ঢাকা ০৪:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ
কুলাউড়ার স্কুল ছাত্রী হ ত্যা কা ন্ডে র রহস্য ১৮ ঘন্টার মধ্যে উদঘাটন হ ত্যা কা রী গ্রেফতার কলেজে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে বিড়ম্বনা,শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা ৫ আগস্টের আগেই দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান এনআরবি ব্যাংকের ১০ম বর্ষপূর্তি উদযাপন অবহেলিত কুলাউড়াবাসীর জন্য কাজ করে যাবো; মাওলানা শাহ মাশুকুর রশীদ ট্রেনে কা টা পড়ে কুলাউড়ায় বৃদ্ধের মৃ-ত্যু বহিষ্কার যুবদল নেতা দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকানোর ঘটনায় মাগুরছড়া ট্র্যাজেডির ২৮তম বার্ষিকী মানববন্ধন মৌলভীবাজার সদর উপজেলা বিএনপির সম্মেলন ২২ জুন মনোনয়ন ফরম বিক্রি নিখোঁজ হওয়ার দুইদিন পর জঙ্গলে পাওয়া গেছে স্কুলছাত্রীর মৃ ত দে হ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:০৭:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১৬২ বার পড়া হয়েছে

বৈধ পথে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা বাড়ায় প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স আসার প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। চলতি সেপ্টেম্বরের গত ১৭ দিনে (১ থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বর) প্রবাসী আয় দেশে এসেছে ১৪৩ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে এসেছে ১৪৩ কোটি ডলার, যা আগের বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ৮৪ কোটি ২০ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এই সময়ের মধ্যে প্রবাসী আয় বেড়েছে ৫৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ৬৯.৮৩ শতাংশ। আবার চলতি বছরের ১লা জুলাই থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বর পর্ষন্ত প্রবাসী আয় দেশে এসেছে ৫৫৬ কোটি ডলার, যা আগের বছরের ১লা জুলাই থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বর পর্ষন্ত প্রবাসী আয় এসেছিল ৪৪১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এই সময়ের মধ্যে প্রবাসী আয় বেড়েছে ১১৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার বা ২৫.৯৩ শতাংশ

 

চলতি সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয় এসেছে ১৪৩ কোটি ডলার জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, প্রবাসীদের বৈধ উপায়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। এতে দেশে প্রবাসী আয় বেড়েছে। তিনি বলেন, বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে সচেতনতা বাড়ানোর কারণে এখন হন্ডি বা অবৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা কমেছে। এতে বর্তমানে প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অর্থ পাচার পুরোপুরি বন্ধ করতে পারলে প্রবাসী আয় আরও বাড়বে বলেন মনে করেন তিনি।

 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার ডলার, মেতে ২২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার, জুনে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার, জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং আগস্টে ২২১ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার ডলার এসেছে।

 

আগের বছরের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার, নভেম্বরে ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বরে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১০:০৭:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বৈধ পথে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা বাড়ায় প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স আসার প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। চলতি সেপ্টেম্বরের গত ১৭ দিনে (১ থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বর) প্রবাসী আয় দেশে এসেছে ১৪৩ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে এসেছে ১৪৩ কোটি ডলার, যা আগের বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৭ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ৮৪ কোটি ২০ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এই সময়ের মধ্যে প্রবাসী আয় বেড়েছে ৫৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ৬৯.৮৩ শতাংশ। আবার চলতি বছরের ১লা জুলাই থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বর পর্ষন্ত প্রবাসী আয় দেশে এসেছে ৫৫৬ কোটি ডলার, যা আগের বছরের ১লা জুলাই থেকে ১৭ই সেপ্টেম্বর পর্ষন্ত প্রবাসী আয় এসেছিল ৪৪১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এই সময়ের মধ্যে প্রবাসী আয় বেড়েছে ১১৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার বা ২৫.৯৩ শতাংশ

 

চলতি সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয় এসেছে ১৪৩ কোটি ডলার জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, প্রবাসীদের বৈধ উপায়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। এতে দেশে প্রবাসী আয় বেড়েছে। তিনি বলেন, বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে সচেতনতা বাড়ানোর কারণে এখন হন্ডি বা অবৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা কমেছে। এতে বর্তমানে প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অর্থ পাচার পুরোপুরি বন্ধ করতে পারলে প্রবাসী আয় আরও বাড়বে বলেন মনে করেন তিনি।

 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার ডলার, মেতে ২২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার, জুনে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার, জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং আগস্টে ২২১ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার ডলার এসেছে।

 

আগের বছরের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার, নভেম্বরে ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বরে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।