ঢাকা ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
ইসলামী আইনে ধর্ষণের শাস্তি দাঁড়িপাল্লার পক্ষে মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। মৌলভীবাজারের ৪টি আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময় সারা দেশে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত এম সাইফুর রহমানের সহধর্মিণীর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত আপনার এসপি সেবা’  চালু বিএনপি সময়ের হাসপাতালের যন্ত্রপাতি নিয়ে গেছে আওয়ামী লীগ” – নাসের রহমান মৌলভীবাজারে বাজারে বাজারে জনসংযোগে নাসের রহমান বিএনপির ৩১ দফার প্রচারপত্র বিলি, জনতার ঢল মৌলভীবাজারে হেক্সাস এবং বিট্রিশ কাউন্সিলের যৌথ উদ্দোগে চালু হয়েছে কম্পিউটার বেইজ আইএলটিএস এক্সাম সেন্টার

মৌলভীবাজার কমছে নদনদীর পানি,বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৯:১৬:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪
  • / ৯১৫ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অনেক কম হওয়ায় এবং গত ৪৮ ঘণ্টায় ভারতের চেরাপুঞ্জিতে কোনো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় সিলেটসহ মৌলভীবাজার জেলার নদনদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। তবে এখনো সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ছয় পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল থেকে মৌলভীবাজার আকাশ ছিল রোদ ঝলমলে।

এদিকে বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে বন্যাক্রান্ত মানুষের মধ্যে। জেলাসহ ভিবিন্ন উপজেলা গুলোতে বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়া বাসাবাড়ির পানিও কমতে শুরু করেছে। পানি কমলেও ভোগান্তি বেড়েছে বানবাসী মানুষের।

বন্যাকবলিত জেলার ৭টি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌর শহরের অধিকাংশ মানুষ। এর মধ্যে অন্যতম বন্যাকবলিত জেলার বড়লেখা, কুলাউড়া, জুড়ী উপজেলার হাকালুকি হাওর তীরের মানুষ। মনু, ধলাই ও কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী রাজনগর, সদর উপজেলা ও কমলগঞ্জ উপজেলার লোকজনও বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজার কমছে নদনদীর পানি,বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি

আপডেট সময় ০৯:১৬:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ মৌলভীবাজার বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অনেক কম হওয়ায় এবং গত ৪৮ ঘণ্টায় ভারতের চেরাপুঞ্জিতে কোনো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় সিলেটসহ মৌলভীবাজার জেলার নদনদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। তবে এখনো সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ছয় পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

শুক্রবার (২১ জুন) সকাল থেকে মৌলভীবাজার আকাশ ছিল রোদ ঝলমলে।

এদিকে বৃষ্টি না হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে বন্যাক্রান্ত মানুষের মধ্যে। জেলাসহ ভিবিন্ন উপজেলা গুলোতে বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়া বাসাবাড়ির পানিও কমতে শুরু করেছে। পানি কমলেও ভোগান্তি বেড়েছে বানবাসী মানুষের।

বন্যাকবলিত জেলার ৭টি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌর শহরের অধিকাংশ মানুষ। এর মধ্যে অন্যতম বন্যাকবলিত জেলার বড়লেখা, কুলাউড়া, জুড়ী উপজেলার হাকালুকি হাওর তীরের মানুষ। মনু, ধলাই ও কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী রাজনগর, সদর উপজেলা ও কমলগঞ্জ উপজেলার লোকজনও বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছেন।