ঢাকা ০১:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ

মৌলভীবাজারে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৫১৫ বার পড়া হয়েছে

জুড়ী প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের জুড়ীতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (২ অক্টোবর) সকালে পুলিশের ভোগতেরা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সিরাজুল ইসলাম।

জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ১৬ জুলাই এবং ৩ ও ৪ আগস্ট জুড়ী শহরে কর্মসূচি পালন করে সাধারণ শিক্ষাথীরা। তিনদিনই সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে ৩ আগস্ট একটি শান্তিপূর্ণ মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদেরকে বাঁধা দেয়। এক পর্যায়ের হামলা চালিয়ে শিক্ষার্থীদের মারধর করলে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন।

পরে এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের ৬৩ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ২৬ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমম্বয়কারী তারেক মিয়া বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় শেখরুল ইসলামকেও আসামি করা হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজারে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০১:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪

জুড়ী প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের জুড়ীতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (২ অক্টোবর) সকালে পুলিশের ভোগতেরা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সিরাজুল ইসলাম।

জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ১৬ জুলাই এবং ৩ ও ৪ আগস্ট জুড়ী শহরে কর্মসূচি পালন করে সাধারণ শিক্ষাথীরা। তিনদিনই সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে ৩ আগস্ট একটি শান্তিপূর্ণ মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। এ সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদেরকে বাঁধা দেয়। এক পর্যায়ের হামলা চালিয়ে শিক্ষার্থীদের মারধর করলে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন।

পরে এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের ৬৩ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ২৬ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমম্বয়কারী তারেক মিয়া বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় শেখরুল ইসলামকেও আসামি করা হয়।