ঢাকা ০৩:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্ত্রীকে খুন করে মসজিদে নামাজে গেলেন স্বামী!

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৩৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ নভেম্বর ২০২২
  • / ৩০১ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে স্ত্রীকে খুন করে নামাজে যান স্বামী ঝারু মিয়া। শনিবার (১৯ নভেম্বর) বিকেলে হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেনের আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেন তিনি।

ঝাড়ু মিয়া উপজেলার পৌর শহরের চরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। বিষয়টি নিশ্চিত করেন নবীগঞ্জ থানার (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ।

আদালতের বরাত দিয়ে (ওসি) বলেন, দীর্ঘদিন যাবত স্ত্রীর সাথে বনিবনা ছিল না ঝাড়ু মিয়ার। তাদের মধ্যে চলছিল পারিবারিক কলহ। এরই প্রেক্ষিতে স্ত্রীকে ঠান্ডা মাথায় খুন করেন তিনি। পরে নিজেকে বাঁচাতে নামাজের জন্য মসজিদে চলে যান তিনি।

গত শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নবীগঞ্জ পৌর শহরের চরগাঁও গ্রামের নিজ ঘর থেকে তহুরা বেগম (৫৫) মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। একই সাথে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী ও দুই ছেলেকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করেন অভিযুক্ত ঝাড়ু।

শনিবার বিকেলে তাকে আদালতে পাঠানো হয়। এছাড়া মুচলেকা নিয়ে তার দুই ছেলেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার ভোরে ফজরের নামাজের আগেই স্ত্রীকে গলা কেটে খুন করে ঝাড়ু মিয়া।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

স্ত্রীকে খুন করে মসজিদে নামাজে গেলেন স্বামী!

আপডেট সময় ০৭:৩৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ নভেম্বর ২০২২

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে স্ত্রীকে খুন করে নামাজে যান স্বামী ঝারু মিয়া। শনিবার (১৯ নভেম্বর) বিকেলে হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেনের আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দেন তিনি।

ঝাড়ু মিয়া উপজেলার পৌর শহরের চরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। বিষয়টি নিশ্চিত করেন নবীগঞ্জ থানার (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ।

আদালতের বরাত দিয়ে (ওসি) বলেন, দীর্ঘদিন যাবত স্ত্রীর সাথে বনিবনা ছিল না ঝাড়ু মিয়ার। তাদের মধ্যে চলছিল পারিবারিক কলহ। এরই প্রেক্ষিতে স্ত্রীকে ঠান্ডা মাথায় খুন করেন তিনি। পরে নিজেকে বাঁচাতে নামাজের জন্য মসজিদে চলে যান তিনি।

গত শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নবীগঞ্জ পৌর শহরের চরগাঁও গ্রামের নিজ ঘর থেকে তহুরা বেগম (৫৫) মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। একই সাথে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী ও দুই ছেলেকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করেন অভিযুক্ত ঝাড়ু।

শনিবার বিকেলে তাকে আদালতে পাঠানো হয়। এছাড়া মুচলেকা নিয়ে তার দুই ছেলেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার ভোরে ফজরের নামাজের আগেই স্ত্রীকে গলা কেটে খুন করে ঝাড়ু মিয়া।