ঢাকা ০১:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বন্যায় দেশ ভেসে গেলেও আওয়ামীলীগের কিছু যায় আসে না, কারণ ভোট ছাড়াই তারা ক্ষমতায় যায়.. সাবেক এমপি নাসের রহমান

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:৪২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জুন ২০২২
  • / ৪৬২ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য এম নাসের রহমান বলেছেন, জনগনের ভোট আওয়ামীলীগের দরকার নেই। এরজন্য মানুষ বন্যায় ভেসে গেলেও তাদের কিছু যায় আসে না। সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ দেশের কয়েকটি জেলার মানুষ পানিবন্দি হয়ে না খেয়ে অভূক্ত আছে। সরকার ত্রাণ দেয়ার নামে ঢাকডোল পিটাচ্ছে বাস্তবে মানুষ না খেয়ে ধুঁকছে। দেশের মানুষ এই ভয়াবহ দুর্ভোগে রেখে সরকার কোটি কোটি টাকা খরচ করে একটি ব্রিজের উৎসব পালন করছে। তাদের কাছে জনগণের কষ্টের কোন মূল্য নেই। কারণ জনগণের ভোট ছাড়াই তারা ক্ষমতায় যায়। এখন তারা এই পদ্ধতিই চালু করেছে। বিএনপির সবচেয়ে বড় সম্পদ হচ্ছে জনগন এবং ভোটাররা। আর আওয়ামীলীগের সবচেয়ে বড় সম্পদ হচ্ছে পুলিশ আর প্রশাসন। ২০০৮ সালেও এই পদ্ধতিতে ক্ষমতায় এসেছিল। ২০১৪ সালে তো নির্বাচন না করেই ক্ষমতায় আসে। তখন কেউই ভোটে যায় নি। আর ২০১৮ সালে তো রাতে ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় এসেছে। পুলিশ ও আওয়ামীলীগের গুন্ডারা সেন্টার দখল করে সিলে মেরে ভোটের বাক্স ভরেছে।

রোববার (২৬ জুন) দিনভর মৌলভীবাজারের সদর উপজেলা ও রাজনগর উপজেলার বন্যাকবলিত বিভিন্ন গ্রামগুলোতে খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে সাবেক এমপি ও মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষদের দূরাবস্থার খবর পেয়ে আমি সিলেটে ১২টন খাদ্য সামগ্রী নিয়ে গেছি। সেখানে খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে দেখেছি ত্রাণের জন্য মানুষের হাহাকার। ছেলে বুড়ো সবাই মিলে ত্রাণের জন্য ছুটছে। আমার নিজ জেলার মানুষও ত্রাণের জন্য হাহাকার করছে। তাই আমার নিজের পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে এসেছি। যদিও এটি কয়েকদিনের খাবার মাত্র। তবে আমি মনে করি এটা আমাদের দায়িত্ব। যখনই মানুষজন বিপদ-আপদের সম্মূখিন হন, তখনই আমরা ছুটে আসি। বিএনপি আজ চৌদ্দ পনেরো বছর ধরে ক্ষমতার বাহিরে। তারপরও বিএনপি মানুষের পাশে আছে।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের দিন শেখ হাসিনা মিথ্যাচার করে বলেছেন যমুনা ব্রিজ নাকি আওয়ামীলীগ বানিয়েছে। অথচ এই যমুনা ব্রিজ বিএনপি বানিয়েছে। ১৯৯৪ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাবস্থায় এর কাজ শুরু হয়। ১৯৯২ সালে যমুনা ব্রিজের সর্বশেষ অর্থায়ন এম সাইফুর রহমান জাপান থেকে এনেছেন। কাজ শুরু করেন ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৬ সালে ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে। আর ১৯৯৭ সালে ব্রিজ উদ্বোধন করে নাম দেয় বঙ্গবন্ধু সেতু। টাকা আনলো সাইফুর রহমান, কাজ শুরু করলো বিএনপি। বিএনপি যখন ক্ষমতা ছাড়ে ব্রিজের ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়। আর খালেদা জিয়া যমুনা ব্রিজের ভিত্তির স্থাপনের দিন শেখ হাসিনা হরতাল ডেকেছিল। তখন বিএনপি চাইলে উদ্বোধনের দিন হরতাল দিতে পারতো কিন্তু দেয়নি। এর কারণ বিএনপি এই ব্রিজ বানিয়েছে।
মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর উপজেলায় ১৪শত প্যাকেটে প্রায় ১০টন খাদ্যসামগ্রী নিয়ে দিনভর নিজে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন স্থানে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে বিতরণ করেন প্রয়াত অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের জ্যৈষ্ঠ পুত্র এম নাসের রহমান। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে এসব খাদ্যসামগ্রী বন্যাদুর্গতদের হাতে তুলে দেন। সকালে সদর উপজেলার খলিলপুর ও মনুমুখ ইউনিয়নের হামারকোনা, দাউদপুর, ব্রাম্মণগাও, নতুন বস্তি, বাদে ফতেহপুর, সরাবপুর, মুনুরমুখ, দক্ষিণ সাধুহাটি, রফিনগর গ্রামের বন্যাকবলিত সাত শতাধিক মানুষের মাঝে ব্যাগভর্তি চাল, ডাল, আলু, লবন, পেঁয়াজ বিতরণ করেন।
এরপর বিকেলে রাজনগর উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নের শাহপুর, বেড়কুড়ি, সোনাটিকি, সাদুহাটি ও উত্তরভাগ ইউনিয়নের নলুয়ারমুখ কালার বাজার, সুরিখাল, সোনামপুর, কান্দিপার, রামপুর গ্রামের বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে একই খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এসময় তাঁর সাথে ছিলেন- জেলা বিএনপির প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ফখরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক বকসি মিছবাহউর রহমান, প্রচার সম্পাদক মো. ইদ্রিছ আলী, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান নিজাম, জেলা বিএনপির সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আহমেদ, রাজনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্বাস উদ্দিন মাস্টার, সিনিয়র সহ-সভাপতি ছালিক আহমদ সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী, সদর উপজেলা বিএনপির প্রথম যুগ্ম সম্পাদক শামীম জাফর, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউর রহমান, অর্থ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ রুহিন, যুব বিষয়ক সম্পাদক ওয়াহাবুর রহমান রুমেল, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান সোহান, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমদাদুল হক রিপন, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা বিএনপির সহ-ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক সাদিকুর রহমান ওয়েছ, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মুহিবুর রহমান সাজিদ, পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব সুলতান আহমেদ টিপু, খলিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক এমদাদ আহমদ সিরাজ, সদস্য সচিব আতাউর রহমান, মনুমুখ ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মাওলানা আব্দুল হেকিম, সদস্য সচিব আব্দুর রহমান, রাজনগর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মো. নজরুল বেগ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রকিব, দপ্তর সম্পাদক এড রুপক দেব, অর্থ সম্পাদক রাজিব তরফদার, উত্তরবাগ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কবির মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহ আরব আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মজনু মেম্বার, ফতেহপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কমর উদ্দিন মেম্বার, সাধারণ সম্পাদক টিটু আহমেদ, রাজনগর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব শেখ রুকন আহমেদ প্রমুখ।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বন্যায় দেশ ভেসে গেলেও আওয়ামীলীগের কিছু যায় আসে না, কারণ ভোট ছাড়াই তারা ক্ষমতায় যায়.. সাবেক এমপি নাসের রহমান

আপডেট সময় ০৫:৪২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জুন ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য এম নাসের রহমান বলেছেন, জনগনের ভোট আওয়ামীলীগের দরকার নেই। এরজন্য মানুষ বন্যায় ভেসে গেলেও তাদের কিছু যায় আসে না। সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ দেশের কয়েকটি জেলার মানুষ পানিবন্দি হয়ে না খেয়ে অভূক্ত আছে। সরকার ত্রাণ দেয়ার নামে ঢাকডোল পিটাচ্ছে বাস্তবে মানুষ না খেয়ে ধুঁকছে। দেশের মানুষ এই ভয়াবহ দুর্ভোগে রেখে সরকার কোটি কোটি টাকা খরচ করে একটি ব্রিজের উৎসব পালন করছে। তাদের কাছে জনগণের কষ্টের কোন মূল্য নেই। কারণ জনগণের ভোট ছাড়াই তারা ক্ষমতায় যায়। এখন তারা এই পদ্ধতিই চালু করেছে। বিএনপির সবচেয়ে বড় সম্পদ হচ্ছে জনগন এবং ভোটাররা। আর আওয়ামীলীগের সবচেয়ে বড় সম্পদ হচ্ছে পুলিশ আর প্রশাসন। ২০০৮ সালেও এই পদ্ধতিতে ক্ষমতায় এসেছিল। ২০১৪ সালে তো নির্বাচন না করেই ক্ষমতায় আসে। তখন কেউই ভোটে যায় নি। আর ২০১৮ সালে তো রাতে ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতায় এসেছে। পুলিশ ও আওয়ামীলীগের গুন্ডারা সেন্টার দখল করে সিলে মেরে ভোটের বাক্স ভরেছে।

রোববার (২৬ জুন) দিনভর মৌলভীবাজারের সদর উপজেলা ও রাজনগর উপজেলার বন্যাকবলিত বিভিন্ন গ্রামগুলোতে খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে সাবেক এমপি ও মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষদের দূরাবস্থার খবর পেয়ে আমি সিলেটে ১২টন খাদ্য সামগ্রী নিয়ে গেছি। সেখানে খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে দেখেছি ত্রাণের জন্য মানুষের হাহাকার। ছেলে বুড়ো সবাই মিলে ত্রাণের জন্য ছুটছে। আমার নিজ জেলার মানুষও ত্রাণের জন্য হাহাকার করছে। তাই আমার নিজের পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে এসেছি। যদিও এটি কয়েকদিনের খাবার মাত্র। তবে আমি মনে করি এটা আমাদের দায়িত্ব। যখনই মানুষজন বিপদ-আপদের সম্মূখিন হন, তখনই আমরা ছুটে আসি। বিএনপি আজ চৌদ্দ পনেরো বছর ধরে ক্ষমতার বাহিরে। তারপরও বিএনপি মানুষের পাশে আছে।