ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
শেখ মোঃ আতিকুর রহমানকে মৌলভীবাজার জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরাম যুক্তরাজ্যের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি আমাদের লড়াই ছিলো ফ‍্যাসিস্ট রাষ্ট্র ফ‍্যাসিস্ট বাহিনীর বিরোধী মৌলভীবাজারে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম দুই নম্বরি,বাটপারি করার চিন্তা থাকলে আগেই দল থেকে বের হয়ে যান,ধরা পড়লে কিন্তু খবর আছে- এম নাসের রহমান মৌলভীবাজারে এসএসসি/দাখিল জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের ছা*ত্রশিবিরের সংবর্ধনা এনসিপির নেতৃত্বে আগামীতে বাংলাদেশের ক্ষমতা জনগনের হাতে ফিরিয়ে দিবো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আন্দোলনে যে সকল ছাত্র জনতা শাহাদাত বরণ করেছেন তাঁদের রূহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা মিথ্যা জবানবন্দির বিরুদ্ধে রাতগাঁও গ্রামে মানববন্ধন মৌলভীবাজার পাহাড়ী টিলা কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদরাসায় ২০২৫ সালের দাখিল পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা লন্ডনে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের এইচ এস সি ১৪ ব্যাচের মিলনমেলা

মৌলভীবাজার হাসপাতালে দেখা দিয়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব,বেশিরভাগ আক্রান্ত শিশুরা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৬৬৩ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ গত কয়েকদিনের শীতের তীব্রতায় নাজেহাল মৌলভীবাজারের মানুষ। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল (সদর) হাসপাতালে দেখা দিয়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব। যাতে বেশিরভাগ আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।

 

হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতালের আন্তঃ ও বহির্বিভাগে ঠান্ডার প্রকোপে বিভিন্ন বয়সী রোগীর চাপ দেখা যায়। তবে নির্দিষ্ট পরিমাণ বেডের বিপরীতে রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় বারান্দায় চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগীর স্বজনরা।

হাসপাতাল থেকে দেওয়া হচ্ছে বিনামূল্য ওষুধ মাঝে মধ্য কিছু ঔষধ কিনতে হচ্ছে হাসপাতালের বাইরে থেকে।

 

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, প্রাথমিক চিকিৎসাসহ প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত শিশু ভর্তি হচ্ছে। প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। শীত মৌসুম শুরুর পর থেকেই হাসপাতালে বাড়তে শুরু করে রোগীর চাপ।

চা বাগান থেকে আসা শিশুর মা চম্পা কুর্মি বলেন, ‘আমার শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ছিল, তাকে নিয়ে দশদিন হাসপাতালে রয়েছি। এখন সে অনেকটা সুস্থ। তাই আজ বাড়ি ফিরবো।
সদর হাসপাতালের দায়িত্বরত নার্স জানান, শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ায় প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। শিশু ওয়ার্ডে বেডের বিপরীতে অধিক রোগী রয়েছেন।

মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালের (ভারপ্রাপ্ত তত্তাবধায়ক) ডা. বিনেন্দু ভৌমিক জানান,,শীতের প্রভাবে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ার সঙ্গে রোগীর চাপও বাড়ছে। প্রতিদিন শিশুরা ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এদের মধ্যে অনেকে একদিনে আবার কেউ দুইদিন পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

মৌলভীবাজার হাসপাতালে দেখা দিয়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব,বেশিরভাগ আক্রান্ত শিশুরা

আপডেট সময় ১২:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্কঃ গত কয়েকদিনের শীতের তীব্রতায় নাজেহাল মৌলভীবাজারের মানুষ। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল (সদর) হাসপাতালে দেখা দিয়েছে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব। যাতে বেশিরভাগ আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।

 

হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতালের আন্তঃ ও বহির্বিভাগে ঠান্ডার প্রকোপে বিভিন্ন বয়সী রোগীর চাপ দেখা যায়। তবে নির্দিষ্ট পরিমাণ বেডের বিপরীতে রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় বারান্দায় চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগীর স্বজনরা।

হাসপাতাল থেকে দেওয়া হচ্ছে বিনামূল্য ওষুধ মাঝে মধ্য কিছু ঔষধ কিনতে হচ্ছে হাসপাতালের বাইরে থেকে।

 

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, প্রাথমিক চিকিৎসাসহ প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত শিশু ভর্তি হচ্ছে। প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। শীত মৌসুম শুরুর পর থেকেই হাসপাতালে বাড়তে শুরু করে রোগীর চাপ।

চা বাগান থেকে আসা শিশুর মা চম্পা কুর্মি বলেন, ‘আমার শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ছিল, তাকে নিয়ে দশদিন হাসপাতালে রয়েছি। এখন সে অনেকটা সুস্থ। তাই আজ বাড়ি ফিরবো।
সদর হাসপাতালের দায়িত্বরত নার্স জানান, শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ায় প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। শিশু ওয়ার্ডে বেডের বিপরীতে অধিক রোগী রয়েছেন।

মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালের (ভারপ্রাপ্ত তত্তাবধায়ক) ডা. বিনেন্দু ভৌমিক জানান,,শীতের প্রভাবে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ার সঙ্গে রোগীর চাপও বাড়ছে। প্রতিদিন শিশুরা ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এদের মধ্যে অনেকে একদিনে আবার কেউ দুইদিন পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন।