ঢাকা ০১:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসাবে গড়ে তোলার জন্যই আমৃত্যু কাজ করেছেন…মৌলভীবাজারে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৪১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৫২০ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: মৌলভীবাজারে, জেলা প্রশাসন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার( ২৭ ডিসেম্বর) মৌলভীবাজার সার্কিট হাউজ সম্মেলন কক্ষে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন,বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসাবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার জন্যই আমৃত্যু কাজ করেছেন এবং চার মূলনীতির অন্যতম ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশন গঠন করে ছিলেন। তিনি একাত্তরেই আমাদেরকে ধর্মনিরপেক্ষ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ উপহার দিয়ে গেছেন। বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড করে ছিলেন। তার সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেই লক্ষ্যেই কাজ যাচ্ছেন । আর সে কারণেই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের লোকজন বাংলাদেশে একত্রে বসবাস করছেন । এছাড়া তিনি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়িত বিভিন্ন প্রকল্পের পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন।

ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠানে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আয়োজনে, জেলা প্রশাসন ও মৌলভীবাজার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত সংলাপ অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মৌলভীবাজার -০৩ আসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদ ও হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা জহুরা আলাউদ্দিন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া।

এছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন,মৌলভীবাজার জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নকুল চন্দ্র দাশ, কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুস সালেক ও প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক পান্না দত্ত প্রমুখ।

ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক আন্তধর্মীয় সংলাপে জনপ্রতিনিধি,সাংবাদিক, সকল ধর্মের ধর্মীয়নেতা,পুলিশ এবং প্রশাসনের কর্তাব্যক্তি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসাবে গড়ে তোলার জন্যই আমৃত্যু কাজ করেছেন…মৌলভীবাজারে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় ১২:৪১:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: মৌলভীবাজারে, জেলা প্রশাসন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার( ২৭ ডিসেম্বর) মৌলভীবাজার সার্কিট হাউজ সম্মেলন কক্ষে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন,বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসাবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার জন্যই আমৃত্যু কাজ করেছেন এবং চার মূলনীতির অন্যতম ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশন গঠন করে ছিলেন। তিনি একাত্তরেই আমাদেরকে ধর্মনিরপেক্ষ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ উপহার দিয়ে গেছেন। বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড করে ছিলেন। তার সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেই লক্ষ্যেই কাজ যাচ্ছেন । আর সে কারণেই জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের লোকজন বাংলাদেশে একত্রে বসবাস করছেন । এছাড়া তিনি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়িত বিভিন্ন প্রকল্পের পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন।

ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠানে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আয়োজনে, জেলা প্রশাসন ও মৌলভীবাজার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত সংলাপ অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মৌলভীবাজার -০৩ আসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদ ও হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা জহুরা আলাউদ্দিন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া।

এছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন,মৌলভীবাজার জেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নকুল চন্দ্র দাশ, কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুস সালেক ও প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক পান্না দত্ত প্রমুখ।

ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক আন্তধর্মীয় সংলাপে জনপ্রতিনিধি,সাংবাদিক, সকল ধর্মের ধর্মীয়নেতা,পুলিশ এবং প্রশাসনের কর্তাব্যক্তি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন