নে ইতিমধ্যে এলাকায়ও তিনি একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি হয়ে ঊঠেছেন। এখন তাকে উন্নয়নের বরপুত্র হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন উপজেলার জনসাধারণ।

বিগত তিন চার বছরে কুলাউড়া উপজেলায় তিনি যেসব উন্নয়ন করেছেন তা হলো: স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৯৩টি, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৭টি, ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৭টি রাস্তার অনুমোদন করেছেন, যার কাজ চলমান রয়েছে। নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার প্রকল্পে ২৩.৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে উপজেলায় ১ হাজারেরও বেশি গভীর নলকূপ এবং কমিউনিটি নলকূপ স্থাপন বাস্তবায়ানাধিন রয়েছে। কুলাউড়া উপজেলায় গ্রীণ হাউজ গ্যাস নি:সরণ কমানোর লক্ষে সৌর বিদ্যুতায়িত। সড়কবাতি স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষে ৪ কোটি টাকার বারদ্ধ প্রদানের প্রস্তাব প্রেরণ। এছাড়া মসজিদ, মন্দির, শ্বশান ঘাট, কবরস্থান এবং ঈদগাহসহ প্রায় ২০০টি প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান দিয়েছেন।

সেতু বিভাগ থেকে, ১১.৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ফানাই নদীর উপর ব্রীজ নির্মানাধীন। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে কুলাউড়া শহর অংশে যাজট নিরসনে প্রশস্থ চারলেনে সড়ক উন্নীতকরণের জন্য ৪১ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ। দূর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে ১৭টি কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ ও ১.৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২টি ব্রীজ নির্মাণ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে মেরামত ও সংস্কার জন্য (২০২২-২৩ অর্থ বছর) কুলাউড়া সরকারি কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, ইয়াকুব তাজুর মহিলা কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়, ২০ লক্ষ টাকা, হিংগাজিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২০ লক্ষ টাকা, মহেতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, মনু মডেল কলেজ ২০ লক্ষ টাকা, রাজনগর উচ্চ বিদ্যালয় ২০ লক্ষ টাকা,শাহ সুন্দর উচ্চ বিদ্যালয় ২০ লক্ষ টাকা, রাউৎগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ২০ লক্ষ টাকা। ৯টি প্রতিষ্ঠানে ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা।

ভবন মেরামত (২০২১-২২ অর্থ বছর) কুলাউড়া সরকারি কলেজ ১৫ লক্ষ টাকা, জালালাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় ১৫ লক্ষ টাকা, নয়াবাজার কে. সি. স্কুল এন্ড কলেজ ১৫ লক্ষ টাকা, টিলাগাঁও এ এন উচ্চ বিদ্যালয় ১৫ লক্ষ টাকা, বরমচাল উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ১৫ লক্ষ টাকা। ৫টি প্রতিষ্ঠানে ৭৫ লক্ষ টাকা।

ভবন নির্মাণ (২০২০-২১ অর্থ বছর) বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়, ১ কোটি টাকা, আলী আমজাদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ১ কোটি টাকা, গজভাগ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ ১ কোটি টাকা, দিলদারপুর উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি টাকা, ছকাপন উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি টাকা। ৫টি প্রতিষ্ঠানে ৫ কোটি টাকা।

ভবন নির্মাণ ২০২২-২৩ অর্থ বছর, উত্তর কুলাউড়া উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, মহতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয় ২ কোটি টাকা, টিলাগাঁও আজিজুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, কর্মধা উচ্চ বিদ্যালয় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। ৪টি প্রতিষ্ঠানে ৬ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। এছাড়াও বিদ্যালয় শাখা খোলা এবং আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আসবাবপত্র প্রস্তুত ও সরবরাহ, টিলাগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়, ৪.৩৯ লক্ষ টাকা, মাস্টার শরাফত আলী উচ্চ বিদ্যালয়, ৪.৩৯ লক্ষ টাকা।

কারিগরী ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ মেরামত ও সংস্কার ২২-২৩ অর্থ বছর, শ্রীপুর জালালিয়া ফাজিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, গৌড়করণ নুরুল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, গিয়াসনগর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, বাংলাটিলা দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা, গণকিয়া দাখিল মাদ্রাসা ২০ লক্ষ টাকা এবং বরমচাল হযরত খন্দকার (রঃ) দাখিল মাদ্রাসা।

শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ ২২-২৩ অর্থ বছর দারুছুন্নাহ ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা, হিংগাজিয়া সিনিয়র সাদ্রাসা ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা।

ভবন নির্মাণ ২০২০-২০২১ অর্থ বছর ভাটেরা দারুস ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসা, গাজীপুর দাখিল মাদ্রাসা, বাবনিয়া হাসিমপুর নিজামিয়া দাখিল মাদ্রাসা এবংকুলাউড়া কারিগরী স্কুল এন্ড কলেজ অনুমোদন করা হয়েছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০২০-২০২১ অর্থ বছর ভবণ নির্মাণ, রাবেয়া আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পৌরসভা, বি এইচ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পৌরসভা, উত্তর চুনঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাদিপুর, সুখনাভী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হাজীপুর, ফারুক আহমদ বৈঠং জালাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জয়চন্ডি, তেলিবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শরীফপুর, লিয়ন কালিজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাউৎগাঁও, চান্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় টিলাগাঁও, পাল্লাকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় টিলাগাঁও, গজভাগ বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পৃথিমপাশা, সিংগুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বরমচাল, নিশ্চিন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শরীফপুর, শশারকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভুকশিমইল, করেরগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কুলাউড়া, নওয়াগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভাটেরা, আমীর ছলফু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

২০২০-২০২১ অর্থ বছর আলালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ লক্ষ টাকা, বাদে ভুকশিমইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ লক্ষ টাকা, একিদত্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ লক্ষ টাকা।

