ঢাকা ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
ভারতের ১৫ টি শহরে পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা মৌলভীবাজারে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত জুলাই যোদ্ধাদের আর্থিক অনুদানের চেক প্রদান শ্রীমঙ্গল কলার বাজার থেকে বিষধর পিট ভাইপার সাপ উদ্ধার মৌলভীবাজার সীমান্তে পুশ ইন বাড়তি নজরদারি আইজিপির নির্দেশের পর সতর্কাবস্থানে মৌলভীবাজারসহ সিলেটের চার পুলিশ সুপার মজলিসে সাক্বাফাতুল ইসলামী কাতারের দাওয়াতি মাহফিল অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গলে আন্তর্জাতিক নিলাম কেন্দ্রে বছরের প্রথম চা নিলাম অনুষ্টিত মৌলভীবাজারে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ মাহফুজ সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ কাব স্কাউট নির্বাচিত খোলামেলা পোশাক ও ‘হারপিক’ মন্তব্যে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে তসিবা বেগম

মৌলভীবাজার সর্বোচ্চ দর দাতা হয়েও খাজনা দিতে পারছে সূর্যমুখী মৎসজীবি সমবায় সমিতির

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৫৪:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৩৪৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: সর্বোচ্চ দর দাতা হয়েও সরকারের খাজনা দিতে না পেরে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের সূর্যমুখী মৎসজীবি সমবায় সমিতির সদস্যরা।

বুধবার বিকেলে শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনের সভাপতি মো: আনোয়ার হোসেন তার লিথিত বক্তব্যে বলেন, শ্রীমঙ্গল উপজেলার  বিহাই বিল ও বিরাইর কাড়া জলমহল দুটি গত ৩১ আগষ্ট খাস আদায়ের জন্য দরপত্র গ্রহণ করা হয়।  তাদের সূর্যমুখী মৎসজীবি সমবায় সমিতি  বিধি মোতাবেক  এই দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে দুটি বিলে ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা সর্বোচ্চ দর দাতা নির্বাচিত হয়।  কিন্তু অজ্ঞাত কারনে তাদের কাছ থেকে সরকারী রাজস্ব গ্রহণ না করে ভুমি অফিস  মামলার অজু হাত দেখাচ্ছে।

আনোয়ার হোসেন বলেন, যে মামলার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে তা তাদের লিজপ্রাপ্ত দাগের সাথে ও স্থানের সাথে মিল নেই।

তিনি বলেন, মামলায় উল্লেখ রয়েছে  বরুনা মৌজায়  কোন দাগ নং নেই শ্রেণী: বুরো রকম।  কিন্তু  তারা যে জলমহাল লিজ নিয়েছেন তা হলো হাবিবপুর মৌজা, দাগ নং- ৪৮৮,৪৯১,৪৪২, ৮০৭ শ্রেণী জলমহাল । বিলের নাম  বিহাই বিল ও  বিয়াই কাড়া ।

তিনি বলেন, সরকার নিলাম আহবান করলে তারা ১ লক্ষ টাকা রাজস্ব দিয়ে দরপত্র পান। অন্যগুলো ২৫ হাজার টাকার নিচে। যারা রিট পিটিশন করেছে তারাও আবেদন করেছে। তাদের টাকা অনেক কম তাই তারা পায়নি। আর না পাওয়ায় আদালতে মামলা দেখিয়ে এটি তাদের হেফাজতে রাখতে চায়। এতে সরকার হারাবে রাজস্ব।

তিনি বলেন, তাদের রাজস্ব গ্রহনের জন্য তারা শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত আবেদন করেছেন।

এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি সন্দ্বীপ তালুকদার জানান, এই জলমহাল নিয়ে হাইকোটে মামলা রয়েছে বলে শুনেছেন। তাই এই বিষয়টি পর্যালোচনা করে বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মৌলভীবাজার সর্বোচ্চ দর দাতা হয়েও খাজনা দিতে পারছে সূর্যমুখী মৎসজীবি সমবায় সমিতির

আপডেট সময় ০৩:৫৪:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

বিশেষ প্রতিনিধি: সর্বোচ্চ দর দাতা হয়েও সরকারের খাজনা দিতে না পেরে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের সূর্যমুখী মৎসজীবি সমবায় সমিতির সদস্যরা।

বুধবার বিকেলে শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনের সভাপতি মো: আনোয়ার হোসেন তার লিথিত বক্তব্যে বলেন, শ্রীমঙ্গল উপজেলার  বিহাই বিল ও বিরাইর কাড়া জলমহল দুটি গত ৩১ আগষ্ট খাস আদায়ের জন্য দরপত্র গ্রহণ করা হয়।  তাদের সূর্যমুখী মৎসজীবি সমবায় সমিতি  বিধি মোতাবেক  এই দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে দুটি বিলে ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা সর্বোচ্চ দর দাতা নির্বাচিত হয়।  কিন্তু অজ্ঞাত কারনে তাদের কাছ থেকে সরকারী রাজস্ব গ্রহণ না করে ভুমি অফিস  মামলার অজু হাত দেখাচ্ছে।

আনোয়ার হোসেন বলেন, যে মামলার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে তা তাদের লিজপ্রাপ্ত দাগের সাথে ও স্থানের সাথে মিল নেই।

তিনি বলেন, মামলায় উল্লেখ রয়েছে  বরুনা মৌজায়  কোন দাগ নং নেই শ্রেণী: বুরো রকম।  কিন্তু  তারা যে জলমহাল লিজ নিয়েছেন তা হলো হাবিবপুর মৌজা, দাগ নং- ৪৮৮,৪৯১,৪৪২, ৮০৭ শ্রেণী জলমহাল । বিলের নাম  বিহাই বিল ও  বিয়াই কাড়া ।

তিনি বলেন, সরকার নিলাম আহবান করলে তারা ১ লক্ষ টাকা রাজস্ব দিয়ে দরপত্র পান। অন্যগুলো ২৫ হাজার টাকার নিচে। যারা রিট পিটিশন করেছে তারাও আবেদন করেছে। তাদের টাকা অনেক কম তাই তারা পায়নি। আর না পাওয়ায় আদালতে মামলা দেখিয়ে এটি তাদের হেফাজতে রাখতে চায়। এতে সরকার হারাবে রাজস্ব।

তিনি বলেন, তাদের রাজস্ব গ্রহনের জন্য তারা শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত আবেদন করেছেন।

এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি সন্দ্বীপ তালুকদার জানান, এই জলমহাল নিয়ে হাইকোটে মামলা রয়েছে বলে শুনেছেন। তাই এই বিষয়টি পর্যালোচনা করে বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন।