ঢাকা ০৫:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ

সাবেক এমপির ওপর ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার প্রতিবাদে পুলিশের বাধা পেরিয়ে মৌলভীবাজারে বিএনপি’র বিক্ষোভ ও সমাবেশ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:১৮:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩
  • / ৬২৬ বার পড়া হয়েছে

শহর প্রতিনিধি: গত ১১মার্চ বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত মানবন্ধন কর্মসূচীতে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি এম নাসের রহমানসহ দলীয় অন্যান্য নেতাকর্মীদের ওপর আওয়ামী যুবলীগ-ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে বিএনপি ও অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে।

(১৩ মার্চ) সোমবার বিকেল তিনটারদিকে শহরের শাহমোস্তাফা ঈদগাহ প্রাঙ্গন থেকে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীদের অংশ গ্রহণে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শাহমোস্তফা সড়কে যাওয়ার পথে পুলিশ বাধা দেয়। এর পর লেইক রোড হয়ে সৈয়দ মুজতবা আলী সড়ক দিয়ে চৌমুহনায় যাওয়ার পথে ওয়ের্ষ্টান প্লাজার সামনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি আটকে দেয়। পুলিশের সাথে দলীয় নেতাকর্মীদের উত্তেজনা দেখা দিলে সেখানে দলীয় নেতাকর্মীরা সড়কে অবস্থান নেয়। এসময় রাস্তার দুপাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র ফয়জুল করিম ময়ুন বিক্ষুব্দ নেতাকর্মীদের শান্ত হওয়ার আহবান জানিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। সেখানে উপস্থিত শত শত নেতাকর্মী ও জনতার উদ্দেশ্যে তিনি বলেন-বর্তমান ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী সরকারের পেটুয়াবাহিনী আইনশৃৃঙ্খলাবাহিনীর উপস্থিতিতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে অতর্কিতভাবে লাটিসোটা,দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র হাতে নিয়ে গত ১১ মার্চ দুপুরে শহীদ মিনারের সামনে আমাদের কেন্দ্রঘোষিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। শুধু তাই নয় সাবেক এমপি এম নাসের রহমানসহ দলের নেতাকর্মীদের ওপর নগ্ন হামলা করে গুরুতর আহত করে। পুলিশ প্রশাসন এসময় নিরব ছিল। তারা কাউকে আটকায় নাই। বরং বিএনপির নেতাকর্মীরা যাতে নিষ্পেষিত হয়-নির্যাতিত হয়,মার খায় এটা তারা প্রত্যক্ষ করে। এ ঘটনা মৌলভীবাজার বাসী স্বচক্ষে দেখেছেন।

তিনি আরও বলেন- দ্রব্যমূল্য কমানোসহ ১০ দফা দাবীতে মানববন্ধনের মতো একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী পর্যন্ত তারা আজ করতে দিচ্ছে না। তারা রাস্তায় মানুষ নামলেই ভয় পায়। তিনি এই হামলার সাথে জড়িত আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হুঁশিয়ার দিয়ে বলেন-এখনও সময় আছে মৌলভীবাজারের অতীতের রাজনৈতিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করবেন না। সন্ত্রাসের পথ বেছে নিবেন না। বিএনপির সেই সক্ষমতা আছে সন্ত্রাসীদের রাজপথে রুখে দিতে। ভবিষ্যতে সকলধরনের হামলা রাজপথেই মোকাবেলা করা হবে। কিন্তু প্রয়াত অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমান সন্ত্রাসের রাজনীতি পছন্দ করতেন না। তিনি এ শিক্ষা আমাদের দেননি। তিনি করতেন উন্নয়নের রাজনীতি যার কারণে তিনি নিজ জেলা মৌলভীবাজার তথা দেবাসীর কাছে আজো চিরস্বরণীয় হয়ে আছেন।

জেলা বিএনপির সহ সভাপতি ফয়সল আহমেদের পরিচালনায় বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সহ সভাপতি আশিক মোশাররফ, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ সভাপতি ও জেলা যুবদলের সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জ¦ল,সাধারণ সম্পাদক এম এ মোহিত,জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সাধারণ সম্পাদক জিএমএ মুক্তাদির রাজু, সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিউর রহমান,সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ,যুবদল নেতা আবুল কাশেম, স্বেচ্ছাসেবকদলের প্রথম যুগ্ম সম্পাদক পিপলু আব্দুল হাই, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহান চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমামুল হক রিপন, সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক এড. সৈয়দ জাবেদ আলী নাইম।

উপস্থিত ছিলেন-জেলা বিএনপির সহ সভাপতি মো.হেলু মিয়া,প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো.ফখরুল ইসলাম,সাংগঠনিক সম্পাদক বকসী মিসবাহউর রহমান,জেলা বিএনপির সহ সাধারণ সম্পাদক ও জেলা কৃষকদলের আহবায়ক শামীম আহমেদ,জেলা বিএনপির সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম রিপন,প্রচার সম্পাদক মো.ইদ্রিছ আলী,সাংস্কৃতিক সম্পাদক মারুফ আহমেদ,কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদ খান,জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল করিম ঈমানী,সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান নিজাম,রাজনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্বাস উদ্দিন মাষ্টার,কমলগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক গোলাম কিবরিয়া শফি,পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি সৈয়দ মমশাদ আহমদ,সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ রশিদ, রাজনগর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী,সদর থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সল আহমেদ,সদর উপজেলা যুবদলের আহবায়ক হাফেজ আহমেদ মাহফুজ,সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আমির মোহাম্মদ,স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ইসহাক চৌধুরী মামনুন,পৌর যুবদলের আহবায়ক মাহবুবুর রহমান সিপন,সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শিবলু আহমেদ,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ রহমান,জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি আবিদুর রহমান,মামুন পারভেজ,মাহবুব আল জামাল,যুগ্ম সম্পাদক সোহাগ আহমেদ,সাজিব আহমেদ,সেকিম আহমেদ,জুনেদ আলম, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক জনি আহমেদ,পৌর ছাত্র দলের সদস্য সচিব সুলতান আহমেদ টিপু, যুগ্ম আহবায়ক ইহাম মুজাহিদ।
উল্লেখ্য গত ১১ মার্চ দুপুরে মৌলভীবাজারের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে কেন্দ্রঘোষিত মানববন্ধন কর্মসূচীতে দেশীয় অস্ত্র ও ইটপাটকেল রাটিসোটা হাতে নিয়ে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলায় জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান,জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান সোহান ও জেলা জাসাস এর সদস্য সচিব মো.জসিম উদ্দিনসহ কমপক্ষে ২০জন ৩০ জন নেতাকর্মী গুরুতর আহত হন।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

সাবেক এমপির ওপর ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার প্রতিবাদে পুলিশের বাধা পেরিয়ে মৌলভীবাজারে বিএনপি’র বিক্ষোভ ও সমাবেশ

আপডেট সময় ০২:১৮:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩

শহর প্রতিনিধি: গত ১১মার্চ বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত মানবন্ধন কর্মসূচীতে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি এম নাসের রহমানসহ দলীয় অন্যান্য নেতাকর্মীদের ওপর আওয়ামী যুবলীগ-ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজারে বিএনপি ও অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে।

(১৩ মার্চ) সোমবার বিকেল তিনটারদিকে শহরের শাহমোস্তাফা ঈদগাহ প্রাঙ্গন থেকে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীদের অংশ গ্রহণে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে শাহমোস্তফা সড়কে যাওয়ার পথে পুলিশ বাধা দেয়। এর পর লেইক রোড হয়ে সৈয়দ মুজতবা আলী সড়ক দিয়ে চৌমুহনায় যাওয়ার পথে ওয়ের্ষ্টান প্লাজার সামনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি আটকে দেয়। পুলিশের সাথে দলীয় নেতাকর্মীদের উত্তেজনা দেখা দিলে সেখানে দলীয় নেতাকর্মীরা সড়কে অবস্থান নেয়। এসময় রাস্তার দুপাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র ফয়জুল করিম ময়ুন বিক্ষুব্দ নেতাকর্মীদের শান্ত হওয়ার আহবান জানিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। সেখানে উপস্থিত শত শত নেতাকর্মী ও জনতার উদ্দেশ্যে তিনি বলেন-বর্তমান ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী সরকারের পেটুয়াবাহিনী আইনশৃৃঙ্খলাবাহিনীর উপস্থিতিতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে অতর্কিতভাবে লাটিসোটা,দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র হাতে নিয়ে গত ১১ মার্চ দুপুরে শহীদ মিনারের সামনে আমাদের কেন্দ্রঘোষিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। শুধু তাই নয় সাবেক এমপি এম নাসের রহমানসহ দলের নেতাকর্মীদের ওপর নগ্ন হামলা করে গুরুতর আহত করে। পুলিশ প্রশাসন এসময় নিরব ছিল। তারা কাউকে আটকায় নাই। বরং বিএনপির নেতাকর্মীরা যাতে নিষ্পেষিত হয়-নির্যাতিত হয়,মার খায় এটা তারা প্রত্যক্ষ করে। এ ঘটনা মৌলভীবাজার বাসী স্বচক্ষে দেখেছেন।

তিনি আরও বলেন- দ্রব্যমূল্য কমানোসহ ১০ দফা দাবীতে মানববন্ধনের মতো একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী পর্যন্ত তারা আজ করতে দিচ্ছে না। তারা রাস্তায় মানুষ নামলেই ভয় পায়। তিনি এই হামলার সাথে জড়িত আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হুঁশিয়ার দিয়ে বলেন-এখনও সময় আছে মৌলভীবাজারের অতীতের রাজনৈতিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করবেন না। সন্ত্রাসের পথ বেছে নিবেন না। বিএনপির সেই সক্ষমতা আছে সন্ত্রাসীদের রাজপথে রুখে দিতে। ভবিষ্যতে সকলধরনের হামলা রাজপথেই মোকাবেলা করা হবে। কিন্তু প্রয়াত অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমান সন্ত্রাসের রাজনীতি পছন্দ করতেন না। তিনি এ শিক্ষা আমাদের দেননি। তিনি করতেন উন্নয়নের রাজনীতি যার কারণে তিনি নিজ জেলা মৌলভীবাজার তথা দেবাসীর কাছে আজো চিরস্বরণীয় হয়ে আছেন।

জেলা বিএনপির সহ সভাপতি ফয়সল আহমেদের পরিচালনায় বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সহ সভাপতি আশিক মোশাররফ, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ সভাপতি ও জেলা যুবদলের সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জ¦ল,সাধারণ সম্পাদক এম এ মোহিত,জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সাধারণ সম্পাদক জিএমএ মুক্তাদির রাজু, সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিউর রহমান,সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ,যুবদল নেতা আবুল কাশেম, স্বেচ্ছাসেবকদলের প্রথম যুগ্ম সম্পাদক পিপলু আব্দুল হাই, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহান চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমামুল হক রিপন, সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক এড. সৈয়দ জাবেদ আলী নাইম।

উপস্থিত ছিলেন-জেলা বিএনপির সহ সভাপতি মো.হেলু মিয়া,প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো.ফখরুল ইসলাম,সাংগঠনিক সম্পাদক বকসী মিসবাহউর রহমান,জেলা বিএনপির সহ সাধারণ সম্পাদক ও জেলা কৃষকদলের আহবায়ক শামীম আহমেদ,জেলা বিএনপির সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম রিপন,প্রচার সম্পাদক মো.ইদ্রিছ আলী,সাংস্কৃতিক সম্পাদক মারুফ আহমেদ,কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদ খান,জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল করিম ঈমানী,সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান নিজাম,রাজনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্বাস উদ্দিন মাষ্টার,কমলগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক গোলাম কিবরিয়া শফি,পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি সৈয়দ মমশাদ আহমদ,সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ রশিদ, রাজনগর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী,সদর থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সল আহমেদ,সদর উপজেলা যুবদলের আহবায়ক হাফেজ আহমেদ মাহফুজ,সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আমির মোহাম্মদ,স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ইসহাক চৌধুরী মামনুন,পৌর যুবদলের আহবায়ক মাহবুবুর রহমান সিপন,সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শিবলু আহমেদ,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ রহমান,জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি আবিদুর রহমান,মামুন পারভেজ,মাহবুব আল জামাল,যুগ্ম সম্পাদক সোহাগ আহমেদ,সাজিব আহমেদ,সেকিম আহমেদ,জুনেদ আলম, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক জনি আহমেদ,পৌর ছাত্র দলের সদস্য সচিব সুলতান আহমেদ টিপু, যুগ্ম আহবায়ক ইহাম মুজাহিদ।
উল্লেখ্য গত ১১ মার্চ দুপুরে মৌলভীবাজারের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে কেন্দ্রঘোষিত মানববন্ধন কর্মসূচীতে দেশীয় অস্ত্র ও ইটপাটকেল রাটিসোটা হাতে নিয়ে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলায় জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমান,জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান সোহান ও জেলা জাসাস এর সদস্য সচিব মো.জসিম উদ্দিনসহ কমপক্ষে ২০জন ৩০ জন নেতাকর্মী গুরুতর আহত হন।