ঢাকা ০৩:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
আঞ্জুম হ/ত্যা/কা/ন্ড ঘা/ত/ক জুনেলের ২ দিনের জেল গেইটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ জুলাই বিপ্লবের সময় পাখির মত মানুষ গু/লি করে হ/ত্যা করা হয়েছে মৌলভীবাজারে…অ্যাটর্নি জেনারেল ৭০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা কুলাউড়া পৌরসভার কোটচাঁদপুর দুর্বৃত্তের দেওয়া বিষে পুড়লো কৃষকের কচুর ক্ষেত মৌলভীবাজার মাতৃমঙ্গলে সিজারিয়ান মেডিসিন প্রদান জুলাই আন্দোলনে আহতদের ভেরিফিকেশন সংক্রান্তে ফেসবুকে অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ সুপারের বিবৃতি কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে  বিক্ষোভ সমাবেশ  চা-বাগানের মেধাবী ছাত্রী ইতি গৌড়কে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা ও আর্থিক পুরস্কার শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জে কলেজের পরীক্ষার্থীদের মধ্যে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে পানি,স্যালাইন ও মাস্ক বিতরণ ঢাকা ব্যাংক পিএলসি,মৌলভীবাজার শাখার উদ্যোগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন

মৌলভীবাজার কোরবানি পশু নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় মৌসুমী খামারীরা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:৩৬:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০২৩
  • / ১০৩৭ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: প্রবাসী অধ্যুষিত জেলা মৌলভীবাজারে প্রতিবছর ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে গরু মোটাতাজা করেন খামারীরা। করোনার বছর লাভ-লোকসান নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় খামারিরা। এ বছর গরু মোটাতাজা করতে ব্যয়ও বেড়েছে। জেলায় ৮০ হাজার গরুর চাহিদার বিপরীতে ৬২ হাজার পশু প্রস্তুত করা হয়েছে খামাওে ১৮ হাজার পুরণ করা হবে ব্যক্তি পর্যায়ের গৃহপালিত পশু দিয়ে বলে মনে করছে প্রাণিসম্পদ বিভাগ।

কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে এবারও দেশীয় বিভিন্ন জাতের গরু পালন করেছে মৌলভীবাজার জেলার খামারীরা। চাহিদার তুলনায় কয়েক গুণ বেশি পশু রয়েছে মৌলভীবাজারে।

মৌলভীবাজার জেলায় ৮০ হাজারের বিপরীতে ৬২ হাজার পশু খামারে হাজার গবাদি পশু মোটাতাজা করা হয়েছে। ১৮ হাজার পশুর ঘাটতি রয়েছে। জমজমাট হাট না বসলে লোকসানের আশংকা করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। প্রতিবছর ঈদুল আযহায় প্রায় ৮০ হাজারের বেশি পশু এ জেলায় কোরবানি দেওয়া হয়। ঈদের ৩/৪ মাস আগে থেকেই প্রাকৃতিক উপায় সবুজ ঘাস, খড়, ভুসি ও ভিটামিন খাইয়ে গরু মোটাতাজা করেন মৌসুমি খামারিরা।

দেশীয় জাতের গরু পালন করা হয় বলে জানান, খামারিরা।

মৌলভীবাজারে প্রায় দেড় লাখ গরু, ছাগল মোটাতাজা করেছে খামারিরা। বিভিন্ন ব্যাংক ও এনজিও থেকে ঋণ ও দাদন নিয়ে এসব পশু পালন করেছে তারা। পশু খাদ্যের দাম বাড়ায় এবার তাদের খরচও বেড়েছে দুই তিনগুন। জেলায় অনলাইনের মাধ্যমে পশু বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঈদের আগ মূহুর্তে হাট বসলে ও আনলাইনে পশু বিক্রি হলে খামারিরা লাভবান হবে বলে মনে করে প্রাণিসম্পদ বিভাগ।

সিংক:-জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের এই কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সামাদ,বলেনএবছর স্থানীয় পশু দিয়ে জেলার চাহিদা মিঠানো সম্ভব ।পশু সংকটসহ সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে দেশীয় গরু বিক্রি করে লাভবান হবেন এ অঞ্চলের খামারিরা এমন প্রত্যাশা সকলের।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজার কোরবানি পশু নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় মৌসুমী খামারীরা

আপডেট সময় ১১:৩৬:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০২৩

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: প্রবাসী অধ্যুষিত জেলা মৌলভীবাজারে প্রতিবছর ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে গরু মোটাতাজা করেন খামারীরা। করোনার বছর লাভ-লোকসান নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় খামারিরা। এ বছর গরু মোটাতাজা করতে ব্যয়ও বেড়েছে। জেলায় ৮০ হাজার গরুর চাহিদার বিপরীতে ৬২ হাজার পশু প্রস্তুত করা হয়েছে খামাওে ১৮ হাজার পুরণ করা হবে ব্যক্তি পর্যায়ের গৃহপালিত পশু দিয়ে বলে মনে করছে প্রাণিসম্পদ বিভাগ।

কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে এবারও দেশীয় বিভিন্ন জাতের গরু পালন করেছে মৌলভীবাজার জেলার খামারীরা। চাহিদার তুলনায় কয়েক গুণ বেশি পশু রয়েছে মৌলভীবাজারে।

মৌলভীবাজার জেলায় ৮০ হাজারের বিপরীতে ৬২ হাজার পশু খামারে হাজার গবাদি পশু মোটাতাজা করা হয়েছে। ১৮ হাজার পশুর ঘাটতি রয়েছে। জমজমাট হাট না বসলে লোকসানের আশংকা করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। প্রতিবছর ঈদুল আযহায় প্রায় ৮০ হাজারের বেশি পশু এ জেলায় কোরবানি দেওয়া হয়। ঈদের ৩/৪ মাস আগে থেকেই প্রাকৃতিক উপায় সবুজ ঘাস, খড়, ভুসি ও ভিটামিন খাইয়ে গরু মোটাতাজা করেন মৌসুমি খামারিরা।

দেশীয় জাতের গরু পালন করা হয় বলে জানান, খামারিরা।

মৌলভীবাজারে প্রায় দেড় লাখ গরু, ছাগল মোটাতাজা করেছে খামারিরা। বিভিন্ন ব্যাংক ও এনজিও থেকে ঋণ ও দাদন নিয়ে এসব পশু পালন করেছে তারা। পশু খাদ্যের দাম বাড়ায় এবার তাদের খরচও বেড়েছে দুই তিনগুন। জেলায় অনলাইনের মাধ্যমে পশু বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঈদের আগ মূহুর্তে হাট বসলে ও আনলাইনে পশু বিক্রি হলে খামারিরা লাভবান হবে বলে মনে করে প্রাণিসম্পদ বিভাগ।

সিংক:-জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের এই কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সামাদ,বলেনএবছর স্থানীয় পশু দিয়ে জেলার চাহিদা মিঠানো সম্ভব ।পশু সংকটসহ সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে দেশীয় গরু বিক্রি করে লাভবান হবেন এ অঞ্চলের খামারিরা এমন প্রত্যাশা সকলের।