ঢাকা ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
বিচার না হয়ে কোন অবস্থাতেই আওয়ামীলীগ নির্বাচন করতে পারবেনা- এম নাসের রহমান বিয়ে করলেন সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস চলে গেলেন জুড়ীর প্রিয় মূখ বিশ্বজিত সেনগুপ্ত যুক্তরাজ্য প্রবাসী লেখক সাংবাদিক রহমত আলীর সাথে মতবিনিময় সভা শনিবার সেতু রক্ষাসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন ১১নং মোস্তফাপুর বিএনপি আহবায়ক মান্নু রাজনৈতিক দল গঠন ও পদত্যাগের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি- নাহিদ ইসলাম স্বৈরাচার হাসিনা দেশের অর্থনীতি লুটপাট করে পালিয়ে গেছে- শ্রীমঙ্গলে এম নাসের রহমান পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাজনগর উপজেলার বিএনপির ৮টি ইউনিয়নের আহবায়ক কমিটি বাতিল

যেভাবে পাবেন সহযোগিতা,ঈদে সারাদেশে জরুরি সেবায় থাকছে ‘র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টার

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:৩৮:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৩
  • / ২৭০ বার পড়া হয়েছে

ঘরমুখী মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য দেশের প্রতিটি ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে বাস টার্মিনাল, রেল স্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল, ফেরিঘাট এবং গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগম স্থানে ‘র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টার’ স্থাপন হবে। ঈদের দুই দিন আগে এবং ঈদের পরের দিন থাকবে সাপোর্ট সেন্টারের কার্যক্রম। যেখানে- জরুরি চিকিৎসা সেবা দিতে মেডিকেল টিম, ইফতার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, অতিরিক্ত যাত্রী বহন ও হয়রানি, অপ্সান-মলম পার্টি, চাঁদাবাজি এবং ছিনতাই প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে এই সাপোর্ট সেন্টার।

বুধ্বার দুপুরে ঢাকাটাইমসকে এসব তথ্য জানান বাহিনীর মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি বলেন, সব ধরনের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর ২০২৩ উপলক্ষে র‌্যাব ফোর্সেস বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই উৎসবকে সামনে রেখে বিভিন্ন মার্কেট ও বিপণী বিতানগুলোতে প্রচুর ক্রয়-বিক্রয়, আর্থিক লেনদেন ও জনসমাগম হয়ে থাকে। কিছু অসাধুচক্র দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও ভেজালযুক্ত খাবার বিপনন পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। ঘরমুখী মানুষ বাড়ি ফেরার কারণে সড়ক, রেল এবং নৌ-পথে প্রচুর যাত্রী সমাগম হয়ে থাকে। ঈদের দিন ঈদের জামায়াতগুলোতে প্রচুর মুসল্লিরা জমায়েত হয়। এছাড়াও ঈদের সময় অধিকাংশ লোকজন ছুটিতে থাকেন বিধায় ঢাকা শহর ফাঁকা হয়ে যাওয়ায় ছিনতাই, চুরি ও ডাকাতির মাত্রা বৃদ্ধিসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের আশঙ্কা থাকে।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রত্যেক বছরের মতো এ বছরও র‌্যাব ফোর্সেস বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে র‌্যাব ফোর্সেস ব্যাটালিয়নগুলো নিজ নিজ দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক র‌্যাব সদস্য মোতায়েন করা হবে। সারাদেশব্যাপী নিরাপত্তার জন্য থাকবে র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম, স্ট্রাইকিং রিজার্ভ, চেক পোস্ট এবং সিসিটিভি মনিটরিংসহ যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় র‌্যাব বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড ও র‌্যাবের হেলিকপ্টার সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হবে।

জাতীয় ঈদগাহসহ গুরুপূর্ণ ঈদগাহগুলোতে ডগ স্কোয়াড ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট নিরাপত্তা সুইপিং করা হবে। আর প্রয়োজনীয় সিসিটিভি কাভারেজ থাকবে।

গুরুত্বপূর্ণ শপিং মল, বিপণী বিতান ও জন সমাগমপূর্ণ এলাকায় টহল ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর মাধ্যমে নিরাপত্তা জোরদার করা হবে যেন সাধারণ জনগণ উৎসব মুখর পরিবেশে ও নিরাপদে কেনাকাটা করে বাড়ি ফিরতে পারে।

