ঢাকা ০৯:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
যদি সৎ নেতৃত্ব আসে তাহলে পাঁচ বছরে দেশ বদলে যাবে : ডা: শফিকুর রহমান পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে মৌলভীবাজার২৪ ডট কমের সম্পাদকের শুভেচ্ছা সম্মানিত সিলেট বিভাগীয় প্রবাসী ঐক্য পরিষদের ঈদ পূণমিলনী” জাতিকে সঠিক পথে পরিচালনার সক্ষমতা যাদের রয়েছে, তারা হলেন আলিম-উলামা – ডাঃ শফিকুর রহমান মৌলভীবাজার সড়ক দুর্ঘটনায় নি হ ত ২ আ হ ত ১ মৌলভীবাজার সরকারি কলেজে ছাত্রশিবিরের কোরবানির মাংস বিতরণ নিজ গ্ৰামে আমীরে জামায়াত ডা: শফিকুর রহমানের ঈদুল আজহা উদযাপন মৌলভীবাজার পৌর ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত জুড়ীতে বন্যার পানিতে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃ ত্যু এপ্রিলের প্রথমার্ধে যেকোনো দিন নির্বাচন -প্রধান উপদেষ্টা

৬ মাসেও আলোচিত রাসেল হ ত্যা মামলায় আলোর মুখ দেখেনি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:০২:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে

এম এ ওয়াহেদঃ  লাখাই উপজেলার তেঘরিয়া গ্রামের রাসেল হত্যা মামলার ৬ মাস হলেও এখনও আলোর মুখ দেখেনি। এ নিয়ে নান সংশয় পরেছে বাদী জমিলা খাতুন।

 

এ মামলার বাদী জমিলা খাতুন মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবে মনে করে বিগত ২৬ জুলাই ২০২৩ ইং তারিখে হবিগঞ্জ জেলা বিজ্ঞ আদালতে তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করে সি আই ডির মাধ্যমে বা ডিবি পুলিশের মাধ্যমে মামলার তদন্ত ও আসামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত বাদীর এই দরখাস্ত নথিভুক্ত করেন। এ নিয়ে বাদী জমিলা খাতুন মামলার সুষ্ঠু তদন্ত হবে কি হবে না এই নিয়ে নানা সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে মর্মে এ প্রতিনিধির কাছে ব্যক্ত করেছেন।

 

এ ব্যপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার ওসি তদন্ত চম্পক দাম এর সাথে যোগাযোগ করে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান এ মামলার তদন্তভার আমার উপর ন্যস্ত হওয়ার পর রাসেল হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছি যেন প্রকৃত অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তদন্ত কার্যক্রম চালু আছে। এ মামলার মূল আটক আসামী রুমা আক্তার এর মোবাইল নম্বর এর কল রেকর্ড যাচাই বাছাই করে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 

বাদী জমিলা খাতুন এর দায়েরকৃত মামলায় এজাহার নামীয় আসামীরা এ ঘটনার সাথে জড়িত আছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান মামলা তদন্তাধীন আছে তাই তদন্তের সার্থে এই মুহুর্তে কিছু বলা যাবে না। উল্লেখ গত ২ জুন রাতে রাসেল হত্যার ঘটনা ঘটে এবং ৪ জুন জেলা হাজতে আটক আসামী রুমা আক্তার এর বাড়ীর পশ্চিমে ও থানার উত্তর বন্দে রাসেলের মরদেহ পরে আছে দেখে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ মর্গে প্রেরন করেন।

 

এ দিকে মরদেহ উদ্ধার এর পর পর আসামী রুমা আক্তার কে পুলিশ আটক করে কোর্টে প্রেরন করেন এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ রিমান্ডে আনে। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতে আসামী রুমা আক্তার কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে রাসেল হত্যার দায় সে নিজে একাই করেছে মর্মে স্বীকারোক্তি প্রদান করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

৬ মাসেও আলোচিত রাসেল হ ত্যা মামলায় আলোর মুখ দেখেনি

আপডেট সময় ০২:০২:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৩

এম এ ওয়াহেদঃ  লাখাই উপজেলার তেঘরিয়া গ্রামের রাসেল হত্যা মামলার ৬ মাস হলেও এখনও আলোর মুখ দেখেনি। এ নিয়ে নান সংশয় পরেছে বাদী জমিলা খাতুন।

 

এ মামলার বাদী জমিলা খাতুন মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হবে মনে করে বিগত ২৬ জুলাই ২০২৩ ইং তারিখে হবিগঞ্জ জেলা বিজ্ঞ আদালতে তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করে সি আই ডির মাধ্যমে বা ডিবি পুলিশের মাধ্যমে মামলার তদন্ত ও আসামীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত বাদীর এই দরখাস্ত নথিভুক্ত করেন। এ নিয়ে বাদী জমিলা খাতুন মামলার সুষ্ঠু তদন্ত হবে কি হবে না এই নিয়ে নানা সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে মর্মে এ প্রতিনিধির কাছে ব্যক্ত করেছেন।

 

এ ব্যপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার ওসি তদন্ত চম্পক দাম এর সাথে যোগাযোগ করে মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান এ মামলার তদন্তভার আমার উপর ন্যস্ত হওয়ার পর রাসেল হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছি যেন প্রকৃত অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তদন্ত কার্যক্রম চালু আছে। এ মামলার মূল আটক আসামী রুমা আক্তার এর মোবাইল নম্বর এর কল রেকর্ড যাচাই বাছাই করে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 

বাদী জমিলা খাতুন এর দায়েরকৃত মামলায় এজাহার নামীয় আসামীরা এ ঘটনার সাথে জড়িত আছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান মামলা তদন্তাধীন আছে তাই তদন্তের সার্থে এই মুহুর্তে কিছু বলা যাবে না। উল্লেখ গত ২ জুন রাতে রাসেল হত্যার ঘটনা ঘটে এবং ৪ জুন জেলা হাজতে আটক আসামী রুমা আক্তার এর বাড়ীর পশ্চিমে ও থানার উত্তর বন্দে রাসেলের মরদেহ পরে আছে দেখে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ মর্গে প্রেরন করেন।

 

এ দিকে মরদেহ উদ্ধার এর পর পর আসামী রুমা আক্তার কে পুলিশ আটক করে কোর্টে প্রেরন করেন এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ রিমান্ডে আনে। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতে আসামী রুমা আক্তার কাঃ বিঃ ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে রাসেল হত্যার দায় সে নিজে একাই করেছে মর্মে স্বীকারোক্তি প্রদান করেন।