ঢাকা ০৬:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
চাঁদা নিতে গিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাসহ আটক ৫ শেখ মোঃ আতিকুর রহমানকে মৌলভীবাজার জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম যুক্তরাজ্যের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি আমাদের লড়াই ছিলো ফ‍্যাসিস্ট রাষ্ট্র ফ‍্যাসিস্ট বাহিনীর বিরোধী মৌলভীবাজারে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম দুই নম্বরি,বাটপারি করার চিন্তা থাকলে আগেই দল থেকে বের হয়ে যান,ধরা পড়লে কিন্তু খবর আছে- এম নাসের রহমান মৌলভীবাজারে এসএসসি/দাখিল জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ছা*ত্রশিবিরের সংবর্ধনা এনসিপির নেতৃত্বে আগামীতে বাংলাদেশের ক্ষমতা জনগনের হাতে ফিরিয়ে দিবো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আন্দোলনে যে সকল ছাত্র জনতা শাহাদাত বরণ করেছেন তাঁদের রূহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা মিথ্যা জবানবন্দির বিরুদ্ধে রাতগাঁও গ্রামে মানববন্ধন মৌলভীবাজার পাহাড়ী টিলা কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদরাসায় ২০২৫ সালের দাখিল পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

বাগ্‌দান সেরে ফেলেছেন ইরা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:০৮:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ২৭২ বার পড়া হয়েছে

যৌনশিক্ষা বা জীবনশৈলীর পাঠ বয়ঃসন্ধির সব কিশোর-কিশোরীর জন্যই জরুরি। তবে সবাই তো আর এ জাতীয় বইপত্র হাতে পায় না, পাঠ্যক্রমে বিষয়টিকে রাখার উদ্যোগ না নিলে জীবনের এক বড় বাস্তব অধরা থেকে যায়। এমনটা নিজের মেয়ের ক্ষেত্রেও হোক, চাননি আমির খানের প্রথম স্ত্রী, রীনা দত্ত। তাই ইরা খানের হাতে নিজেই তুলে দিয়েছিলেন যৌনশিক্ষার বই। বয়ঃসন্ধি উতরে যায় ইরারও। পরবর্তী কালে মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন আমির-কন্যা।

বই পড়ে কী শিখেছিলেন ইরা? নিজেই সে কথা ফলাও করে জানান সবাইকে। সমাজমাধ্যমে লেখেন, আমি মনে করি না যে আমি আগে কখনও নিজেকে সম্পূর্ণ ভাবে দেখেছি। আমার মা যখন বয়ঃসন্ধির সময় আমাকে যৌনশিক্ষার একটি বই দিয়েছিলেন, সেটা পড়তে পড়তে আমি আয়নায় নিজেকে দেখি। অবাকও হই। সেই প্রথম খেয়াল করলাম, আমার শরীরও অনেক বদলে গেছে। বুঝলাম অনেক দূর যেতে হবে। ইরার দাবি, কৌতূহলী হওয়া ভাল। কৌতূহল না থাকলে এগোনো যায় না। নিজেকে আবিষ্কার করেন সে ভাবেই।

সমাজমাধ্যমেও ইরা বরাবরই সক্রিয়। বিভিন্ন সময়ে নিজের উপলব্ধি অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন তিনি। আগে জানিয়েছিলেন, ১৪ বছর বয়সে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন ইরা। কিছুতেই সেই বিভীষিকা ছেড়ে বেরোতে পারতেন না। তবে পাশে ছিলেন বাবা আমির এবং মা রীনা। তাঁরাই ইরাকে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে যান। ইরা আরও বলেন, ‘‘বাবা-মাকে সবার আগে জানাই। ওরা পাশে না থাকলে আমার কী হত জানি না। তবে এক বছর লেগেছে নিশ্চিত হতে, যে বাবা-মা আছে আমার কাছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

বাগ্‌দান সেরে ফেলেছেন ইরা

আপডেট সময় ০৩:০৮:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৩

যৌনশিক্ষা বা জীবনশৈলীর পাঠ বয়ঃসন্ধির সব কিশোর-কিশোরীর জন্যই জরুরি। তবে সবাই তো আর এ জাতীয় বইপত্র হাতে পায় না, পাঠ্যক্রমে বিষয়টিকে রাখার উদ্যোগ না নিলে জীবনের এক বড় বাস্তব অধরা থেকে যায়। এমনটা নিজের মেয়ের ক্ষেত্রেও হোক, চাননি আমির খানের প্রথম স্ত্রী, রীনা দত্ত। তাই ইরা খানের হাতে নিজেই তুলে দিয়েছিলেন যৌনশিক্ষার বই। বয়ঃসন্ধি উতরে যায় ইরারও। পরবর্তী কালে মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন আমির-কন্যা।

বই পড়ে কী শিখেছিলেন ইরা? নিজেই সে কথা ফলাও করে জানান সবাইকে। সমাজমাধ্যমে লেখেন, আমি মনে করি না যে আমি আগে কখনও নিজেকে সম্পূর্ণ ভাবে দেখেছি। আমার মা যখন বয়ঃসন্ধির সময় আমাকে যৌনশিক্ষার একটি বই দিয়েছিলেন, সেটা পড়তে পড়তে আমি আয়নায় নিজেকে দেখি। অবাকও হই। সেই প্রথম খেয়াল করলাম, আমার শরীরও অনেক বদলে গেছে। বুঝলাম অনেক দূর যেতে হবে। ইরার দাবি, কৌতূহলী হওয়া ভাল। কৌতূহল না থাকলে এগোনো যায় না। নিজেকে আবিষ্কার করেন সে ভাবেই।

সমাজমাধ্যমেও ইরা বরাবরই সক্রিয়। বিভিন্ন সময়ে নিজের উপলব্ধি অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন তিনি। আগে জানিয়েছিলেন, ১৪ বছর বয়সে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন ইরা। কিছুতেই সেই বিভীষিকা ছেড়ে বেরোতে পারতেন না। তবে পাশে ছিলেন বাবা আমির এবং মা রীনা। তাঁরাই ইরাকে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে যান। ইরা আরও বলেন, ‘‘বাবা-মাকে সবার আগে জানাই। ওরা পাশে না থাকলে আমার কী হত জানি না। তবে এক বছর লেগেছে নিশ্চিত হতে, যে বাবা-মা আছে আমার কাছে।