ঘরমুখী মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য সব ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বাস টার্মিনাল, রেল স্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল, ফেরিঘাট এবং গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগম স্থানসমূহে ঈদের দুই দিন আগ থেকে ঈদের পরের দিনের জন্য র‌্যাব “র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টার” স্থাপন করা হবে। র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টারে জরুরি চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য মেডিকেল টিম এবং ইফতার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা হবে। এছাড়াও যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, অতিরিক্ত যাত্রী বহন ও হয়রানি, অজ্ঞান-মলম পার্টি, চাঁদাবাজি এবং ছিনতাই প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অভিযোগ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই বাস, পিকআপ, লেগুনার চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস সার্টিফিকেট আছে কিনা তা যাচাই করা ও বিভিন্ন টার্মিনালে টিকেট কালোবাজারি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ঈদের ছুটিতে যাওয়া মানুষের বাসস্থান, কর্মস্থল, শপিংমলসহ অন্যান্য স্থানে চুরি ও ডাকাতি প্রতিরোধে র‌্যাবের নজরদারি ও টহল বাড়ানো হবে।

র‌্যাব সদর দপ্তরে কন্ট্রোল রুমের (কন্ট্রোল রুমের হটলাইন নম্বর: ০১৭৭৭৭২০০২৯) মাধ্যমে ঢাকাসহ সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ ও সমন্বয় করা হবে।

যে কোন নাশকতা-হামলা মোকাবেলায় পর্যাপ্ত সংখ্যক টহল মোতায়েন ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর মাধ্যমে নাশকতাসহ যেকোন ধরণের উদ্ভুত পরিস্থিতি কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। এছাড়াও র‌্যাব স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডো টিমকে সার্বক্ষণিক প্রস্থুত রাখা হয়েছে।

ভার্চুয়াল জগতে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরকে কেন্দ্র করে যেকোন জঙ্গি তৎপরতা, গুজব-উস্কানিমূলক তথ্য-মিথ্যা তথ্য ছড়ানো প্রতিরোধেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে র‌্যাব সাইবার মনিটরিং টিম অনলাইনে সার্বক্ষণিক নজরদারি অব্যাহত রাখছে।

বিভিন্ন অনুষ্ঠানস্থল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান থেকে আসা মহিলাদের উত্ত্যক্ত-ইভটিজিং-যৌন হয়রানি রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালত ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন উপায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। র‌্যাব সদর দপ্তর সার্বিক কার্যক্রম সার্বক্ষণিকভাবে মনিটর করবে।

আগের বছরগুলোর মতো এ বছরও অত্যন্ত উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে সারা দেশব্যাপী ঈদ-উল-ফিতর ২০২৩ উদযাপিত হবে। এ উপলক্ষে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

যেভাবে পাবেন সহযোগিতা,ঈদে সারাদেশে জরুরি সেবায় থাকছে ‘র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টার

আপডেট সময় ০৫:৩৮:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৩

ঘরমুখী মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য দেশের প্রতিটি ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে বাস টার্মিনাল, রেল স্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল, ফেরিঘাট এবং গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগম স্থানে ‘র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টার’ স্থাপন হবে। ঈদের দুই দিন আগে এবং ঈদের পরের দিন থাকবে সাপোর্ট সেন্টারের কার্যক্রম। যেখানে- জরুরি চিকিৎসা সেবা দিতে মেডিকেল টিম, ইফতার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তাছাড়া যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, অতিরিক্ত যাত্রী বহন ও হয়রানি, অপ্সান-মলম পার্টি, চাঁদাবাজি এবং ছিনতাই প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে এই সাপোর্ট সেন্টার।