২০২০-২০২১ অর্থ বছর, ১২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভবণ/অতিরক্ত শ্রেণী কক্ষ নির্মাণ, ৪০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত ২ লক্ষ টাকা, ৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহৎ মেরামত ৬-৭ লক্ষ টাকা, ৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ।

২০২১-২০২২ অর্থ বছর, ২৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভবণ/অতিরক্ত শ্রেণী কক্ষ নির্মাণ, ৮১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত ২ লক্ষ টাকা করে ১.৬২ কোটি টাকা, ৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহৎ মেরামত ৬-৭ লক্ষ টাকা করে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা, ৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ প্রায় ২৪ লক্ষ টাকা।

২০২২-২৩ অর্থ বছর, ১৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বৃহৎ মেরামত ৬-৭ লক্ষ টাকা করে প্রায় ৯০ লক্ষ টাকা, ১০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা, ১১২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র মেরামত ২ লক্ষ টাকা করে ২.২৪ কোটি টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল,অসহায়, দরীদ্র, নারী, শিশু, প্রতিবন্ধী, বিশেষ শিশু, মুক্তিযোদ্ধা, মুমুর্ষ রোগীদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান। ২০১৯ – ২০২৩ সাল পর্যন্ত জনকে প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়েছে

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে ক্যান্সার, লীভার, কিডনী, স্ট্রোক প্যারালাইজড, নারী, শিশু, প্রতিবন্দী, বিশেষ শিশু, রোগীদের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান।
আর্থিক সাহায্য: ২০১৯-২০২৩ সাল পর্যন্ত ২৭৫ জন রোগীকে প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা প্রদান, আরো ২৬৫ টি আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে। চা শ্রমিকদের মাঝে ২০২০ সালে ৩৭২০ জন ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা প্রদান, চা শ্রমিকদের মাঝে ২০২১ সালে ৩৭২০ জন ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা প্রদান, চা শ্রমিকদের মাঝে ২০২২ সালে ৩৭২০ জন ১ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা প্রদান, গত ৩ বছরে চা শ্রমিকদের মাঝে সর্বমোট ৫ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা প্রদান।

সমাজকল্যাণ পরিষদ ২৩৭ জন ৫ হাজার টাকা করে মোট ১১ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা প্রদান, ২০২৩ সালে ১৬৩ জনের আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে।

নিউরোসাইন্স ফাউন্ডেশন বুদ্ধি প্রতিবন্ধি, অটিজম, সেরিব্রাল পালসি রোগী ২৫০ জন ১০ হাজার টাকা করে মোট ২৫ লক্ষ টাকা, আরো ১১৭টি আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে।

দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয় ১৭টি কাচা রাস্তা পাকাকরণ ও কাজ চলমান।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কুলাউড়া উপজেলায় ‘শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণে’র প্রস্তাব প্রেরণ, ছকাপন উচ্চ বিদ্যালয় ৫০ হাজার টাকা, নয়াবাজার কে.সি স্কুল এন্ড কলেজ ৫০ হাজার টাকা, টিলাগাঁও এ এন উচ্চ বিদ্যালয় ৫০ হাজার টাকা, এছাড়াও ক্লাব ও সামাজিক সংগঠনে আর্থিক অনুদান বিতরণ, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় ক্রিড়া সামগ্রী বিতরণ, ৭৫টি ক্লাব ও সামাজিক সংগঠনে মাধ্যমে ক্রিড়া সামগ্রী বিতরণ

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ তলা বিশিষ্ট ভাবন নির্মাণের প্রস্তাব ও ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরণের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে।

মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ বিভাগ থেকে কুলাউড়া উপজেলায় মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট স্থাপনের প্রস্তাব প্রেরন।

হিন্দু ধর্ম কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদানের জন্য ২৬৮ জনের নাম প্রস্তাব। মন্দির, মঠ, আশ্রম, আখড়া, শ্মশানসহ ২১টি প্রতিষ্ঠানের সংস্কারের ও পুন;নির্মানের জন্য এবং আর্থিক অনুদানের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ। এছাড়া উপজেলার সনাতন ধর্মালম্বী অসচ্ছল ৭৭ ব্যাক্তিকে অঅর্থিক অনুদনের জন্য নাম প্রস্তাব।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে ১৬টি মসজিদ পাঠাগার স্থাপনের জন্য বই ও আলমিরা প্রদান।

আইসিটি বিভাগ থেকে উপজেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনউিবেশন সেন্টার নির্মাণে প্রস্তাব প্রেরণ, ২১টি স্কুলে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন, আরও ২৮টি ল্যাব স্থাপনের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ।

বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলায় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নির্মারে প্রস্তাব প্রেরণ। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলায় টেকনিক্যাল সেন্টার (TTC) স্থাপনের প্রস্তাব প্রেরণ।

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে ঢুলিপাড়া থেকে ফানাই নদী পর্যন্ত খাল খনন বাস্তবায়নাধিন, মরা গুগালিছড়া খাল খননসহ আরও ৬টি নদী ও খাল খননের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে মা ও শিশু হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তাব প্রেরণ, দরিদ্র মহিলাদের ৫০টি সেলাইমেশিন বিতরণ, ১৮৭জন নারীকে আর্থিক অনুদান। এছাড়াও আরও ১৫০ সেলাইমেশিন বিতরণ ও ২৬৪জনকে আর্থিক অনুদান প্রদানের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ডায়াবেটিক হাসপাতাল স্থাপনের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ, বিশেষ শিশুদের জন্য স্কুল নির্মাণের প্রস্তাব প্রেরণ।

বিদ্যুৎ বিভাগ কুলাউড়া উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপনে সহযোগিতা করছে।