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের দিন শেখ হাসিনা মিথ্যাচার করে বলেছেন যমুনা ব্রিজ নাকি আওয়ামীলীগ বানিয়েছে। অথচ এই যমুনা ব্রিজ বিএনপি বানিয়েছে। ১৯৯৪ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাবস্থায় এর কাজ শুরু হয়। ১৯৯২ সালে যমুনা ব্রিজের সর্বশেষ অর্থায়ন এম সাইফুর রহমান জাপান থেকে এনেছেন। কাজ শুরু করেন ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৬ সালে ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে। আর ১৯৯৭ সালে ব্রিজ উদ্বোধন করে নাম দেয় বঙ্গবন্ধু সেতু। টাকা আনলো সাইফুর রহমান, কাজ শুরু করলো বিএনপি। বিএনপি যখন ক্ষমতা ছাড়ে ব্রিজের ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়। আর খালেদা জিয়া যমুনা ব্রিজের ভিত্তির স্থাপনের দিন শেখ হাসিনা হরতাল ডেকেছিল। তখন বিএনপি চাইলে উদ্বোধনের দিন হরতাল দিতে পারতো কিন্তু দেয়নি। এর কারণ বিএনপি এই ব্রিজ বানিয়েছে।
মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর উপজেলায় ১৪শত প্যাকেটে প্রায় ১০টন খাদ্যসামগ্রী নিয়ে দিনভর নিজে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন স্থানে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে বিতরণ করেন প্রয়াত অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের জ্যৈষ্ঠ পুত্র এম নাসের রহমান। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে এসব খাদ্যসামগ্রী বন্যাদুর্গতদের হাতে তুলে দেন। সকালে সদর উপজেলার খলিলপুর ও মনুমুখ ইউনিয়নের হামারকোনা, দাউদপুর, ব্রাম্মণগাও, নতুন বস্তি, বাদে ফতেহপুর, সরাবপুর, মুনুরমুখ, দক্ষিণ সাধুহাটি, রফিনগর গ্রামের বন্যাকবলিত সাত শতাধিক মানুষের মাঝে ব্যাগভর্তি চাল, ডাল, আলু, লবন, পেঁয়াজ বিতরণ করেন।
এরপর বিকেলে রাজনগর উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নের শাহপুর, বেড়কুড়ি, সোনাটিকি, সাদুহাটি ও উত্তরভাগ ইউনিয়নের নলুয়ারমুখ কালার বাজার, সুরিখাল, সোনামপুর, কান্দিপার, রামপুর গ্রামের বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে একই খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এসময় তাঁর সাথে ছিলেন- জেলা বিএনপির প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ফখরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক বকসি মিছবাহউর রহমান, প্রচার সম্পাদক মো. ইদ্রিছ আলী, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান নিজাম, জেলা বিএনপির সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আহমেদ, রাজনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্বাস উদ্দিন মাস্টার, সিনিয়র সহ-সভাপতি ছালিক আহমদ সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী, সদর উপজেলা বিএনপির প্রথম যুগ্ম সম্পাদক শামীম জাফর, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউর রহমান, অর্থ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ রুহিন, যুব বিষয়ক সম্পাদক ওয়াহাবুর রহমান রুমেল, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান সোহান, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমদাদুল হক রিপন, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা বিএনপির সহ-ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক সাদিকুর রহমান ওয়েছ, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মুহিবুর রহমান সাজিদ, পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব সুলতান আহমেদ টিপু, খলিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক এমদাদ আহমদ সিরাজ, সদস্য সচিব আতাউর রহমান, মনুমুখ ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মাওলানা আব্দুল হেকিম, সদস্য সচিব আব্দুর রহমান, রাজনগর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মো. নজরুল বেগ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রকিব, দপ্তর সম্পাদক এড রুপক দেব, অর্থ সম্পাদক রাজিব তরফদার, উত্তরবাগ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কবির মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহ আরব আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মজনু মেম্বার, ফতেহপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কমর উদ্দিন মেম্বার, সাধারণ সম্পাদক টিটু আহমেদ, রাজনগর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব শেখ রুকন আহমেদ প্রমুখ।