বুধ্বার দুপুরে ঢাকাটাইমসকে এসব তথ্য জানান বাহিনীর মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি বলেন, সব ধরনের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর ২০২৩ উপলক্ষে র‌্যাব ফোর্সেস বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই উৎসবকে সামনে রেখে বিভিন্ন মার্কেট ও বিপণী বিতানগুলোতে প্রচুর ক্রয়-বিক্রয়, আর্থিক লেনদেন ও জনসমাগম হয়ে থাকে। কিছু অসাধুচক্র দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও ভেজালযুক্ত খাবার বিপনন পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। ঘরমুখী মানুষ বাড়ি ফেরার কারণে সড়ক, রেল এবং নৌ-পথে প্রচুর যাত্রী সমাগম হয়ে থাকে। ঈদের দিন ঈদের জামায়াতগুলোতে প্রচুর মুসল্লিরা জমায়েত হয়। এছাড়াও ঈদের সময় অধিকাংশ লোকজন ছুটিতে থাকেন বিধায় ঢাকা শহর ফাঁকা হয়ে যাওয়ায় ছিনতাই, চুরি ও ডাকাতির মাত্রা বৃদ্ধিসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের আশঙ্কা থাকে।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রত্যেক বছরের মতো এ বছরও র‌্যাব ফোর্সেস বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে র‌্যাব ফোর্সেস ব্যাটালিয়নগুলো নিজ নিজ দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক র‌্যাব সদস্য মোতায়েন করা হবে। সারাদেশব্যাপী নিরাপত্তার জন্য থাকবে র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম, স্ট্রাইকিং রিজার্ভ, চেক পোস্ট এবং সিসিটিভি মনিটরিংসহ যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় র‌্যাব বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড ও র‌্যাবের হেলিকপ্টার সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হবে।

জাতীয় ঈদগাহসহ গুরুপূর্ণ ঈদগাহগুলোতে ডগ স্কোয়াড ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট নিরাপত্তা সুইপিং করা হবে। আর প্রয়োজনীয় সিসিটিভি কাভারেজ থাকবে।

গুরুত্বপূর্ণ শপিং মল, বিপণী বিতান ও জন সমাগমপূর্ণ এলাকায় টহল ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর মাধ্যমে নিরাপত্তা জোরদার করা হবে যেন সাধারণ জনগণ উৎসব মুখর পরিবেশে ও নিরাপদে কেনাকাটা করে বাড়ি ফিরতে পারে।

ঘরমুখী মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য সব ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার বাস টার্মিনাল, রেল স্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল, ফেরিঘাট এবং গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগম স্থানসমূহে ঈদের দুই দিন আগ থেকে ঈদের পরের দিনের জন্য র‌্যাব “র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টার” স্থাপন করা হবে। র‌্যাব সাপোর্ট সেন্টারে জরুরি চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য মেডিকেল টিম এবং ইফতার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা হবে। এছাড়াও যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, অতিরিক্ত যাত্রী বহন ও হয়রানি, অজ্ঞান-মলম পার্টি, চাঁদাবাজি এবং ছিনতাই প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অভিযোগ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই বাস, পিকআপ, লেগুনার চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস সার্টিফিকেট আছে কিনা তা যাচাই করা ও বিভিন্ন টার্মিনালে টিকেট কালোবাজারি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ঈদের ছুটিতে যাওয়া মানুষের বাসস্থান, কর্মস্থল, শপিংমলসহ অন্যান্য স্থানে চুরি ও ডাকাতি প্রতিরোধে র‌্যাবের নজরদারি ও টহল বাড়ানো হবে।

র‌্যাব সদর দপ্তরে কন্ট্রোল রুমের (কন্ট্রোল রুমের হটলাইন নম্বর: ০১৭৭৭৭২০০২৯) মাধ্যমে ঢাকাসহ সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ ও সমন্বয় করা হবে।

যে কোন নাশকতা-হামলা মোকাবেলায় পর্যাপ্ত সংখ্যক টহল মোতায়েন ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর মাধ্যমে নাশকতাসহ যেকোন ধরণের উদ্ভুত পরিস্থিতি কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। এছাড়াও র‌্যাব স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডো টিমকে সার্বক্ষণিক প্রস্থুত রাখা হয়েছে।

ভার্চুয়াল জগতে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরকে কেন্দ্র করে যেকোন জঙ্গি তৎপরতা, গুজব-উস্কানিমূলক তথ্য-মিথ্যা তথ্য ছড়ানো প্রতিরোধেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে র‌্যাব সাইবার মনিটরিং টিম অনলাইনে সার্বক্ষণিক নজরদারি অব্যাহত রাখছে।

বিভিন্ন অনুষ্ঠানস্থল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান থেকে আসা মহিলাদের উত্ত্যক্ত-ইভটিজিং-যৌন হয়রানি রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালত ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন উপায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। র‌্যাব সদর দপ্তর সার্বিক কার্যক্রম সার্বক্ষণিকভাবে মনিটর করবে।

আগের বছরগুলোর মতো এ বছরও অত্যন্ত উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে সারা দেশব্যাপী ঈদ-উল-ফিতর ২০২৩ উদযাপিত হবে। এ উপলক্ষে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।