ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৪৭:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
  • / ০ বার পড়া হয়েছে

গত ১৯ এপ্রিল শনিবার অত্র প্রেসক্লাবে ভূমি থেকো, চাদাবাজ আৰু সাহিন তুই, পিতাঃ মৃত গোলাম মোস্তফা, পাঞ্চ পূর্ণাপুর,
থানা ও জেলা মৌলভীবাজার সদর কথিত আব্দুল গণি নামীয় ব্যক্তির পক্ষে আমার নানার বসতবাড়ির ভূমি নিয়ে আমার আত্মীয় স্বজনের বিরুদ্ধে প্রকৃত সত্যকে চাপা দিয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ, মানহানিকর একটি সংবাদ সম্মেলন করেছে।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে লিখিত সংবাদ সম্মেলন তুলে ধরেন মোঃ কয়েছ মিয়া।

লিখিত সংবাদ সম্মেলনটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

সম্মেলনে মিথ্যা তথ্য দ্বারা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মিথ্যা অভিযোগকারী ব্যাক্তি ভূমি থেকো, চাদাবাজ অত্যাচারী জুলুমবাজ প্রকৃতির লোক। তার অসামাজিক কার্যকলাপে এলাকার নিরীহ মানুষ অতিষ্ট ও মানুষের নিকট খুবই ঘৃণিত লোক হিসাবে পরিচিত। আমি উক্ত ব্যাক্তি সম্পর্কে তেমন না বলে, আমার সম্পর্কে ও আমার আত্মীয় স্বজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা কল্পকাহিনী সাজিয়ে ভূমি দখলের অভিযোগ করেছে অভিযোগের প্রতিটি কথাই মিথ্যা সাজানো উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমি
আপনাদের মাধ্যমে উক্ত অভিযোগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে প্রকৃত সত্য ভূমি রেকর্ডপত্রসহ প্রকাশ করার জন্য আপনাদের উপস্থিতিতে আজ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছি।

অভিযোগকারী ব্যাক্তি ভূমি সম্পর্কে গত সাংবাদ সম্মেলনে কোন সঠিক কাগজপত্র দেখাতে পারে নাই। ভূমির যে কাগজপত্র আপনাদের নিকট দেখিয়েছে এই কাগজ ও রেকর্ডপত্র আমার নানা লন্ডন প্রবাসী হাজী আর্শ্বদ মিয়া ও আমার নানী লন্ডন প্রবাসী হাজী বিবিজান
বিবি নামীয় আরএস রেকর্ডপত্র দেখিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন খারাপ মন্তব্য করে মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছে। নিম্নে তপশীল বর্ণিত ভূমি প্রায় ৫০/৬০ বছর পূর্বে আমার নানা আর্শ্বদ মিয়া ক্রয় সূত্রে মালিক থাকিয়া উক্ত ভূমিতে বাড়িঘর ও পুকুর নির্মাণ করিয়া বসবাস করিয়া আসিতেছেন। আমিও আমার ভাই-বোনেরা নানার উক্ত বাড়িতে জন্মলগ্ন থেকে বসবাস করিয়া আসিতেছি।

আমার ও আমার ভাইবোনের জন্য উক্ত বাড়িতেই হয়েছে। বর্তমানে আমার নানা ও নানী মারা যাওয়ার পর তিনির উত্তরাধীকারী আমার মামা মুহিবুর রহমান আবুল স্ব-পরিবারে লন্ডন প্রবাসে থাকায় আমি ও আমার পরিবারের সবাই বসতবাড়ি দেখাশোনা করিতেছি। বসতবাড়ির
প্রায় ৫০ বছর পূর্বের পুরাতন পুকুর ধীরে ধীরে ভেঙ্গে পাকা বসত ঘরের সন্নিকটে আসিয়াছে। তাই পাকা ঘরটি ধসে পরার ভয়ে ঘরের নিরাপত্তার জন্য উক্ত পুকুরটি কিছুদিন পূর্বে মাটিদ্বারা ভরাট করিয়াছি। পুকুর ভরাটের সময় কোন ধরনের বাধা আপত্তি বা কোন বিশৃঙ্খলা হয় নাই। এমনকি উক্ত ভূমিতে কোন কাগজাত সমস্যা বা জটিলতা ও নাই। অভিযোগকারী ব্যাক্তি বা অন্য যে কেউ কোন ধরণের স্বত্ত্ব স্বার্থ দাবি করার কোন ধরনের সুযোগ উক্ত ভূমিতে নাই। উক্ত বসতবাড়িতে আমার নানা-নানী, মামাসহ ও আমরা জন্মলগ্ন থেকে ভরাটকৃত পুকুর ব্যবহার করে বাড়িতে বসবাস করছি। এমতাবস্থায় অভিযোগকারী ব্যাক্তিটি একটি চিহ্নিত ভূমিখেকো, চাঁদাবাজ,
জুলুম অত্যাচারী প্রকৃতির লোক হওয়ায় আমাদের নিকট হতে মিথ্যা কল্পকাহিনী সাজিয়ে মানসিক চাপ ও অশান্তি সৃষ্টি করে চাঁদা আদায় করার উদ্দেশ্যেই মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ করিয়াছে। অভিযোগকারী গত ১৬/০৪/২০১৫ইং মাননীয়, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মৌলভীবাজার আদালতে মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগে পিটিশন মামলা ৯৮/২০২৫ দায়ের করিয়াছে এবং উক্ত অভিযোগের সাথে সংযুক্ত করে আমার নানা ও নানীর নামীয় সকল রেকর্ডপত্র দাখিল করেছে। কোন সঠিক কাগজপত্র দাখিল করিতে পারে নাই। এতে তার দাখিলকৃত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করিলেই প্রতিয়মান হয়
যে উক্ত ভূমির মালিক আমার নানা হাজী আশ্বদ মিয়া ও হাজী বিবিজান বিবি। আদালতে দায়েরী অভিযোগটি বর্তমানে মৌলভীবাজাররসদর থানা তদন্ত করে রেকর্ডপত্র যাচাইক্রমে প্রতিবেদন মাননীয় আদালতে প্রদানের জন্য আছে। তাই রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় উক্ত ভূমিতে কথিত আব্দুল গনির পক্ষে অভিযোগকারীর কোন স্বত্ত্ব স্বার্থ দাবী করার আইনগত ভিত্তি নাই ।

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, আপনারাই মৌলভীবাজার জেলার বিবেকবান ব্যাক্তি। সমাজের ও দেশের ভালোমন্দই আপনাদের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। তাই আপনাদের বিবেকের বিচারে দেখুন, এখানে আমার বা আমার পরিবারের উক্ত ভূমি দখলের অভিযোগের কোন ভিত্তিই নাই ।

উক্ত বসতবাড়ি বা ভূমিতেই আমার জন্ম লগ্ন থেকে বসবাস করে আসিতেছি। আপনারা সরজমিনে তদন্ত করিলে সত্যতা প্রমাণ করিতে পারিবেন। আমি ও আমার পরিবারের আত্মীয়স্বজনের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগে মানহানিকর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদসহ অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুতি নিয়েছি। প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, আপনাদের মাধ্যমে আমি প্রকৃত সত্য প্রকাশের সুযোগ পাওয়ায় চিরকৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এবং আপনারা উপস্থিত হয়ে
সংবাদ সম্মেলন সফল করার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শেষ করছি।

তপশীল জেলা: মৌলভীবাজার, উপজেলা: মৌলভীবাজার সদর, মৌজা: সানন্দপুর, জেএল নং ৪৪,
মালিক: ১। হাজী আর্শ্বদ মিয়া, পিং: ফয়জুর রহমান, ২। বিবিজান বিবি, স্বামী: হাজী আর্শদ মিয়া, সাং: সানন্দপুর, আরএস খতিয়ান নং: ৪২, আরএস দাগ নং- ১৫৩, বাড়ী রকম ৪৭ শতক ভূমি মাত্র ।

(মোঃ কয়েছ মিয়া)
পিতাঃ মৃত ছামছু মিয়া
সাং: সানন্দপুর, ৫নং আখাইলকুড়া ইউপি
মৌলভীবাজার সদর ।
তারিখ: ২২ এপ্রিল ২০২৫ইং।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মিথ্যা অভিযোগের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ০৪:৪৭:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫

