মার্কিন যুক্তরাষ্টে ফৌজদারি আদালতে বিচারক নির্বাচিত হওয়ায় ফ্রেন্ডস গার্ডেনের সংবর্ধনা

নিজস্ব সংবাদ :

আপডেট সময় ০৮:২৩:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৩
/ ৫১৮ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজার২৪ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্টে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ফৌজদারি আদালতে বিচারক নির্বাচিত হওয়ায় ফ্রেন্ডস গার্ডেন এর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

৭জানুয়ারী শনিবার সন্ধায় বেঙ্গল কনফারেন্স হলে ফ্রেন্ডস গার্ডেন এর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

মো: ফয়জুর রহমান সোহেল ও মুজিবুর রহমান জছনু এর সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,পৌর সভার মেয়র মোঃ ফজলুর রহমান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. বর্নালী দাশ,জেলা আইজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এ এস এম আজাদুর রহমান, জেলা ক্রিড়া সংস্থার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকমাহবুব ইজদানী ইমরান,৩নং ওয়ার্ড, মৌলভীবাজার পৌরসভা ও সদস্য সচিব, ক্রিকেট উপ-কমিটি নাহিদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আম্পায়ার & স্কোরার এসোসিয়েশন, সিলেট বিভাগ খায়রুজ্জামান শ্যামল, প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, শেখ বোরহান উদ্দিন ইসলামী সোসাইটি এম মুহিবুর রহমান মুহিব প্রমুখ।

সোমা এস সৈয়দ বিচারক, এনওয়াইসি সিভিল কোর্ট বর্তমানে ঘণঈ ফৌজদারি আদালতে নিয়োগ করা হয়েছে। বিচারক সোমা এস সৈয়দ এনওয়াইএস এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশী-আমেরিকান নির্বাচিত বিচারক। তিনি বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে প্রয়াত আফতাব উদ্দিন সৈয়দ এবং মরহুম আমিনা খাতুন সৈয়দের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। বিচারক সৈয়দ মিজানুর চৌধুরীর সাথে বিবাহিত এবং তারা তাদের পরিবারের সাথে এনওয়াইসিতে থাকেন। বিচারক সৈয়দ প্রায় ১৬০,০০০ ভোট নিয়ে ঘণঈ সিভিল কোর্টে নির্বাচিত হয়েছেন, এবং বর্তমানে তাকে ঘণঈ ফৌজদারি আদালতে নিযুক্ত করা হয়েছে।

তিনি একজন প্রাক্তন বিশেষ প্রসিকিউটর এবং একজন প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার। বিচারপতি সৈয়দ ইউনিয়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালবানি ল স্কুল থেকে আইন ডিগ্রি অর্জন করেন এবং বি.এ. ঘণ এর সিটি ইউনিভার্সিটির সিটি কলেজ থেকে। বিচারক সৈয়দ ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ উইমেন জাজেস,ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ উইমেনস জাজেস সিভিল কোর্ট জাজেস অ্যাসোসিয়েশন এবং ঘণঈ ক্রিমিনাল কোর্ট বিচারক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য, ঘণঝ বারে তার দীর্ঘ এবং সক্রিয় সদস্যতা ছাড়াও সমিতি এবং ঘণঝ মহিলা বার সমিতি। তিনি কুইন্স কাউন্টি উইমেনস বার অ্যাসোসিয়েশনের (কিউসিডব্লিউবিএ) প্রথম দক্ষিণ এশীয় প্রেসিডেন্ট এবং কুইন্স কাউন্টি উইমেনস বার ফাউন্ডেশনের (কিউসিডব্লিউবিএফ) চেয়ারপারসন ছিলেন।

তিনি তার প্রো-বোনো, সম্প্রদায় এবং স্বেচ্ছাসেবক পরিষেবার জন্য অনেক সংস্থা এবং নির্বাচিত কর্মকর্তাদের দ্বারা স্বীকৃত হয়েছেন এবং বার অ্যাসোসিয়েশন নেতৃত্ব এবং সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততার গুরুত্ব সম্পর্কে লিখেছেন এবং সমর্থন করেছেন।

বিচারক সৈয়দ পরবর্তী প্রজন্মের আইনি অনুশীলনকারীদের জন্য পরামর্শদান এবং পাইপলাইন স্থাপন এবং আমাদের আইনশাস্ত্র এবং আইনী ব্যবস্থা সম্পর্কে আরও ভাল বোঝার জন্য বৃহত্তর জনসাধারণের কাছে আদালত ব্যবস্থা সম্পর্কে তথ্য প্রচারে সহায়তা করেন।