লম্পট পিশাচেরা—— মোঃ শহীদুল ইসলাম
- আপডেট সময় ০৫:৩৬:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৩
- / ৭৮২ বার পড়া হয়েছে
চিৎকার চেচামেচি হুড়োহুড়ি তারপর
খামচি, কিল-ঘুষি ইত্যাদি বা কামড়
এভাবেই প্রতিবাদ অসহায় ধর্ষিতার
অতঃপর প্রতিবাদহীন নিথর শরীরটা
খুবলে খায় চরিত্রহীন লম্পট পিশাচেরা।
অবশেষে বস্ত্রহীন শীর্ণ জলধারা নয়নে
হয়তবা বাড়ি ফেরা নয়তো আত্মহনন
অথবা কলঙ্কিত জীবন নিয়ে বেঁচে থাকা
থেকে থেকে অভিশাপ দেয় মনে মনে….!
এক নরপিশাচের কুশক্তির কাছে হারমানা।
এভাবেই ধর্ষক ও ধর্ষিতার গল্প রচিত হয়।
আজ প্রত্যেকেই একেকজন অসহায় ধর্ষিতা
কোনভাবেই প্রতিবাদ করার জো নেই।
কারণ, আমাদের দেখভাল করার কেউ নেই!
আমাদের গার্জিয়ানরাও অসহায়, ধর্ষিত….!
চাল-ডাল, তেল-নুন, আটা-ময়দা তথা
নিত্য প্রয়োজনীয় সব পণ্য মূল্য বেড়েছে কয়েকগুণ! নাভিশ্বাস উঠছে, হাপিত্যেশ করছে, ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।
আয় বাড়ে নাই, মূল্য বাড়ছেই! বলার কিছু নাই রে।
প্রতিবাদহীন অপলক দৃষ্টিতে দেখছি আর ভাবছি
ধর্ষক এতোটাই প্রভাবশালী! তাকে কিছুই বলা যায় না!
এই নরপিশাচদের শক্তির আধার কোথায়? ওরা হায়না।
ধর্ষিতার মতো অভিশাপ আসে মনে মনে নিরালায়
ওরা নির্লজ্জ, অসভ্য, ওরা রক্ত চুষে মারছে অসহায়।
মনের ভিতর কান্নার ঢেউ, দেখিবার কেউ নাই
যারা দেখার, তারাও ধর্ষিতার মতো বড় বেশি অসহায়।
ধর্ষক চলে মহাদাপটে মহাবীর চেঙ্গিস খান
অবৈধ টাকার পাহাড় গড়ে বারবার কাবায় যান।