গত ১৯ এপ্রিল শনিবার অত্র প্রেসক্লাবে ভূমি থেকো, চাদাবাজ আৰু সাহিন তুই, পিতাঃ মৃত গোলাম মোস্তফা, পাঞ্চ পূর্ণাপুর,
থানা ও জেলা মৌলভীবাজার সদর কথিত আব্দুল গণি নামীয় ব্যক্তির পক্ষে আমার নানার বসতবাড়ির ভূমি নিয়ে আমার আত্মীয় স্বজনের বিরুদ্ধে প্রকৃত সত্যকে চাপা দিয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ, মানহানিকর একটি সংবাদ সম্মেলন করেছে।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে লিখিত সংবাদ সম্মেলন তুলে ধরেন মোঃ কয়েছ মিয়া।

লিখিত সংবাদ সম্মেলনটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

সম্মেলনে মিথ্যা তথ্য দ্বারা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মিথ্যা অভিযোগকারী ব্যাক্তি ভূমি থেকো, চাদাবাজ অত্যাচারী জুলুমবাজ প্রকৃতির লোক। তার অসামাজিক কার্যকলাপে এলাকার নিরীহ মানুষ অতিষ্ট ও মানুষের নিকট খুবই ঘৃণিত লোক হিসাবে পরিচিত। আমি উক্ত ব্যাক্তি সম্পর্কে তেমন না বলে, আমার সম্পর্কে ও আমার আত্মীয় স্বজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা কল্পকাহিনী সাজিয়ে ভূমি দখলের অভিযোগ করেছে অভিযোগের প্রতিটি কথাই মিথ্যা সাজানো উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমি
আপনাদের মাধ্যমে উক্ত অভিযোগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে প্রকৃত সত্য ভূমি রেকর্ডপত্রসহ প্রকাশ করার জন্য আপনাদের উপস্থিতিতে আজ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছি।

অভিযোগকারী ব্যাক্তি ভূমি সম্পর্কে গত সাংবাদ সম্মেলনে কোন সঠিক কাগজপত্র দেখাতে পারে নাই। ভূমির যে কাগজপত্র আপনাদের নিকট দেখিয়েছে এই কাগজ ও রেকর্ডপত্র আমার নানা লন্ডন প্রবাসী হাজী আর্শ্বদ মিয়া ও আমার নানী লন্ডন প্রবাসী হাজী বিবিজান
বিবি নামীয় আরএস রেকর্ডপত্র দেখিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন খারাপ মন্তব্য করে মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ করেছে। নিম্নে তপশীল বর্ণিত ভূমি প্রায় ৫০/৬০ বছর পূর্বে আমার নানা আর্শ্বদ মিয়া ক্রয় সূত্রে মালিক থাকিয়া উক্ত ভূমিতে বাড়িঘর ও পুকুর নির্মাণ করিয়া বসবাস করিয়া আসিতেছেন। আমিও আমার ভাই-বোনেরা নানার উক্ত বাড়িতে জন্মলগ্ন থেকে বসবাস করিয়া আসিতেছি।

