ঢাকা ০২:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লাখাইয়ে বেড়েছে শিশু ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:০২:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৩
  • / ২১৭ বার পড়া হয়েছে

এম এ ওয়াহেদঃ লাখাইয়ে দুই দিনের আবহাওয়া ও বৃষ্টির কারনে বেড়েছে শিশু ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ। ৫০ শয্যা হাসপাতালে ৪০ জন রোগী ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগী ভর্তি।

 

রবিবার(১৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে ২৭ জন শিশু ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগী অপর ১৩ জন রোগী নারী পুরুষ।

 

এ ব্যপারে উপজেলা তেঘরিয়া গ্রামের শিশু রোগী আমেনা এর অভিভাবক আব্দুর নুর এ প্রতিনিধি কে জানান শনিবারে হঠাৎ আমার মেয়ে আমেনার ডায়রিয়া দেখা দিলে তাৎক্ষণিক আমার মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে এসে ভর্তি করি কিন্তু গত রাত পর্যন্ত তার শারীরিক অবস্থা ভালই ছিল কিন্ত আজ রবিবার সকালে আমার মেয়ের শারীরিক অবস্থা একটু অবনতি দেখা দিলে হাসপাতালে দায়ীত্বরত আর এম ও ডাক্তার তাজরিন মজুমদার পূনরায় ডায়রিয়া স্যালাইন এর দেয়ার নির্দেশ দেন দায়ীত্বরত নার্স কে। ঠিক মত চিকিৎসা করছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে ঠিকই কিন্তু এন্টিবায়োটিক সিরাপ সরবরাহ না থাকায় বাহির হতে কিনে আনতে হচ্ছে।

 

এ ব্যপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডা.কাজী শামসুল আরেফীন এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এন্টিবায়োটিক সিরাপ সরবরাহ না থাকায় আমরা রোগীদের ঔ সিরাপ দিতে পারছি না তাই বাধ্য হয়ে রোগীদের চিকিৎসার স্বার্থে বাহির থেকে ঔ সিরাপ আনতে রোগীর অভিভাবকদের বলতে হয়। এতে আমাদের কিছু করার নেই।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

লাখাইয়ে বেড়েছে শিশু ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ

আপডেট সময় ০১:০২:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৩

এম এ ওয়াহেদঃ লাখাইয়ে দুই দিনের আবহাওয়া ও বৃষ্টির কারনে বেড়েছে শিশু ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ। ৫০ শয্যা হাসপাতালে ৪০ জন রোগী ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগী ভর্তি।

 

রবিবার(১৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে ২৭ জন শিশু ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগী অপর ১৩ জন রোগী নারী পুরুষ।

 

এ ব্যপারে উপজেলা তেঘরিয়া গ্রামের শিশু রোগী আমেনা এর অভিভাবক আব্দুর নুর এ প্রতিনিধি কে জানান শনিবারে হঠাৎ আমার মেয়ে আমেনার ডায়রিয়া দেখা দিলে তাৎক্ষণিক আমার মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে এসে ভর্তি করি কিন্তু গত রাত পর্যন্ত তার শারীরিক অবস্থা ভালই ছিল কিন্ত আজ রবিবার সকালে আমার মেয়ের শারীরিক অবস্থা একটু অবনতি দেখা দিলে হাসপাতালে দায়ীত্বরত আর এম ও ডাক্তার তাজরিন মজুমদার পূনরায় ডায়রিয়া স্যালাইন এর দেয়ার নির্দেশ দেন দায়ীত্বরত নার্স কে। ঠিক মত চিকিৎসা করছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে ঠিকই কিন্তু এন্টিবায়োটিক সিরাপ সরবরাহ না থাকায় বাহির হতে কিনে আনতে হচ্ছে।

 

এ ব্যপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডা.কাজী শামসুল আরেফীন এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এন্টিবায়োটিক সিরাপ সরবরাহ না থাকায় আমরা রোগীদের ঔ সিরাপ দিতে পারছি না তাই বাধ্য হয়ে রোগীদের চিকিৎসার স্বার্থে বাহির থেকে ঔ সিরাপ আনতে রোগীর অভিভাবকদের বলতে হয়। এতে আমাদের কিছু করার নেই।