আমার ও আমার ভাইবোনের জন্য উক্ত বাড়িতেই হয়েছে। বর্তমানে আমার নানা ও নানী মারা যাওয়ার পর তিনির উত্তরাধীকারী আমার মামা মুহিবুর রহমান আবুল স্ব-পরিবারে লন্ডন প্রবাসে থাকায় আমি ও আমার পরিবারের সবাই বসতবাড়ি দেখাশোনা করিতেছি। বসতবাড়ির
প্রায় ৫০ বছর পূর্বের পুরাতন পুকুর ধীরে ধীরে ভেঙ্গে পাকা বসত ঘরের সন্নিকটে আসিয়াছে। তাই পাকা ঘরটি ধসে পরার ভয়ে ঘরের নিরাপত্তার জন্য উক্ত পুকুরটি কিছুদিন পূর্বে মাটিদ্বারা ভরাট করিয়াছি। পুকুর ভরাটের সময় কোন ধরনের বাধা আপত্তি বা কোন বিশৃঙ্খলা হয় নাই। এমনকি উক্ত ভূমিতে কোন কাগজাত সমস্যা বা জটিলতা ও নাই। অভিযোগকারী ব্যাক্তি বা অন্য যে কেউ কোন ধরণের স্বত্ত্ব স্বার্থ দাবি করার কোন ধরনের সুযোগ উক্ত ভূমিতে নাই। উক্ত বসতবাড়িতে আমার নানা-নানী, মামাসহ ও আমরা জন্মলগ্ন থেকে ভরাটকৃত পুকুর ব্যবহার করে বাড়িতে বসবাস করছি। এমতাবস্থায় অভিযোগকারী ব্যাক্তিটি একটি চিহ্নিত ভূমিখেকো, চাঁদাবাজ,
জুলুম অত্যাচারী প্রকৃতির লোক হওয়ায় আমাদের নিকট হতে মিথ্যা কল্পকাহিনী সাজিয়ে মানসিক চাপ ও অশান্তি সৃষ্টি করে চাঁদা আদায় করার উদ্দেশ্যেই মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ করিয়াছে। অভিযোগকারী গত ১৬/০৪/২০১৫ইং মাননীয়, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মৌলভীবাজার আদালতে মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগে পিটিশন মামলা ৯৮/২০২৫ দায়ের করিয়াছে এবং উক্ত অভিযোগের সাথে সংযুক্ত করে আমার নানা ও নানীর নামীয় সকল রেকর্ডপত্র দাখিল করেছে। কোন সঠিক কাগজপত্র দাখিল করিতে পারে নাই। এতে তার দাখিলকৃত রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করিলেই প্রতিয়মান হয়
যে উক্ত ভূমির মালিক আমার নানা হাজী আশ্বদ মিয়া ও হাজী বিবিজান বিবি। আদালতে দায়েরী অভিযোগটি বর্তমানে মৌলভীবাজাররসদর থানা তদন্ত করে রেকর্ডপত্র যাচাইক্রমে প্রতিবেদন মাননীয় আদালতে প্রদানের জন্য আছে। তাই রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় উক্ত ভূমিতে কথিত আব্দুল গনির পক্ষে অভিযোগকারীর কোন স্বত্ত্ব স্বার্থ দাবী করার আইনগত ভিত্তি নাই ।

প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, আপনারাই মৌলভীবাজার জেলার বিবেকবান ব্যাক্তি। সমাজের ও দেশের ভালোমন্দই আপনাদের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। তাই আপনাদের বিবেকের বিচারে দেখুন, এখানে আমার বা আমার পরিবারের উক্ত ভূমি দখলের অভিযোগের কোন ভিত্তিই নাই ।

উক্ত বসতবাড়ি বা ভূমিতেই আমার জন্ম লগ্ন থেকে বসবাস করে আসিতেছি। আপনারা সরজমিনে তদন্ত করিলে সত্যতা প্রমাণ করিতে পারিবেন। আমি ও আমার পরিবারের আত্মীয়স্বজনের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগে মানহানিকর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদসহ অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুতি নিয়েছি। প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ, আপনাদের মাধ্যমে আমি প্রকৃত সত্য প্রকাশের সুযোগ পাওয়ায় চিরকৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এবং আপনারা উপস্থিত হয়ে
সংবাদ সম্মেলন সফল করার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শেষ করছি।

তপশীল জেলা: মৌলভীবাজার, উপজেলা: মৌলভীবাজার সদর, মৌজা: সানন্দপুর, জেএল নং ৪৪,
মালিক: ১। হাজী আর্শ্বদ মিয়া, পিং: ফয়জুর রহমান, ২। বিবিজান বিবি, স্বামী: হাজী আর্শদ মিয়া, সাং: সানন্দপুর, আরএস খতিয়ান নং: ৪২, আরএস দাগ নং- ১৫৩, বাড়ী রকম ৪৭ শতক ভূমি মাত্র ।

(মোঃ কয়েছ মিয়া)
পিতাঃ মৃত ছামছু মিয়া
সাং: সানন্দপুর, ৫নং আখাইলকুড়া ইউপি
মৌলভীবাজার সদর ।
তারিখ: ২২ এপ্রিল ২০২৫ইং।